ভোরের আকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৩ এপ্রিল ২০২৫ ১০:৩৪ এএম
বিয়ে মানুষকে পাপাচার থেকে বাঁচতে পারে: ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পাপাচার থেকে বাঁচতে পারে। আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ এবং মানসিক প্রশান্তির জন্য বিয়ের বিকল্প নেই। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজ কনভেনশন হলে ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়ামি) আয়োজিত গণবিবাহ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে নতুন পরিবার গড়ে ওঠে এবং মানব বংশধারা পৃথিবীতে বিস্তৃতি লাভ করে। পৃথিবীতে যত নবী-রাসূল এসেছেন দুয়েকজন ছাড়া সবাই বিবাহ করেছেন। এটি মানুষের ঈমান ও আমলকে সুসংহত করে।
তিনি আরো বলেন, হাদিসে আছে, যখন কেউ বিয়ে করে সে দ্বীনের অর্ধেকাংশ পূরণ করে, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে। চরিত্র সংরক্ষিত রাখার জন্য বিয়ে অনন্য ব্যবস্থা।
জানা গেছে, ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে ৬০ জোড়া নবদম্পতির শুভ বিবাহ দেওয়া হয়। এ বিবাহ অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট পরিবারের উদ্যোগে পাত্র চূড়ান্ত করা হয়। পাত্র-পাত্রীরা তাদের অভিভাবকসহ পিএসসি কনভেনশন হলে উপস্থিত ছিলেন। গত কয়েক বছর ধরে ওয়ামি বাংলাদেশে কন্যাদায়গ্রস্ত পরিবারের বিবাহযোগ্য এতিম-অসহায় মেয়েদের বিবাহ আয়োজনের দায়িত্ব পালন করে আসছে।
এ অনুষ্ঠানে ওয়ামি বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. মোহাম্মদ রেদওয়ানুর রহমান, ওয়ামী প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধি ডা. আইমান ঈসা আল সোলাইমানির নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এবং দাতা সংস্থা সিডস অব সাদাকার চেয়ারম্যান আসাদ মিয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। গণবিবাহ কার্যক্রমে বিয়ের সামগ্রিক আয়োজনের পাশাপাশি প্রতিটি নবদম্পতিকে অলংকার, সাজসজ্জার উপকরণ, পোশাক, আসবাবপত্র, নিত্যব্যবহার্য সরঞ্জাম উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
ভোরের আকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশ : ৩ দিন আগে
আপডেট : ২০ ঘন্টা আগে
বিয়ে মানুষকে পাপাচার থেকে বাঁচতে পারে: ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পাপাচার থেকে বাঁচতে পারে। আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ এবং মানসিক প্রশান্তির জন্য বিয়ের বিকল্প নেই। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজ কনভেনশন হলে ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়ামি) আয়োজিত গণবিবাহ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে নতুন পরিবার গড়ে ওঠে এবং মানব বংশধারা পৃথিবীতে বিস্তৃতি লাভ করে। পৃথিবীতে যত নবী-রাসূল এসেছেন দুয়েকজন ছাড়া সবাই বিবাহ করেছেন। এটি মানুষের ঈমান ও আমলকে সুসংহত করে।
তিনি আরো বলেন, হাদিসে আছে, যখন কেউ বিয়ে করে সে দ্বীনের অর্ধেকাংশ পূরণ করে, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে। চরিত্র সংরক্ষিত রাখার জন্য বিয়ে অনন্য ব্যবস্থা।
জানা গেছে, ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে ৬০ জোড়া নবদম্পতির শুভ বিবাহ দেওয়া হয়। এ বিবাহ অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট পরিবারের উদ্যোগে পাত্র চূড়ান্ত করা হয়। পাত্র-পাত্রীরা তাদের অভিভাবকসহ পিএসসি কনভেনশন হলে উপস্থিত ছিলেন। গত কয়েক বছর ধরে ওয়ামি বাংলাদেশে কন্যাদায়গ্রস্ত পরিবারের বিবাহযোগ্য এতিম-অসহায় মেয়েদের বিবাহ আয়োজনের দায়িত্ব পালন করে আসছে।
এ অনুষ্ঠানে ওয়ামি বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. মোহাম্মদ রেদওয়ানুর রহমান, ওয়ামী প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধি ডা. আইমান ঈসা আল সোলাইমানির নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল এবং দাতা সংস্থা সিডস অব সাদাকার চেয়ারম্যান আসাদ মিয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে। গণবিবাহ কার্যক্রমে বিয়ের সামগ্রিক আয়োজনের পাশাপাশি প্রতিটি নবদম্পতিকে অলংকার, সাজসজ্জার উপকরণ, পোশাক, আসবাবপত্র, নিত্যব্যবহার্য সরঞ্জাম উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