ছবি- সংগৃহীত
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের কড়াইল বৌবাজার বস্তিতে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে। আরও পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পথে রয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। প্রথমে সাতটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে; পরে আরও চারটি ইউনিট যোগ দেয়। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, আজ বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আমাদের কাছে সংবাদ রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সাড়ে ৬টায় ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার তালহা বিন জসিম জানান,কড়াইল বস্তিতে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমসিম খাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের ১১ ইউনিট। সেখানে আরও পাঁচটি ইউনিট যাচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বস্তিটির মাঝ বরাবর অংশে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। গুলশান-১ এর লেক বরাবর অংশের প্রায় পুরোটাতেই আগুন জ্বলছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এছাড়া কেউ হতাহত হয়েছে এমন কোনো সংবাদ আমাদের কাছে এখনো আসেনি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
রাজধানীর তেজগাঁওয়ের কড়াইল বৌবাজার বস্তিতে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে। আরও পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পথে রয়েছে।মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। প্রথমে সাতটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে কাজ শুরু করে; পরে আরও চারটি ইউনিট যোগ দেয়। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আজ বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আমাদের কাছে সংবাদ রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সাড়ে ৬টায় ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার তালহা বিন জসিম জানান,কড়াইল বস্তিতে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমসিম খাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের ১১ ইউনিট। সেখানে আরও পাঁচটি ইউনিট যাচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বস্তিটির মাঝ বরাবর অংশে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। গুলশান-১ এর লেক বরাবর অংশের প্রায় পুরোটাতেই আগুন জ্বলছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এছাড়া কেউ হতাহত হয়েছে এমন কোনো সংবাদ আমাদের কাছে এখনো আসেনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ১১টি ইউনিট।মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল ৫টা ২২ মিনিটে আগুনের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন, আগুনের সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ১১টি ইউনিট ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। কিন্তু রাস্তায় প্রচণ্ড যানজট থাকায় আমাদের কোনো ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ ছাড়া হতাহতের কোনো খবর এখনও আসেনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১ হাজার ৫৯০টি মামলা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ।মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।তিনি জানান, রাজধানীতে ট্রাফিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও জনস্বার্থ রক্ষায় ডিএমপি অভিযান পরিচালনা করছে। আইন অমান্যকারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার দিনব্যাপী বিশেষ অভিযান চালানো হয়। এতে বিভিন্ন ট্রাফিক বিভাগ মোট ১৫৯০টি মামলা করে।তিনি আরও জানান, ট্রাফিক-মতিঝিল বিভাগ ২১টি বাস, ৪টি ট্রাক, ২৮টি কাভার্ডভ্যান, ৮৬টি সিএনজি ও ১৫৯টি মোটরসাইকেলসহ মোট ৩৭১টি মামলা করেছে। ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগে ৮৫টি, ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগে ২৪৭টি এবং ট্রাফিক-মিরপুর বিভাগে ১৫৭টি মামলা হয়েছে।এছাড়া ট্রাফিক-গুলশান বিভাগে ২৩৯টি, ট্রাফিক-উত্তরা বিভাগে ২৪৬টি, ট্রাফিক-রমনা বিভাগে ১১৩টি এবং ট্রাফিক-লালবাগ বিভাগে ১৩২টি মামলা হয়েছে। পাশাপাশি অভিযানে ৪০০টি গাড়ি ডাম্পিং ও ১৯৩টি গাড়ি রেকার করা হয়।উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তালেবুর রহমান আরও জানান, সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা ডিএমপির অগ্রাধিকার। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ট্রাফিক আইন বাস্তবায়নে কোনো ধরনের শিথিলতা দেখানো হবে না। ঢাকা মহানগরের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের অভিযান চলমান থাকবে এবং প্রয়োজনে আরও জোরদার করা হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে ‘কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম, ঢাকা (সিজেএফডি)’ আয়োজিত সমাবেশ ও মানববন্ধনে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী বলেছেন, ‘কুমিল্লা সবসময়ই উন্নয়নবঞ্চনার শিকার। যে ন্যায্য দাবি নিয়ে আপনারা রাস্তায় নেমেছেন, তার প্রতি আমি ঐক্যের ডাক দিচ্ছি—এটা কুমিল্লার ইজ্জতের প্রশ্ন।সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ সমাবেশে তিনি বলেন, কুমিল্লা আজও অনেক মৌলিক অবকাঠামো থেকে বঞ্চিত। ঢাকা–কুমিল্লা মহাসড়ক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হলেও এ রাস্তায় যথাযথ উন্নয়ন হয়নি। ১৯৮৮ সালের বন্যার পর এ মহাসড়ক পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেয়া হলেও তা বছরের পর বছর পিছিয়ে গেছে। ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস, সার্ভিস লেন—কিছুই হয়নি।মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, দুই পৌরসভা একীভূত হওয়া সত্ত্বেও কোনো নতুন অবকাঠামো, জনবল বা প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে ওঠেনি, যা কুমিল্লার স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে আরও দুর্বল করেছে। তিনি কুমিল্লা অঞ্চলের কয়েকটি বড় বঞ্চনার কথা উল্লেখ করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা বহু বছর বিলম্বিত হওয়া, কুমিল্লা বিমানবন্দর চালু না হওয়া, অঞ্চলে শিল্প–বাণিজ্য ও শিক্ষা খাতে বৈষম্যমূলক বরাদ্দ। তিনি বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকে পাকিস্তান—কেউই কুমিল্লাকে প্রাপ্য মর্যাদা দেয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশেও এই চিত্র বদলায়নি। নোয়াখালীকে বাদ দিয়ে ‘কুমিল্লা বিভাগ’ গঠনের প্রশ্নে তিনি আরও বলেন, ‘কেউ রাজি না হলে আলাদা পথ খুঁজতে হবে। নোয়াখালীর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ করব। প্রয়োজন হলে আপনাদের নিয়েই সিদ্ধান্ত নেবো। আন্দোলনে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ার ঘোষণা দিয়ে মনিরুল হক বলেন, ‘রাজপথে আপনাদের সঙ্গে থাকব। আন্দোলনকে সংগঠিত করতে আপনারা আমাকে সময় দিন। কুমিল্লার ন্যায্য অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে।’কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম, ঢাকা’র সভাপতি সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এম. মোশাররফ হোসাইনের সঞ্চালনায় এতে আরও বক্তব্য দেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ইকবাল হোসেন মজুমদার, বৃহত্তর কুমিল্লা বনশ্রী-আফতাবনগর সমিতির সভাপতি এনামুল হক বাবলু, নাঙ্গলকোট উন্নয়ন ঐক্য ফোরামের সভাপতি মাইনুল হক বাবলু, ইঞ্জিনিয়ার মনিরুল ইসলাম-সহ আরও অনেকে।সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য দেন, সিজেএফডি’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাহমুদুর রহমান খোকন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ডিইউজে’র যুগ্ম-সম্পাদক দিদারুল আলম দিদার, সহ-সভাপতি এম এস দোহা, ডিইউজে’র অর্থ সম্পাদক খন্দকার আলমগীর হোসেন, ডিআরইউ’র সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক মঈনুল আহসান, সিজেএফডি’র যুগ্ম-সম্পাদক সালাহ উদ্দিন জসিম, অর্থ সম্পাদক নিজাম উদ্দীন দরবেশ, সাংগঠনিক সম্পাদক শরীফুল ইসলাম, সাবেক অর্থ সম্পাদক সায়ীদ আবদুল মালিক, জনকল্যাণ সম্পাদক জহির আলম সিকদার, প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক এ এফ এম রাসেল পাটোয়ারী, তথ্য-প্রযুক্তি সম্পাদক আহমেদ আজম ও নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ মাসুদ এবং হালিম মোহাম্মদ, নার্গিস জুঁই, ড. শাহজাহান মজুমদার, মাহবুব মোর্শেদ, রানা চৌধুরী, শাহজালাল উজ্জল, গোলাম মোস্তফা রবি, ইমাম হোসেন ইমন, নুরুল ইসলাম খান মামুন, মঈন উদ্দিন শাহীন, আকাশ খান এবং মেরি আক্তার।এছাড়াও সমাবেশে কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম, ঢাকা’র সদস্য, পেশাজীবী, শিক্ষার্থী এবং বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষ অংশ নেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