ছবি-ভোরের আকাশ
পরিবারের সঙ্গে ঈদ কাটিয়ে জীবিকার তাগিদে ঢাকায় কর্মস্থলে ফিরছে উত্তরবঙ্গের মানুষ। এতে যমুনা সেতু ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে যানবাহনের চাপ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়েছে যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের পরিমাণ। গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা সেতু দিয়ে ৪৯ হাজার ১৮২ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। আর এতে যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ টোল আদায় করেছে ৩ কোটি ৪৩ লাখ ১৩ হাজার ২০০ টাকা।
শনিবার (১৪ জুন) সকালে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৪৯ হাজার ১৮২টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৮ হাজার ৩৬৫ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ৩০০ টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ৩০ হাজার ৮১৭ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৯৪ লাখ ৭৪ হাজার ৯০০ টাকা।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, মহাসড়কে যানবাহনের চাপ রয়েছে। যমুনা সেতুর দুই পাশ দিয়ে ৯টি করে মোট ১৮ বুথ দিয়ে যানবাহন পারাপার হচ্ছে। এছাড়া মোটরসাইকেলের জন্য দুইপাশেই দুটি আলাদা বুথ রাখা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, গত ৪ দিনে সেতুর ওপর দিয়ে মোট ১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৬৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১০ কোটি ২ লাখ ৯০ হাজার ৮৫০ টাকা।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
পিরোজপুরের কাউখালীতে শনিবার(৪ অক্টোবর) সকাল দশটায় উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে ৬ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে কর্মবিরতি পালন করছে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন।দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে নিয়োগ বিধি সংশোধন করে স্নাতক বা সমমানের যোগ্যতা অনুযায়ী ১৪ তম গ্রেড প্রদান, পদোন্নতির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে উচ্চতর গ্রেড নিশ্চিত করা, সব স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও স্বাস্থ্য ও পরিদর্শকদের প্রশিক্ষণ ছাড়াই স্নাতক স্কেলে অন্তর্ভুক্ত করা সহ ৬টি দাবী আদায়ের লক্ষ্যে তারা এই কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছে।এ সময় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশন কাউখালী উপজেলা শাখার সভাপতি গোলাম রব্বানী রনি, সাধারণ সম্পাদক আল মামুন, জেলা অর্থ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম,উপজেলা অর্থ সম্পাদক আনোয়ার কবির, সদস্য মোঃ রেদোয়ান, তানিয়া আক্তার প্রমুখ।এসময় বক্তব্য বলেন, বৈষম্যর শিকার ও স্বাস্থ্য সহকারীদের দাবি ন্যায্য ও যৌক্তিক, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অবিলম্বে আমলে নিয়ে স্বাস্থ্য সহকারীদের উক্ত ৬ দফা দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করবে।ভোরের আকাশ/তা.কা
পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলায় লেয়ার মুরগির খামার একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে গড়ে উঠলেও, সাম্প্রতিক সময়ে ডিমের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় ও মুরগির খাদ্যের লাগামহীন দামে অনেক খামারি এখন লোকসানের মুখে। ফলে এলাকার অনেক ছোট ও মাঝারি খামারিকে পড়তে হচ্ছে আর্থিক সংকটে। কেউ কেউ খামার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।জেলার নাজিরপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন বিশেষ করে মালিখালী, দেউলবাড়ী ও কলারদোয়ানিয়া এলাকায় অসংখ্য ব্যক্তি নিজ উদ্যোগে লেয়ার মুরগির খামার গড়ে তুলেছিলেন। শুরুর দিকে খরচ কম ও ডিমের ভালো দাম থাকায় অনেকে স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বনির্ভরতার। