সংগৃহীত ছবি
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল।
বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে দুবাই হয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে দলটি।
সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান সফরে গিয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল বাংলাদেশ। তবে এবারের সিরিজটি কোনো আন্তর্জাতিক সূচির (এফটিপি) অন্তর্ভুক্ত নয়। দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে আয়োজন করা হয়েছে সিরিজটি।
এবারের সফরে পাকিস্তান দলে নেই বেশ কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটার। বিশ্রামে রয়েছেন অধিনায়ক বাবর আজম, উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদি। ইনজুরির কারণে বাদ পড়েছেন হারিস রউফ, নাসিম শাহ, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র ও অলরাউন্ডার শাদাব খান। ফলে এবারের ১৫ সদস্যের দলে দেখা যাবে বেশ কিছু নতুন মুখ। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে এসেছেন দুই তরুণ পেসার আহমেদ দানিয়াল ও সালমান মির্জা।
টি-টোয়েন্টি সিরিজের সময়সূচি: প্রথম ম্যাচ: ২০ জুলাই, দ্বিতীয় ম্যাচ: ২২ জুলাই ও তৃতীয় ম্যাচ: ২৪ জুলাই সবগুলো ম্যাচই শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি ম্যাচ শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়। সফর শেষে ২৫ জুলাই ঢাকা ত্যাগ করবে পাকিস্তান দল।
সিরিজের টিকিট অনলাইনে বিক্রি চলছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.gobcbticket.com.bd)। একজন দর্শক একটি নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতিটি ম্যাচের সর্বোচ্চ চারটি টিকিট কিনতে পারবেন। সর্বনিম্ন টিকিটের দাম ৩০০ টাকা আর সর্বোচ্চ টিকিটের দাম ৩৫০০ টাকা। অনলাইনে টিকিট শেষ হলে অবশিষ্ট টিকিট পাওয়া যাবে স্টেডিয়ামের বাইরে নির্ধারিত বুথগুলোতে।
পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: সালমান আলী আঘা (অধিনায়ক), আবরার আহমেদ, আহমেদ দানিয়াল, ফাহিম আশরাফ, ফখর জামান, হাসান নওয়াজ, হুসেইন তালাত, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ আব্বাস আফ্রিদি, মোহাম্মদ হারিস (উইকেটরক্ষক), মোহাম্মদ নাওয়াজ, সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুব, সালমান মির্জা ও সুফিয়ান মোকিম।
দুই দলের তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া এই সিরিজে জমজমাট লড়াইয়ের প্রত্যাশায় রয়েছে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল।বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে দুবাই হয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে দলটি।সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান সফরে গিয়ে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল বাংলাদেশ। তবে এবারের সিরিজটি কোনো আন্তর্জাতিক সূচির (এফটিপি) অন্তর্ভুক্ত নয়। দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে আয়োজন করা হয়েছে সিরিজটি।এবারের সফরে পাকিস্তান দলে নেই বেশ কয়েকজন সিনিয়র ক্রিকেটার। বিশ্রামে রয়েছেন অধিনায়ক বাবর আজম, উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদি। ইনজুরির কারণে বাদ পড়েছেন হারিস রউফ, নাসিম শাহ, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র ও অলরাউন্ডার শাদাব খান। ফলে এবারের ১৫ সদস্যের দলে দেখা যাবে বেশ কিছু নতুন মুখ। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে এসেছেন দুই তরুণ পেসার আহমেদ দানিয়াল ও সালমান মির্জা।টি-টোয়েন্টি সিরিজের সময়সূচি: প্রথম ম্যাচ: ২০ জুলাই, দ্বিতীয় ম্যাচ: ২২ জুলাই ও তৃতীয় ম্যাচ: ২৪ জুলাই সবগুলো ম্যাচই শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি ম্যাচ শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়। সফর শেষে ২৫ জুলাই ঢাকা ত্যাগ করবে পাকিস্তান দল। সিরিজের টিকিট অনলাইনে বিক্রি চলছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.gobcbticket.com.bd)। একজন দর্শক একটি নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতিটি ম্যাচের সর্বোচ্চ চারটি টিকিট কিনতে পারবেন। সর্বনিম্ন টিকিটের দাম ৩০০ টাকা আর সর্বোচ্চ টিকিটের দাম ৩৫০০ টাকা। অনলাইনে টিকিট শেষ হলে অবশিষ্ট টিকিট পাওয়া যাবে স্টেডিয়ামের বাইরে নির্ধারিত বুথগুলোতে।পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: সালমান আলী আঘা (অধিনায়ক), আবরার আহমেদ, আহমেদ দানিয়াল, ফাহিম আশরাফ, ফখর জামান, হাসান নওয়াজ, হুসেইন তালাত, খুশদিল শাহ, মোহাম্মদ আব্বাস আফ্রিদি, মোহাম্মদ হারিস (উইকেটরক্ষক), মোহাম্মদ নাওয়াজ, সাহিবজাদা ফারহান, সাইম আইয়ুব, সালমান মির্জা ও সুফিয়ান মোকিম।দুই দলের তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া এই সিরিজে জমজমাট লড়াইয়ের প্রত্যাশায় রয়েছে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা।ভোরের আকাশ/জাআ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শেষে আচমকা অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ান নাজমুল হোসেন শান্ত। এর ফলে টেস্ট দলে নতুন অধিনায়কের খোঁজ চলছে, যদিও এখনো বিসিবি কোনো ঘোষণা দেয়নি। এই জল্পনার মধ্যে নিজের ইচ্ছার কথা স্পষ্ট করেছেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম।ক্রীড়াভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাইজুল বলেন, “অধিনায়ক যখন নিজের জায়গা ছেড়ে দেয়, তখন সেটাকে সম্মান করে তার কথাকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। অধিনায়ক যে দায়িত্বে থাকে, তার ওপর দল বিশ্বাস স্থাপন করে ভালো খেলে। আমার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতায় কোনো কমতি নেই। তবে এটা বলব না যে, আমি অধিনায়ক হওয়ার জন্য তীব্র আগ্রহী।”তিনি আরও যোগ করেন, “অধিনায়ক হওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ টিম ম্যানেজমেন্টের হাতে। তারা ঠিক করবে আমি এই দায়িত্বে থাকব কিনা। যদি সুযোগ আসে, আমি অবশ্যই তা গ্রহণ করব। টেস্ট অধিনায়কত্ব মানে শুধু দায়িত্ব নয়, এটা একটি ভিশন থাকা দরকার, দলের ভবিষ্যত লক্ষ্য নির্ধারণ করা জরুরি।”তাইজুল বলেন, “অভিজ্ঞতা এবং বয়সও গুরুত্বপূর্ণ। ২০২১ সালের আগে আমি তেমন সুযোগ পাইনি বিদেশে টেস্ট খেলার। এখন অভিজ্ঞতা বাড়ছে, এবং আমার পারফরম্যান্সও উন্নতির পথে। নতুন খেলোয়াড়দেরও সময় দেওয়া দরকার, যাতে তারা দলকে শক্তিশালী করতে পারে।”পরিসংখ্যান মতে, শান্ত দেশের সবচেয়ে সফল টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে বিবেচিত, ১৪ ম্যাচে ৪ জয়সহ ২৮.৫৭ শতাংশ সাফল্য হার রয়েছে তার। অন্যদিকে সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের অধীনে দলের সাফল্য কিছুটা কম।বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড বর্তমানে তিন ফরম্যাটে আলাদা আলাদা অধিনায়ক নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনায় রয়েছে। ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে ইতোমধ্যে দায়িত্ব পেয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, যাকে টেস্ট নেতৃত্বও দেয়া হতে পারে বলে খবর আসছে।তাইজুলের নিয়মিত ও ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের কারণে তাকে টেস্ট দলে নেতৃত্বের সম্ভাব্য অপশনে রাখা হয়েছে, যা আগামী দিনে বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের জন্য নতুন দিগন্ত খুলতে পারে।ভোরের আকাশ//হ.র
