× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ঐক্যের আড়ালে অনৈক্য

মাজাহারুল ইসলাম

প্রকাশ : ২০ নভেম্বর ২০২৫ ১২:৪৬ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

ঐক্য ও সমঝোতার আড়ালে অনৈক্যের খেলা চলছে রাজনৈতিক অঙ্গনে-এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকসহ রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, একদিকে যেমন ঐকমত্য কমিশনের কর্মকান্ডে দলগুলো একমত হতে পারেনি। অন্যদিকে, জোটবদ্ধ নির্বাচনে শীর্ষ দলের প্রতীকের বিধান রাখার দাবিতেও দ্বিমত ছিল দলগুলোর। এছাড়া, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট কখন হবে-এই প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হলেও জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি ইসলামপন্থি দল সেটি নিয়ে রাজনৈতিক মহলে বিতর্ক সৃষ্টি করছে বলেও বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

তারা বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে পোষ্টারে ছবি ব্যবহার করবে কি করবে না, সেটা নিয়েও বিরোধ রয়েছে দলগুলোর। রাজনৈতিক দলের নেতারা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ও নেতাসহ কার কার ছবি ব্যবহার করবেন সেটা সম্পূর্ন দলগুলোর নিজস্ব এখতিয়ার বলছেন রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। প্রত্যেকটি দলের নিজস্ব একটি কাঠোমো অর্থাৎ গঠনতন্ত্র রয়েছে, তাই দলের যে কোন সিদ্ধান্ত দলের হাইকমান্ড ও শীর্ষ নেতাদের বৈঠকে নেয়া হয়। এ বিষয় হস্তক্ষেপ করা মৌলিক অধিকার পরিপন্থী বলেছেন এই বিশিষ্টজনরা।

রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছে, জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রশ্নে যদি আমরা দলীয় অহংকার সর্বস্ব রাজনৈতিক খেলা চালিয়ে যাই, তবে দ্রুত সেই খেলায় বিভাজন, সংক্রমণ ও বিপর্যয় বাসা বাঁধবে-যা পরোক্ষে গণঅভ্যুত্থানের আকাংঙ্খাকে বিলুপ্ত করে দেবে। সুতরাং জাতীয় সনদ বাস্তবায়নকে সামনে রেখে এখনকার জরুরি কাজ হলো বিভাজন অতিক্রম করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মূল অভিপ্রায়- রাষ্ট্রকে ন্যায়, স্বচ্ছতা ও গণকর্তৃত্বের পথে পুনর্গঠন, এই ঐতিহাসিক প্রত্যয়ের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা। শাসন কাঠামো রূপান্তরের যে প্রক্রিয়া জনগণ নিজের শক্তিতে শুরু করেছে, সেটাকে সফল পরিণতির দিকে এগিয়ে নিতে সব রাজনৈতিক শক্তিরই দায়িত্বশীল, সংযমী ও সমঝোতাপূর্ণ ভূমিকা পালন অপরিহার্য।

দলগুলোর সংশ্লিষ্ট সূত্রে মতে, জোটে ভোট করলেও নিজ দলের প্রতীকেই নির্বাচন করতে হবে, এমন বিধানের ফলে ভোটের হিসাব-নিকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিএনপি। লাভবান হতে পারে জামায়াতসহ তার মিত্র দলগুলো। এর হিসাবটা হচ্ছে, ছোট দলগুলো বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে আছে একসঙ্গে নির্বাচন করার জন্য এবং সংসদ সদস্য পদে জোটের প্রার্থী হওয়ার আশায়।

বিএনপি ও তাদের সমমনা ছোট দলগুলোর নেতারা মনে করেন, একটি বিশেষ দলকে ভোটে সুবিধা করে দিতে সরকার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ২০ (১) ধারার সংশোধনী এনেছে। যদিও আরপিওর সংশ্লিষ্ট ধারা পরিবর্তন করা না-করা নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে কিছুদিন বেশ উত্তপ্ত বিতর্ক হয়। বিএনপি জোটবদ্ধ ভোট করলেও নিজ দলের প্রতীকেই নির্বাচন করার বিধান চায়নি। আগে জোটবদ্ধভাবে কোনো দল নির্বাচনে অংশ নিলে জোটের শরিক যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারত। যেমন ২০১৮ সালে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের অনেকে বিএনপির ‘ধানের শীর্ষ’ প্রতীকে নির্বাচন করেছিল। বিএনপি সেটা বহাল চেয়েছে।

