সংগৃহীত ছবি
বেসরকারি সিটি ব্যাংকের পরিচালক হোসেন খালেদ ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
রোববার (২৭ জুলাই) সিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় তাকে এ পদে নির্বাচিত করা হয়। ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
হোসেন খালেদের আগে ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন পারটেক্স ষ্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাষ্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসেন খালেদ সিটি ব্যাংকের একজন উদ্যোক্তা পরিচালক। সাত বছর তিনি এ ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পাশাপাশি তিনি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য। তিনি ব্যাংকের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড ও সিটি হংকং লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
হোসেন খালেদের পিতা আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত আনোয়ার হোসেন ছিলেন সিটি ব্যাংকের একজন অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা পরিচালক। আনোয়ার হোসেন চার মেয়াদে সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন।
হোসেন খালেদ ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির চার মেয়াদে নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ বেটার বিজনেস ফোরামের কো-চেয়ারম্যান ও ইন্টারপ্রেনিয়ার্স অর্গানাইজেশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও রাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব টোলেডো থেকে অ্যাকাউন্টিংয়ে বিবিএ ও টেক্সাসের টেক্সাস এন্ড এম ইউনিভার্সিটি থেকে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিংয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
দেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্যিক ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি সম্প্রতি মুদ্রা ব্যবস্থাপনাকে আরও সুসংহত, সুশৃঙ্খল ও আধুনিক করার লক্ষ্যে “তফসিলভুক্ত ব্যাংকের শাখা কর্তৃক মুদ্রা ব্যবস্থাপনা” শীর্ষক ধারাবাহিক অনলাইন কর্মশালার আয়োজন করেছে।শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) প্রধান কার্যালয়ের সমন্বয়ে ও ব্যাংকের বিভিন্ন শাখার সহযোগিতায় দেশব্যাপী জুলাই এবং আগস্ট ২০২৫ মাসে প্রতি ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় ২,৪০০ এর অধিক অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের জন্য ছিল শিক্ষণীয় ও দিকনির্দেশনামূলক।কর্মশালায় প্রধান অতিথি ও রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ। সম্মানিত পারসনরা হলেন অতিরিক্ত পরিচালক (ক্যাশ) সুকুমার সরকার, অতিরিক্ত পরিচালক (কারেন্সি) মোঃ মোরশেদ আলম, অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ মনজুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক এ.কে.এম আমিরুল ইসলাম, যুগ্ম পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, যুগ্ম পরিচালক ব্রজেন্দ্র নাথ রায়, যুগ্ম পরিচালক মোঃ আব্দুল্লাহ-আল-মামুন, উপ-পরিচালক মোঃ ফারুক হোসেন, সহকারী পরিচালক মোঃ আতিকুর রহমান, পরিচালক (ব্যাংকিং) স্বরূপ কুমার চৌধুরী এবং পরিচালক রথীন কুমার পাল। তারা অংশগ্রহণকারীদের নোট নীতিমালা, নোট রিফান্ড রেগুলেশন, নোট সর্টিং, জাল নোট শনাক্তকরণ ও প্রতিরোধ, এবং আধুনিক রিপোর্টিং প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত প্রশিক্ষণ দেন।আইএফআইসি ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান উইলিয়াম চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন কর্মশালা গুলোয়। তাঁর বক্তব্যে তিনি ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং নগদ ব্যবস্থাপনাকে আরও নিরাপদ ও স্বচ্ছ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। কর্মশালায় ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ব্যবস্থাপক ও কর্মকর্তারা অংশ গ্রহণ করেন।কর্মশালার মূল লক্ষ্য ছিল অংশগ্রহণকারীদের নগদ ব্যবস্থাপনায় আধুনিক কৌশল, জাল নোট শনাক্তকরণ ও প্রতিরোধ, এবং কার্যকর রিপোর্টিং প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও জ্ঞান প্রদান। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আশা করেন এই ধরনের ধারাবাহিক কর্মশালার মাধ্যমে ব্যাংকের নগদ ব্যবস্থাপনায় গুণগত উন্নয়ন ঘটবে, যার ফলে ব্যাংকিং কার্যক্রম হবে আরও নিরাপদ, দ্রুত ও স্বচ্ছ। আইএফআইসি ব্যাংকের এই উদ্যোগ শুধুমাত্র ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নে নয়, বরং দেশের ব্যাংকিং খাতের নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রক্রিয়ার সঙ্গে সমন্বয় ঘটিয়ে নগদ ব্যবস্থাপনাকে আরও দক্ষ ও কার্যকর করার প্রচেষ্টা এ ধরনের কর্মশালার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
