ছবি : ভোরের আকাশ
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ স্মরণে “দেশ গড়তে এনসিপির পদযাত্রা” শিরোনামে মাগুরায় এক বর্ণাঢ্য পদযাত্রা ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বেলা ১টা ২৫ মিনিটে ঝিনাইদহ থেকে পদযাত্রা করে মাগুরা সদরে পৌঁছান এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ ইসলাম, সার্জিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ ও তাসনীম জারা। মাগুরা সদর উপজেলা পরিষদের সামনে নেতাকর্মীরা তাদের ফুল দিয়ে বরণ করেন।
এরপর সেখান থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে ভায়না মোড়, শহরের চৌরাস্তা ও ঢাকা রোড প্রদক্ষিণ করে পুনরায় ভায়না মোড়ে এসে শেষ হয়। পদযাত্রায় শতাধিক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
পথসভায় নাহিদ ইসলাম বলেন, “আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই, যেখানে আর কোনো ফ্যাসিস্ট চাঁদাবাজের জায়গা থাকবে না। দেশের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে।”
তাসনীম জারা বলেন, “জুলাই গণআন্দোলনে সংঘটিত গণহত্যার বিচার এবং ‘জুলাই সনদ’ বাস্তবায়নের দাবিতে আমরা রাস্তায় নেমেছি। সবার পাশে থাকার আহ্বান জানাই।”
এনসিপির নেতারা জানান, এটি একটি ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ, যা সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
চট্টগ্রাম সনাতনী নাগরিক সমাজ এর উদ্যেগে সারাদেশে সংখ্যালুঘু নির্যাতন, ধর্ষণ, মন্দির, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ঘরবাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ, মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে এবং সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীসহ সনাতনী সকল কারাবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তি ও দ্রুত ৮ দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড.কুশল বরণ চক্রবর্তীকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।সোমবার (১২ জুলাই) মোমিন রোডস্হ চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নুরুন্নাহার হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, সীতাকুণ্ড ভোলানন্দ গিরি আশ্রমের অধ্যক্ষ উমাসানন্দ গিরি মহারাজ। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন, বাংলাদেশ সনাতন পাটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী সুমন কুমার রায়।সংবাদ সন্মেলনে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের সনাতনী সম্প্রদায়ের শোষণ -বঞ্চনা থেকে মুক্তির জন্য সনাতনী সম্প্রদায়ের প্রাণের দাবী ৮ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে এবং ৮ দফা দাবী বাস্তবায়নে অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস এর প্রতি নেতৃবৃন্দরা জোরালো আহবান জানান।বক্তারা আরও বলেন, লালমনিরহাটে সেলুনের মালিক পুত্র- সন্তানকে মাত্র ১০ টাকার তর্ক নিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এই ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।সংবাদ সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ সনাতন পার্টি চট্টগ্রামের সভাপতি আশীষ দাশ, প্রশান্ত হালদার, পরিতোষানন্দ গিরি মহারাজ, সনাতন নাগরিক সমাজের সংগঠক পিংকু ভট্টাচার্য, সনাতন অধিকার আন্দোলনের নেতা পলাশ সেন, সীতাকুণ্ড স্রাইন কমিটির সদস্য অশোক চক্রবর্তী, তরুণ সনাতনী সংগঠক তন্ময় মল্লিকা, সুশান্ত অধিকারী, পটিয়া শ্বশান কালি মন্দিরের অধ্যক্ষ পরিতোষানন্দ গিরি মহারাজ, সনাতনী অধিকার আন্দোলনের প্রশান্ত হালদার, সুশান্ত অধিকারী প্রমুখ। সংবাদ সন্মেলন শেষে একটি মৌন মিছিল আন্দরকিল্লা- মোমিন রোড- জামালখান সড়কে প্রদক্ষিণ করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা সাবেক মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দার বলেছেন, পিআর পদ্ধতি বাংলার মাটিতে হতে দেব না। তিনি বলেছেন, সংস্কারের নামে নানা অজুহাতে একটি সূক্ষ্ম কারচুপি চলছে। গণতন্ত্রের সংগ্রামকে বিপথে নিতে একটি চক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু দেশের ছাত্র-জনতা যতদিন বুকের রক্তে শক্তি সঞ্চার করে রাখবে, এই অপচেষ্টা কোনোদিনই সফল হবে না।