কিন্তু জামায়াতে ইসলামী চেয়েছে জোটগত নির্বাচন করলেও নিজ দলের প্রতীকেই নির্বাচন। বিএনপি এই বিধান নিয়ে নির্বাচন কমিশন ও আইন মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে আপত্তি জানিয়েছিল। জামায়াতও তখন পাল্টা অবস্থান নিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও ভোট করতে হবে নিজ নিজ দলের প্রতীকে-এমন বিধান যুক্ত করে আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। এতে বিএনপির পাশাপাশি জোটভুক্ত হতে আগ্রহী কিছু ছোট দলের মধ্যে সরকারের এই সিদ্ধান্তে অস্বস্তি তৈরি হয়।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা শুধু একটি নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই না, নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, এখন সংস্কার নিয়ে নানান কথা শুনি। বিএনপিকে বলা হয় সংস্কারবিরোধী। অথচ দেশে বিএনপি সর্বপ্রথম সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে। ২০১৬ সালের বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ভিশন ২০৩০ ঘোষণা করেন। এরপর ২০২২ সালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের সকল রাজনৈতিক দল, গুণীজন, অংশীজনের পরামর্শে রাষ্ট্র মেরামতে ৩১ দফা ঘোষণা করে।

এনসিপির সূত্রে জানা গেছে, দল যেন নিজের প্রতীকেই জোট করলেও ভোট করে ইসির এই সিদ্ধান্তে যেন অটল থাকে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ জানাবো। পাশাপাশি দলীয় প্রধান ছাড়া অন্য কারও ছবি ব্যবহার না করার বিধানকে স্বাগত জানিয়েছে দলটি।

এদিকে, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) খসড়া আচরণবিধি ও নির্বাচনী প্রস্তুতিকে ঘিরে একের পর এক প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি অভিযোগ করে যে, আচরণবিধির নানা অস্পষ্টতা, তদন্ত প্রক্রিয়ার ধোঁয়াশা, প্রচারসামগ্রীর কঠোর নিয়ম এবং প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা ইসির বাস্তবায়নক্ষমতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। তরুণ ভোটার, প্রবাসী ভোটার, সাইবার নিরাপত্তা ও গণভোটের প্রক্রিয়া নিয়েও তারা গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ তুলে ধরে।

নির্বাচনী প্রচারে তারেক রহমানের ছবি ব্যবহারে আপত্তি এনসিপির। নির্বাচনী প্রচারে দলীয় প্রধানের সঙ্গে তারেক রহমান বা সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবি ব্যবহার করলে ইসিকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে এনসিপি।

এ প্রসঙ্গে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মূসা বলেন, দলীয় প্রধানের ছবি ছাড়া অন্য কারো ছবি না রাখতে পারার বিধান রাখায় স্বাগত জানাই। এখন খালেদা জিয়া হচ্ছেন বিএনপির প্রধান, তারেক রহমানের বা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছবি কেউ ব্যবহার করলে এই বিধি ব্যবহার করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তখন এই কমিশনের সক্ষমতা আমরা দেখতে পারব।

তিনি বলেন, খসড়া আচরণবিধি প্রণয়নকারীদের ভোট প্রক্রিয়ার বাস্তব অভিজ্ঞতা নেই-এটা স্পষ্ট। তার অভিযোগ, আচরণবিধি এমনভাবে করা হয়েছে যে তা নিপীড়নমূলক আইনে পরিণত হতে পারে। কোথায় লঙ্ঘন হলে কোন তদন্ত কমিটি কাজ করবে, কমিশন কীভাবে অভিযোগ নেবে বা কত সময়ের মধ্যে প্রার্থিতা বাতিল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে-এসবই অস্পষ্ট।

এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, দল যেন নিজের প্রতীকেই জোট করলেও ভোট করে ইসির এই সিদ্ধান্তে যেন অটল থাকে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ জানাবো। কেউ যদি নিজের শরীর আছে কিন্তু অন্যের জামা পড়ে যায়-একটা সুযোগ এসেছে নিজ দল নিয়ে মানুষের কাছে যাওয়ার।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, অনৈক্য ও বিভেদ রাষ্ট্রকে বিপর্যয়ে ফেলবে। তিনি বলেন, জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হলে তা রাষ্ট্রকে বিপর্যয়ের মুখে ফেলতে পারে। জাতির এই সন্ধিক্ষণে, রাজনৈতিক বাস্তবতায় অনৈক্য, বিভাজন ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা পরিহার করে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে সাংবিধানিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার সমন্বয় এবং সমঝোতা স্থাপন করা উচিত।

আবদুর রব বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সক্রিয় অংশগ্রহণে ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন কেবল একটি আদেশ জারিতেই সমাপ্তি নয়। বরং এর প্রতিটি ধাপে রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ, মুক্ত গণমাধ্যম ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে, যাতে সংবিধান সংস্কার ও জাতীয় সনদ রূপায়ণ কাঠামোগত এবং কার্যকর হয়।