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে ডিমের দাম অস্থির হলেও খামারিদের প্রাপ্ত দাম ন্যূনতম পর্যায়েই রয়ে গেছে। বিপরীতে, প্রায়ই বাড়ছে মুরগির খাদ্যের দাম, যার ফলে খরচ বেড়ে গেছে দ্বিগুণেরও বেশি।ছবি: ভোরের আকাশমিজানুর রহমান নামে এক খামারি জানান,একটা মুরগি দিনে একটা করে ডিম দেয়। এখন প্রতি পিস ডিম পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৯.৩০ থেকে ৯.৫০ টাকায়। অথচ শুধু খাবার খরচই উঠে যায় ১০ টাকা বা তার বেশি। ওষুধ, বিদ্যুৎ, শ্রমিকের মজুরি তো আলাদা।অন্য একজন খামারি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, আমরা তো শুধু ডিম বেচি না, নিজেদের ঘাম বেচি। কিন্তু লাভ তো দূরের কথা, মূলধনই উঠছে না।খামারিরা অভিযোগ করেন, খামার থেকে ডিম সংগ্রহ করে পাইকাররা অল্প দামে নিয়ে বাজারে বেশি দামে বিক্রি করছেন। ফলে মূল উৎপাদকরা থেকে যাচ্ছেন বঞ্চিত।নাজিরপুর সদর এলাকার এক খামারি বলেন, ডিম বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১১-১২ টাকা, অথচ আমাদের কাছ থেকে ৯. ৩০/৯. ৫০টাকায় নেয়। এত ব্যবধান কীভাবে হয়?বেশিরভাগ খামারি জানান, সরকারি সহায়তা বা ভর্তুকি পেলে তারা ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন। বিশেষ করে খাদ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ, সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণ এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকলে এই খাতটি আবার প্রাণ ফিরে পেতে পারে।ছবি: ভোরের আকাশউপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোঃ আল মুক্তাদির রাব্বি বলেন:মুরগির খাদ্যের প্রধান কাঁচামাল হচ্ছে ভুট্টা। কিন্তু আমাদের দেশে প্রয়োজনীয় পরিমাণ ভুট্টার চাষ না হওয়ায় এটি আমদানির উপর নির্ভর করতে হয়। শুধু ভুট্টা নয়, ফিড তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় সয়াবিন মিল, ভিটামিনসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানও আমদানিনির্ভর, যা ফিড উৎপাদনের খরচ বাড়িয়ে তোলে। ফলে মুরগির খাদ্যের দাম সাধারণত বেশি হয়ে থাকে।এছাড়া কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি, আমদানির উপর নির্ভরশীলতা এবং পরিবহন ব্যয়ের কারণে ফিডের দাম আরও বাড়ছে। তবে ফিডের দাম নির্ধারণে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বা উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কোনো ভূমিকা নেই। এই সমস্যাগুলোর বিষয়ে আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবো।ভোরের আকাশ/তা.কা
ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিনেই অভিযান চালিয়ে বরগুনার পাথরঘাটা থেকে একটি মাছ ধরার ট্রলার জব্দ করেছে প্রশাসন। শুক্রবার (৪ অক্টোবর) মধ্যরাতে অভিযান পরিচালনা করেন পাথরঘাটা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক।তিনি জানান, নিষেধাজ্ঞার শুরুর আগ মুহূর্তে ট্রলারটি বরফসহ সাগরে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় অভিযান চালিয়ে সেটি জব্দ করা হয়।হাসিবুল হক বলেন, “২২ দিনের এ নিষেধাজ্ঞার সময় সার্বক্ষণিক অভিযান চলবে। কাউকে আইন অমান্য করে সাগরে নামতে দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে আমরা জেলেদের নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি, যা তারা আন্তরিকভাবে মেনে নিচ্ছেন।”তার নিয়মিত অভিযান ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমে অবৈধ জাল ব্যবহার কমেছে এবং মাছের উৎপাদন বাড়ছে বলে জানান তিনি।কয়েকজন জেলে জানান, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক সবসময় জেলেদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে থাকেন এবং নিরলসভাবে অভিযান পরিচালনা করেন। তারা বলেন, “তার কার্যক্রমে আমরা খুশি। এই কার্যক্রম যদি চলমান থাকে তাহলে আমরাই সবচেয়ে বেশি লাভবান হব।”ইলিশের টেকসই উৎপাদন ও প্রজনন নিশ্চিতে সরকার ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের নদ-নদী ও সাগরে সব ধরনের ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।ভোরের আকাশ/তা.কা
