আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ২৬ এপ্রিল ২০২৫ ০২:৩৪ পিএম
চার মাসে কোরআনের হাফেজ ১০ বছরের শিশু আহমাদ
মালয়েশিয়ার তেরেংগানুর শিশু আহমাদ জিয়্যাদ মোহাম্মদ জাহিরের অটিজম ধরা পড়ে ৭ বছর বয়সে। এরপরও থেমে থাকেনি সে। ১০ বছর বয়সে মাত্র চার মাস দশ দিনে পুরো কোরআন মুখস্থ করে সৃষ্টি করেছে বিস্ময়। গত ২৩ মার্চ দেশটির মারাং জেলার আল-কোরআন আমালিল্লাহ একাডেমির একটি বিশেষ প্রোগ্রামের মাধ্যমে সে এই হাফেজ হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করে।
ছোটবেলা থেকেই কোরআনের প্রতি তার ছিল অসাধারণ আকর্ষণ। তার মা নুরুল শাহিদা লুকমান জানান, মাত্র আট মাস বয়সে কোরআন তিলাওয়াতে কোনো আয়াত বাদ পড়লে সে কেঁদে ফেলত। দুই বছর বয়সে কেবল শোনার মাধ্যমেই সে ৪২টি আয়াত মুখস্থ করে ফেলে।
শিশু আহমাদ জিয়্যাদ মোহাম্মদ জাহিরের উস্তাযা নুরফাতিহার রিদওয়ান জানান, সে ১৫ থেকে ৩০ মিনিটে একটি পৃষ্ঠা মুখস্থ করতে পারত। কখনও কখনও পুরো একটি সূরাও একদিনেই মুখস্থ করে ফেলত।
প্রসঙ্গত, অটিজম স্পেকট্রামের একটি অংশ হিসেবে তার ‘হাইপারলেক্সিয়া’ ও ‘হাইপারনিউমেরেসি’ (অর্থাৎ পড়া ও সংখ্যার প্রতি অতিরিক্ত দক্ষতা) এই সাফল্যে ভূমিকা রেখেছে। বর্তমানে জিয়্যাদ তার ইসলামিক ইন্টিগ্রেটেড স্কুলে ফিরে গেছে এবং সেখানে সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ৬ ঘন্টা আগে
আপডেট : ৬ ঘন্টা আগে
চার মাসে কোরআনের হাফেজ ১০ বছরের শিশু আহমাদ
মালয়েশিয়ার তেরেংগানুর শিশু আহমাদ জিয়্যাদ মোহাম্মদ জাহিরের অটিজম ধরা পড়ে ৭ বছর বয়সে। এরপরও থেমে থাকেনি সে। ১০ বছর বয়সে মাত্র চার মাস দশ দিনে পুরো কোরআন মুখস্থ করে সৃষ্টি করেছে বিস্ময়। গত ২৩ মার্চ দেশটির মারাং জেলার আল-কোরআন আমালিল্লাহ একাডেমির একটি বিশেষ প্রোগ্রামের মাধ্যমে সে এই হাফেজ হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করে।
ছোটবেলা থেকেই কোরআনের প্রতি তার ছিল অসাধারণ আকর্ষণ। তার মা নুরুল শাহিদা লুকমান জানান, মাত্র আট মাস বয়সে কোরআন তিলাওয়াতে কোনো আয়াত বাদ পড়লে সে কেঁদে ফেলত। দুই বছর বয়সে কেবল শোনার মাধ্যমেই সে ৪২টি আয়াত মুখস্থ করে ফেলে।
শিশু আহমাদ জিয়্যাদ মোহাম্মদ জাহিরের উস্তাযা নুরফাতিহার রিদওয়ান জানান, সে ১৫ থেকে ৩০ মিনিটে একটি পৃষ্ঠা মুখস্থ করতে পারত। কখনও কখনও পুরো একটি সূরাও একদিনেই মুখস্থ করে ফেলত।
প্রসঙ্গত, অটিজম স্পেকট্রামের একটি অংশ হিসেবে তার ‘হাইপারলেক্সিয়া’ ও ‘হাইপারনিউমেরেসি’ (অর্থাৎ পড়া ও সংখ্যার প্রতি অতিরিক্ত দক্ষতা) এই সাফল্যে ভূমিকা রেখেছে। বর্তমানে জিয়্যাদ তার ইসলামিক ইন্টিগ্রেটেড স্কুলে ফিরে গেছে এবং সেখানে সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