রব বলেন, এই সংস্কার বাস্তবায়ন হতে হবে জনগণের সম্মতি ও সমর্থনের ওপর নির্ভর করে। জনগণই হচ্ছে ইতিহাসের স্রষ্টা। নির্বাচন বা গণভোটে জনগণকে সবার উপরে স্থান দেয়ার নীতি অনুসরণ এবং জনগণের কর্তৃত্বকে সম্মান করার মাধ্যমেই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সংকট দূরীভূত হতে পারে।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রশ্নে যদি আমরা দলীয় অহং সর্বস্ব রাজনৈতিক খেলা চালিয়ে যাই, তবে দ্রুত সেই খেলায় বিভাজন, সংক্রমণ ও বিপর্যয় বাসা বাঁধবে-যা পরোক্ষে গণঅভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষাকে বিলুপ্ত করে দেবে। সুতরাং জাতীয় সনদ বাস্তবায়নকে সামনে রেখে এখনকার জরুরি কাজ হলো দলীয় বিভাজন অতিক্রম করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মূল অভিপ্রায়- রাষ্ট্রকে ন্যায়, স্বচ্ছতা ও গণকর্তৃত্বের পথে পুনর্গঠন, এই ঐতিহাসিক প্রত্যয়ের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা। শাসন কাঠামো রূপান্তরের যে প্রক্রিয়া জনগণ নিজের শক্তিতে শুরু করেছে, সেটাকে সফল পরিণতির দিকে এগিয়ে নিতে সব রাজনৈতিক শক্তিরই দায়িত্বশীল, সংযমী ও সমঝোতাপূর্ণ ভূমিকা পালন অপরিহার্য।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

আইন জারির পর গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি

আইন জারির পর গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন ১২ কোটি ৭৭ লাখ ভোটার

নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন ১২ কোটি ৭৭ লাখ ভোটার

নির্বাচনের আগে পুলিশের জন্য বডি ক্যামেরা আসবে: অর্থ উপদেষ্টা

নির্বাচনের আগে পুলিশের জন্য বডি ক্যামেরা আসবে: অর্থ উপদেষ্টা

 সঠিক পুষ্টিমান উন্নয়নে সবাইকে সচেতন হতে হবে: আসিফ ফেরদৌস

সঠিক পুষ্টিমান উন্নয়নে সবাইকে সচেতন হতে হবে: আসিফ ফেরদৌস

 ঐক্যের আড়ালে অনৈক্য

ঐক্যের আড়ালে অনৈক্য

 গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বাস্তব পদক্ষেপ দাবি দলগুলোর

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বাস্তব পদক্ষেপ দাবি দলগুলোর

 জেলায় জেলায় ডিসি বদলি, প্রশাসনে চাপা অসন্তোষ

জেলায় জেলায় ডিসি বদলি, প্রশাসনে চাপা অসন্তোষ

 চৈতা হুজুরের খোঁজ নিতে হাসপাতালে আলতাফ হোসেন চৌধুরী

চৈতা হুজুরের খোঁজ নিতে হাসপাতালে আলতাফ হোসেন চৌধুরী

 ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

 মায়ের কোলই সন্তানের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়: বকুল

মায়ের কোলই সন্তানের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়: বকুল

 বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

 ইউটিউবে সাফল্যের শিখরে ১৩ বছরের রায়াত

ইউটিউবে সাফল্যের শিখরে ১৩ বছরের রায়াত

 আবার বাড়ল সোনার দাম

আবার বাড়ল সোনার দাম

 বরখাস্তের প্রতিবাদে অনশনের ঘোষণা সাত শিক্ষকের

বরখাস্তের প্রতিবাদে অনশনের ঘোষণা সাত শিক্ষকের

 গফরগাঁওয়ে খেলাফত মজলিসের এমপি প্রার্থীর শোডাউন

গফরগাঁওয়ে খেলাফত মজলিসের এমপি প্রার্থীর শোডাউন

 গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

 ময়মনসিংহে দুর্বৃত্তদের ট্রেনে আগুন

ময়মনসিংহে দুর্বৃত্তদের ট্রেনে আগুন

 আইন জারির পর গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি

আইন জারির পর গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত: সিইসি

 টঙ্গিবাড়ী নির্মিত হচ্ছে সুবর্ণ স্কুল

টঙ্গিবাড়ী নির্মিত হচ্ছে সুবর্ণ স্কুল

 শ্রীপুরে টিও লাইসেন্স বহালের দাবিতে মানববন্ধন

শ্রীপুরে টিও লাইসেন্স বহালের দাবিতে মানববন্ধন

 সড়ক দুর্ঘটনায় এক মাসে প্রাণ হারাল ৪৪১ জন

সড়ক দুর্ঘটনায় এক মাসে প্রাণ হারাল ৪৪১ জন

 ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

সংশ্লিষ্ট

ঐক্যের আড়ালে অনৈক্য

ঐক্যের আড়ালে অনৈক্য

একদিকে রায় অন্যদিকে মবক্রেসি, কিসের আলামত জানি না: মির্জা ফখরুল

একদিকে রায় অন্যদিকে মবক্রেসি, কিসের আলামত জানি না: মির্জা ফখরুল

যে আসন থেকে নির্বাচনের ঘোষণা দিলেন নুরুল হক নুর

যে আসন থেকে নির্বাচনের ঘোষণা দিলেন নুরুল হক নুর

আতঙ্কে জোটসঙ্গী, চ্যালেঞ্জে বিএনপি

আতঙ্কে জোটসঙ্গী, চ্যালেঞ্জে বিএনপি