শনিবার (১২ জুলাই) সকালে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে সমকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আসন্ন নির্বাচনী প্রেক্ষাপট নিয়ে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে সংসদ সদস্য নির্ধারণের একটি বিকল্প মত এসেছে। আমি সেটিকে একেবারে বাতিল করছি না, কিন্তু এটি একটি অপরিকল্পিত ও অপরীক্ষিত প্রস্তাব। এমন একটি পদ্ধতি বাস্তবায়নের জন্য সময়, বিচার-বিশ্লেষণ এবং পর্যাপ্ত প্রস্তুতি প্রয়োজন। আমরা চাই দেশের প্রচলিত, জনগণ-পরীক্ষিত নির্বাচন পদ্ধতির মাধ্যমেই আসন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদই পরবর্তী নির্বাচন পদ্ধতি নির্ধারণ করবে।তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি পৃথিবীর কিছু দেশে আছে এ কথা অস্বীকার করা যায় না। যে দেশগুলিতে আছে সেই দেশগুলো বাংলাদেশ অথবা নেপালের মত নয়, নেপালে এই পিআর পদ্ধতি চালু করতে গিয়ে বার বার ব্যর্থ হয়েছে। একটা অস্থায়ী সরকার, ভঙ্গুর সরকার, অস্থিতিশীল সরকার নেপালে নেমে এসেছে। বাংলার মাটিতে আমরা এটা হতে দিব না। আমরা বলতে চাই এই পদ্ধতিকে যদি আগামীতে গ্রহণ করতে হয় পরবর্তী পার্লামেন্ট তা দেখবে। আজকে তাড়াহুড়া করে এই সমস্যা সংকট নিয়ে আমরা এক্সপেরিমেন্টের দিকে ধাবিত হতে পারি না। আগামী নির্বাচনে আমরা সংগ্রামের মাঠে যেমন ঐক্যবদ্ধ ছিলাম তেমন আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকব। আগামী নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা ১২ দলীয় জোট এবং সমস্ত গণতান্ত্রিক ও দেশপ্রেমিক দল অংশগ্রহণ করবে।নাজিরপুর উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি খালেকুজ্জামান মাষ্টারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক আরিফুর রহমান টুবুলের সঞ্চালনায় এ আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য এলিজা জামান, লেবার পার্টির মহাসচিব আমিনুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সদস্য আবুল কালাম আজাদ আকন, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সাইদুল ইসলাম কিসমত, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মিজানুর রহমান দুলাল, উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক প্রমূখ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাজীপুরের 'কাপাসিয়া উপজেলা সদরে অবস্থিত কাপাসিয়া রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে' শিক্ষার মানোন্নয়নে বর্ণাঢ্য আয়োজনে 'মা সমাবেশ' অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১২ জুলাই) সকালে বিদ্যালয় মিলনায়তনে শিক্ষার্থীদের বিপুল সংখ্যক মায়ের শতস্ফুর্ত উপস্থিতিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি রীমা ভূঁইয়ার ভার্চুয়ালি সভাপতিত্বে উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মনিরা ভুঁইয়া। প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক লাকি আক্তারের পরিচালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির উপদেষ্টা এফ এম কামাল হোসেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত এবং গীতা পাঠ করা হয়। পরে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষক মন্ডলী সমবেত শিক্ষার্থীদের 'মা'দের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।মা সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মোঃ মাসুদ সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অভিভাবক প্রতিনিধি ও দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকার সাংবাদিক মো. আকরাম হোসেন রিপন, প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ এস এম শাহাদুল্লাহ শুভ্র, সিনিয়র শিক্ষক হাবিবুল হাসান শাকিল, মারুফ খান প্রমুখ।