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলট মনে করেন, সাকিব আল হাসানের উপস্থিতি দলে নতুন প্রাণ সঞ্চার করবে। দীর্ঘদিন জাতীয় দলে অনুপস্থিত থাকার পরও সাম্প্রতিক বাজে পারফরম্যান্সের কারণে সাকিবকে দলে ফিরিয়ে আনার দাবি জোরালো হচ্ছে।সোমবার এক অনুষ্ঠানে পাইলট বলেন, “যদি রাজনৈতিক জটিলতা দূর করা যায়, তাহলে সাকিবের বিকল্প এখনও আমাদের দলে নেই। একজন মাল্টিস্কিল অলরাউন্ডার হিসেবে সাকিব দলের জন্য অপরিহার্য। তার চার ওভার বোলিং প্রতিপক্ষের জন্য চাপের কারণ হয়, পাশাপাশি ব্যাট হাতে দলের ইনিংস সামলাতে পারেন। জিএসএল-এ তার পারফরম্যান্সই প্রমাণ করে সে কতটা প্রয়োজনীয়।”তিনি আরও বলেন, “দলে লিডারশিপের অভাব আছে। একজন সিনিয়র প্লেয়ার থাকলে বাকিরা তার নেতৃত্বে কাজ করবে। যেমন মাশরাফি অধিনায়ক থাকাকালে তামিম, সাকিব, মাহমুদউল্লাহ সবাই তার জুনিয়র ছিল। সাকিব ফিরে এলে দলের চেহারা সম্পূর্ণ বদলে যাবে।”সাকিবের বিকল্প হিসেবে সম্ভাব্য অলরাউন্ডার নিয়ে পাইলট বলেন, “আমাদের অনেক ভালো অলরাউন্ডার আছে, যেমন রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান, শরিফুল ইসলাম। কিন্তু আমরা তাদের যথাযথভাবে ব্যবহার করছি না। শরিফুলকে আমি একবার ১ ওভারে ১৮ রান দিতে দেখেছি, অথচ এখনও ১০ নাম্বারে ব্যাট করছেন। অনেক দেশের মতো আমাদেরও পিছনের ব্যাটারদের অলরাউন্ডার হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়োজন।”তিনি যোগ করেন, “রিশাদকে কি কখনো ৪-৫ নাম্বারে ব্যাট করার চিন্তা করা হয়েছে? তানজিমকে বেন স্টোকসের মতো অলরাউন্ডার হিসেবে দেখতে পারি। প্লেয়াররা ভালো, কিন্তু ম্যানেজমেন্ট ও কোচদের দায়িত্ব রয়েছে তাদের সঠিক ব্যবহার ও বিকাশে।”এভাবে দলে সঠিক নেতৃত্ব ও গঠন পেলে আগামীতে টাইগারদের পারফরম্যান্সে বড় ধরনের উন্নতি আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন খালেদ মাসুদ পাইলট।ভোরের আকাশ//হ.র
ভুটানকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে সাফ অনুর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। হ্যাটট্রিক জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন শান্তি। অন্য গোলটি করেছেন বদলি নামা মুনকি। শান্তির হ্যাটট্রিকটি এবারের আসরের তৃতীয়।আর বাংলাদেশের দ্বিতীয়। বাংলাদেশের হয়ে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মোসাম্মৎ সাগরিকা।ঝির ঝির বৃষ্টিতে কিংস অ্যারেনায় খেলতে নেমে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। তবে ভুটানের গোলরক্ষককে পেমা ইয়াংজম একা পেয়েও পরাস্ত করতে পারেননি তৃষ্ণা রানী।নেপাল ম্যাচের জয়ের নায়ক গোল করতে না পারলেও শান্তি মার্ডি ঠিকই পেরেছেন। ডান প্রান্ত থেকে উমেলা মারমার পাস ধরে শুরুতে শট নেন তৃষ্ণা। তার শট ভুটানের গোলরক্ষক প্রতিহত করলে দ্বিতীয় সুযোগ পান শান্তি।শান্তির নেওয়া প্রথম শটও প্রতিপক্ষের এক ডিফেন্ডারের শরীরে বাধা প্রাপ্ত হয়েছিল। তবে ফিরতি সুযোগে বাঁ পায়ের শটে ঠিকই জাল খুঁজে নেন শান্তি। ১৯ মিনিটে গোল শোধ দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ভুটান।বাঁ প্রান্তে যখন খেলদেন ওয়াংমো বল পেলেন তখন তার সামনে শুধুই বাংলাদেশের গোলরক্ষক মিলি আক্তার। ভুটানের ফরোয়ার্ড শটটা নিলেনও বটে কিন্তু তা গোলরক্ষকের সামনে গিয়ে আটকে যায়। বৃষ্টির পানিতে আটকে যাওয়ায় বল তালুবন্দি করতে কোনো সমস্যা হয়নি মিলির। পরে আর কোনো গোল না হলে বিরতিতে যায় দুই দল।বৃষ্টির মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কিংস অ্যারেনার পরিবর্তে প্র্যাকটিস গ্রাউন্ডে দ্বিতীয়ার্ধের খেলা হয়। নতুন মাঠে খেলতে নেমে লিডটা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। ৫৩ মিনিটে ভুটানকে সমতায় ফেরান সানগে ওয়াংমো। বাংলাদেশের রক্ষণভাগের ভুলে শুরুতে শট নিয়েছিলেন কেলদেন। তার নেওয়া শট বাংলাদেশের এক ডিফেন্ডার গোলমুখ থেকে হেডে ক্লিয়ার করেন। তবে ফিরতি সুযোগে ওয়াংমো ঠিকই ভুটানকে সমতায় ফেরান।গোল হজম করে বাংলাদেশ আবার এগিয়ে যেতে মরিয়া হয়ে ওঠে। সেই সুযোগটাও আসে ৬৭ মিনিটে পাওয়া কর্নারে। রুমা আক্তারে নেওয়া কর্নার থেকে বাংলাদেশকে দ্বিতীয়বার এগিয়ে দেন শান্তি। হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন ৭৯ মিনিটে।শান্তির হ্যাটট্রিকের আগে একক নৈপুণ্যে অসাধারণ এক গোল করেন মুনকি। ৭৬ মিনিটে মাঝ মাঠে বল পেয়ে এক এক করে তিনজনকে কাটিয়ে বাঁ প্রান্ত থেকে ডান পায়ের দারুণ প্লেসিংয়ে ভুটানের গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন বদলি নামা মুনকি।ভোরের আকাশ/জাআ