তুলনামূলকভাবে বেশি মুনাফা এবং মাসিক মুনাফা উত্তোলনের সুবিধার কারণে ‘পরিবার সঞ্চয়পত্র’ দেশে ব্যাপক চাহিদাসম্পন্ন একটি বিনিয়োগ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। পাঁচ বছর মেয়াদি এই সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করলে বার্ষিক মুনাফার হার দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৯৩ শতাংশ, যা বর্তমানে চালু থাকা সঞ্চয়পত্রগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।সঞ্চয়পত্র হচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের পরিচালিত একটি নিরাপদ বিনিয়োগ প্রকল্প। এখানে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে নির্ধারিত সময় অন্তর মুনাফা পাওয়া যায়। পাশাপাশি নির্ধারিত মেয়াদ শেষে মূল বিনিয়োগের টাকাও উত্তোলন করা সম্ভব।জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতরের অধীন বর্তমানে যত ধরনের সঞ্চয়পত্র চালু রয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ‘পরিবার সঞ্চয়পত্র’। ২০০৯ সালে জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর এ সঞ্চয়পত্র চালু করে।কত টাকায় কেনা যায় পরিবার সঞ্চয়পত্রপরিবার সঞ্চয়পত্র ১০ হাজার, ২০ হাজার, ৫০ হাজার, ১ লাখ, ২ লাখ, ৫ লাখ এবং ১০ লাখ টাকার মুদ্রায় কেনা যায়। এর মেয়াদ নির্ধারিত ৫ বছর।যেভাবে কেনা ও নগদায়ন করা যায়পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনা ও নগদায়ন করা যায় জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো ছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শাখা, বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং ডাকঘর থেকে।বিনিয়োগে মুনাফার হারসরকার ১ জুলাই থেকে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার হ্রাস করেছে। তবে বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে দুটি ধাপ নির্ধারণ করা হয়েছে— প্রথম ধাপ: ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগকারী; দ্বিতীয় ধাপ: ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার বেশি বিনিয়োগকারী।প্রথম ধাপের বিনিয়োগকারীদের জন্য মুনাফার হার:প্রথম বছর: ৯.৮১%দ্বিতীয় বছর: ১০.২৯%তৃতীয় বছর: ১০.৮০%চতুর্থ বছর: ১১.৩৫%পঞ্চম বছর: ১১.৯৩%দ্বিতীয় ধাপের বিনিয়োগকারীদের জন্য মুনাফার হার:প্রথম বছর: ৯.৭২%দ্বিতীয় বছর: ১০.১৯%তৃতীয় বছর: ১০.৭০%চতুর্থ বছর: ১১.২৩%পঞ্চম বছর: ১১.৮০%উৎসে করপাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত মুনাফার ওপর ৫ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন করা হয়। তবে ৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে উৎসে কর হয় ১০ শতাংশ।কারা কিনতে পারবেন পরিবার সঞ্চয়পত্রতিন শ্রেণির বিনিয়োগকারী পরিবার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন:১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী যেকোনো বাংলাদেশি নারী,যেকোনো শারীরিক প্রতিবন্ধী বাংলাদেশি নাগরিক (নারী ও পুরুষ),৬৫ বছর বা এর বেশি বয়সী যেকোনো বাংলাদেশি নারী বা পুরুষ।ক্রয়ের ঊর্ধ্বসীমাএকক নামে সর্বোচ্চ ৪৫ লাখ টাকা পর্যন্ত পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে। এটি শুধু একক নামে ইস্যু করা হয়, যুগ্ম নামে নয়।অন্যান্য সুবিধাপরিবার সঞ্চয়পত্রের অন্যতম সুবিধা হলো মাসিক ভিত্তিতে মুনাফা উত্তোলন করা যায়। এ ছাড়া নমিনি নিয়োগ, পরিবর্তন ও বাতিলের সুযোগ আছে। বিনিয়োগকারীর মৃত্যু হলে নমিনি তাৎক্ষণিকভাবে সঞ্চয়পত্র নগদায়ন করতে পারেন অথবা মেয়াদ পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত নিয়মিত মাসিক মুনাফা গ্রহণ করতে পারেন।উল্লেখ্য, ৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র—এই তিন ধরনের সঞ্চয়পত্রে সম্মিলিতভাবে একক নামে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা এবং যুগ্ম নামে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়। তবে, ‘পরিবার সঞ্চয়পত্র’ শুধু একক নামে কেনা যায়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
বেসরকারি সিটি ব্যাংকের পরিচালক হোসেন খালেদ ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।রোববার (২৭ জুলাই) সিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় তাকে এ পদে নির্বাচিত করা হয়। ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।হোসেন খালেদের আগে ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন পারটেক্স ষ্টার গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাষ্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসেন খালেদ সিটি ব্যাংকের একজন উদ্যোক্তা পরিচালক। সাত বছর তিনি এ ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পাশাপাশি তিনি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য। তিনি ব্যাংকের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেড ও সিটি হংকং লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।হোসেন খালেদের পিতা আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত আনোয়ার হোসেন ছিলেন সিটি ব্যাংকের একজন অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা পরিচালক। আনোয়ার হোসেন চার মেয়াদে সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন।হোসেন খালেদ ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির চার মেয়াদে নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ বেটার বিজনেস ফোরামের কো-চেয়ারম্যান ও ইন্টারপ্রেনিয়ার্স অর্গানাইজেশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও রাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব টোলেডো থেকে অ্যাকাউন্টিংয়ে বিবিএ ও টেক্সাসের টেক্সাস এন্ড এম ইউনিভার্সিটি থেকে আন্তর্জাতিক ব্যাংকিংয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন।ভোরের আকাশ/জাআ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র পরিচালনা পর্ষদের ৩০৭তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে।বুধবার (২৩ জুলাই) এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, অ্যাক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুল কুদ্দুছ, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. সাইফুল আলম পিএইচডি, এফসিএমএ, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. রাগিব আহসান এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. সিরাজুল ইসলাম ও কোম্পানি সচিব (চলতি দায়িত্ব) নিজাম কাজী এসিএস।ভোরের আকাশ/জাআ