প্রধান অতিথি এফ এম কামাল হোসেন মা সমাবেশে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়ন, বিদ্যালয়ে শিশুদের উপস্থিতির হার বৃদ্ধি, এবং অভিভাবকদের সচেতনতা বৃদ্ধি, শিক্ষকগণ মায়েদের সাথে সন্তানের শিক্ষা, আচরণ এবং ভবিষ্যৎ জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোকপাত করেন। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া, যা মায়েদের সাথে বিদ্যালয়ের সম্পর্ক সুদৃঢ় করবে এবং শিক্ষার্থীদের একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়তে সহায়তা করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।মা সমাবেশে শিক্ষকের বক্তব্যে শিক্ষকগণ মায়েদের বোঝান যে, বিদ্যালয়ে তাদের সন্তানদের নিয়মিত উপস্থিতি কতখানি জরুরি। নিয়মিত ক্লাসে না আসলে, শিশুরা পিছিয়ে পড়তে পারে এবং তাদের শিক্ষার মান কমে যেতে পারে। শিক্ষকরা মায়েদের তাদের সন্তানের বিদ্যালয়ে এবং বাড়ির আচরণ সম্পর্কে অবগত করেন। তারা মায়েদের বলেন, সন্তানের ভালো আচরণ, বিদ্যালয়ে মনোযোগ এবং পড়াশোনায় আগ্রহ বাড়াতে তারা কি করতে পারেন। শিক্ষকরা মায়েদের তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য নির্ধারণে উৎসাহিত করেন। তারা বিভিন্ন পেশা এবং শিক্ষার সুযোগ সম্পর্কে তথ্য দেন, যা তাদের সন্তানদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে।শিক্ষকরা মায়েদের মনে করিয়ে দেন যে, তারা তাদের সন্তানদের জীবনে প্রথম শিক্ষক এবং তাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মা সমাবেশ একটি সেতু বন্ধন তৈরি করে, যেখানে শিক্ষক এবং অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে একসাথে কাজ করতে পারেন।প্রধান আলোচক প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মোঃ মাসুদ সরকার তার বক্তব্যে মায়েদের সন্তানকে বই পড়তে উৎসাহিত করা, ঘরের কাজে তাদের সহায়তা করা, খেলাধুলা এবং অন্যান্য সৃজনশীল কাজে তাদের উৎসাহিত করতে পারেন। মায়েরা তাদের ভালো বন্ধু হতে এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করতে পারেন। 'মা সমাবেশ' একটি ফলপ্রসূ প্রক্রিয়া, যা বিদ্যালয়ে শিশুদের শিক্ষার মান উন্নত করতে এবং তাদের একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে সহায়তা করে।শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইট অনুযায়ী, মায়েদের সাথে শিক্ষকের এই ধরনের আলোচনা শিশুদের মানসিক এবং সামাজিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সর্বোপরি মায়েরা তাদের সন্তানদের নীতি নৈতিকতা ও আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারেন।প্রতিষ্ঠানে প্রথমবারের মতো ২০২৫-২৬ শিক্ষা বর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে 'অভিভাবক ও মা'দের প্রতি আহ্বান জানান।ভোরের আকাশ/এসএইচ
কুড়িগ্রামের সদর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে অতিরিক্ত অর্থ আদায় বন্ধের দাবীতে এলাকাবাসীদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে চরের শত শত মানুষ অংশ নেন।মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, যাত্রাপুর হাটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল আর্মি, যাত্রাপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান রহিমুদ্দিন হায়দার রিপন, ইউপি সদস্য আবু রায়হান, আব্দুস সালাম সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।বক্তারা বলেন, চরের লাখো মানুষ এই যাত্রাপুর হাটে শনিবার ও মঙ্গলবার হাট করতে আসেন। এসব মানুষদের কাছ থেকে ঘাটে নির্ধারিত খাজনার চেয়েও অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছে ঘাট ইজারাদার।এছাড়াও চরাঞ্চলের মানুষ কৃষি পন্য হাটে বিক্রি করতে আসলে খাজনা হিসেবে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হয়। ফলে চরাঞ্চলের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পরছে। অতিরিক্ত অর্থ আদায় বন্ধে প্রসাশনের দৃষ্টি কামনা করেন চরের বাসিন্দারা।ভোরের আকাশ/এসএইচ