ছবি: সংগৃহীত
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর শাহবাগে চলমান বিক্ষোভের মধ্যে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর এবার ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে বিক্ষুদ্ধ জনতা।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার পর পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে তাদের।
এর আগে বিক্ষুদ্ধ জনতা রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মধ্যরাতে বিক্ষুব্ধ জনতা শাহবাগের দিক থেকে মিছিল নিয়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে সামনে উপস্থিত হন। এ সময় তারা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেন। এক পর্যায়ে কিছু লোকজন অফিসের ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর করেন। সেখানকার কাগজপত্র, কম্পিউটার নীচে ফেলে দেন। এ ছাড়া, কার্যালয়ের সামনে অগ্নিসংযোগও করেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর শাহবাগে চলমান বিক্ষোভের মধ্যে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর এবার ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে বিক্ষুদ্ধ জনতা।বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার পর পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে তাদের।এর আগে বিক্ষুদ্ধ জনতা রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালায়।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মধ্যরাতে বিক্ষুব্ধ জনতা শাহবাগের দিক থেকে মিছিল নিয়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে সামনে উপস্থিত হন। এ সময় তারা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেন। এক পর্যায়ে কিছু লোকজন অফিসের ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর করেন। সেখানকার কাগজপত্র, কম্পিউটার নীচে ফেলে দেন। এ ছাড়া, কার্যালয়ের সামনে অগ্নিসংযোগও করেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর কাওরানবাজারে অবস্থিত দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে বিক্ষুব্দ ছাত্র-জনতা।বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২টার দিকে রাজধানীর কাওরানবাজারে অবস্থিত পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে হামলা চালাতে দেখা গেছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মধ্যরাতে বিক্ষুব্ধ জনতা শাহবাগের দিক থেকে মিছিল নিয়ে প্রথম আলো কার্যালয়ে সামনে উপস্তিত হন। এ সময় তারা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেন। এক পর্যায়ে কিছু লোকজন অফিসের ভেতরে প্রবেশ করে ভাঙচুর করেন। সেখানকার কাগজপত্র, কম্পিউটার নিচে ফেলে দেন। এছাড়া কার্যালয়ের সামনে অগ্নিসংযোগও করেন।এর আগে রাত পৌনে ১০টার দিকে ইনকিলাব মঞ্চের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয় চিকিৎসাধিন অবস্থায় লন্ডনে মারা গেছেন ওসমান হাদি।পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, ভারতীয় আধিপত্যবাদের মোকাবিলায় মহান বিপ্লবী ওসমান হাদীকে আল্লাহ শহীদ হিসেবে কবুল করেছেন।এর আগে, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর আনুমানিক আড়াইটার দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোড এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা অবস্থায় শরীফ ওসমান হাদির ওপর গুলি চালায় মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় এবং সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। তিনি সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্তে জানা গেছে, হামলার আগে কয়েক মাস ধরে হাদির নিয়মিত চলাচল, বাসা ও অফিসের রুট এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর নজরদারি চালানো হচ্ছিল। দীর্ঘ পরিকল্পনার নেপথ্যে কারা জড়িত এবং কার স্বার্থে এ হামলা তা খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর জিগাতলার একটি নারী হোস্টেল থেকে এনসিপির ধানমণ্ডি শাখার নারী নেত্রী জান্নাত আরা রুমী (৩২)-এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে হাজারীবাগ থানাধীন জিগাতলার জান্নাত নারী হোস্টেলের পঞ্চম তলা ভবনের পঞ্চম তলার একটি কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।হাজারীবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কামরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সকালে সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে একটি কক্ষে জান্নাত আরা রুমীর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পায়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে।তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে জান্নাত আরা রুমী এনসিপির ধানমণ্ডি শাখার একজন নারী নেত্রী ছিলেন। তার বাবার নাম মো. জাকির হোসেন।এ বিষয়ে হাজারীবাগ থানার ওসি (অপারেশন) দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলেই মনে হচ্ছে। তবে ময়নাতদন্ত ও তদন্ত শেষে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।ভোরের আকাশ/তা.কা
ঢাকা মহানগরীর সার্বিক নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে চেকপোস্ট কার্যক্রম জোরদার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টা থেকে রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথ ও এলাকায় ডিএমপির এসব চেকপোস্ট বসানো হবে।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।তিনি বলেন, মহানগর এলাকায় অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ডিএমপির নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বুধবার বিকেল থেকে বিভিন্ন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট পরিচালনা করা হবে।ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে, নির্ধারিত চেকপোস্টের স্থানগুলো হলো-রমনা বিভাগ : বসিলালালবাগ বিভাগ: বাবুবাজারওয়ারী বিভাগ : পোস্তগোলা ব্রিজমতিঝিল বিভাগ: বাসাবো রাস্তা (কমলাপুর)মিরপুর বিভাগ : গাবতলীগুলশান বিভাগ : ৩০০ ফিট এলাকাউত্তরা বিভাগ : আব্দুল্লাহপুর ব্রিজ, কামারপাড়া ও ধৌড় ব্রিজঅন্যান্য পয়েন্ট : মাতুয়াইল ইউ-লুপ, স্টাফ কোয়ার্টারডিএমপি জানিয়েছে, চেকপোস্টগুলোতে যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হবে। এ সময় মহানগরবাসীকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।ভোরের আকাশ/তা.কা