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী খনি কর্তৃপক্ষের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় অধিক পরিমাণে ক্ষতিপূরণের প্রত্যাশায় ফসলি জমিতে বহিরাগতদের নিম্নমানের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে তারা বিক্ষোভ ও লাঠি মিছিল করেছে।ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার জনসাধারণদের নিয়ে গঠিত তাদের দাবি আদায়ের সংগঠন " কৃষি ও বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি এবং জীবন ও বসতভিটা রক্ষা কমিটি "র ব্যানারে কাজীপাড়া, চৌহাটি ও হামিদপুরের ৬ শতাধিক জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই বিক্ষোভ মিছিলে অংশ গ্রহণ করেন।বিক্ষোভ মিছিলটি কাজীপাড়া থেকে বের হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা প্রদক্ষিণ করে চৌহাটি এলাকা হয়ে হামিদপুর মোড়ে এসে সমবেত হয়।এ সময় শিশু থেকে বৃদ্ধ, কৃষক -শ্রমিক থেকে শিক্ষিত বেকার যুবক প্রত্যেককে হাতে লাঠি নিয়ে অধিকার ও ন্যায্যতা আদায়ের জন্য স্লোগান দিতে থাকে।ছবি: ভোরের আকাশ৩ অক্টোবর (শুক্রবার) বিকেলে হামিদপুর মোড়ে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন- কৃষি ও বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালমান মাহমুদ, সহ-সভাপতি মাহমুদুন্নবী মিলন, জীবন ও বসতিটা রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম তানজিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম মিলন পারভেজ প্রমুখ।কৃষি ও বসত বাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালমান মাহমুদ বক্তব্যে বলেন, জমি অধিগ্রহণের কথা শুনে সুযোগ সন্ধানী কয়লা খনির কর্মকর্তারাসহ বহিরাগতরা একেক জন একবিঘা, দেড় বিঘা কৃষি শ্রেণির জমির মধ্যে অবৈধ বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ঝুঁকিপূর্ণ নিম্নমানের বিল্ডিং করছে। যা দুর্নীতির অন্তর্ভুক্ত। আমরা এই অনিয়মের পক্ষে নই।তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের ৭ দফা দাবি বাস্তবায়িত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই এলাকায় কোন জমি অধিগ্রহণ করতে দেয়া হবে না। খনিকর্তৃপক্ষ আমাদের এলাকায় না বলেই ড্রোন ছেড়ে ভিডিও করছে। আমরা তাদের হুশিয়ার করে দিতে চাই আগামীতে এমন কর্মসূচি দেয়া হবে যে, রাজপথ, রেলপথ সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া হবে। আমরা চৌহাটি, কাজীপাড়া, হামিদপুর, বাঁশপুকুর এই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার লোকজনদের নিয়ে আমাদের দাবি আদায় করে নিব। ইনশাআল্লাহ।সংগঠনের সহ-সভাপতি মাহমুদুন্নবী মিলন বলেন, এই কয়লা খনি আমাদের ক্ষতি করছে। ঘরবাড়ি ফাটল ধরেছে। সর্বক্ষণ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি।খনি কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি সার্ভে করার পরেও এ পর্যন্ত কোন ক্ষতিপূরণ বা পুনর্বাসন করেনি। তারা আমাদের সঙ্গে প্রহসন করছে। অবশেষে খনিকর্তৃপক্ষ আমাদের রাজপথে লাঠি নিয়ে বের হতে বাধ্য করেছে। এই লাঠি কয়লা খনির দালাল ও সুযোগ সন্ধানীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের উপর তারা যে অন্যায়, অবিচার চালিয়েছে।ছবি: ভোরের আকাশতা সাংবাদিক, প্রশাসনসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা অবগত আছেন। আমরা তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, অবিলম্বে আমাদের দাবিগুলো যেন বাস্তবায়ন করা হয়। জনগণ রাষ্ট্রের সম্পদ, জনগণের উর্ধ্বে কিছু নয়। আমরা আমাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য মাঠে নেমেছি। তিনি আরো বলেন, জেলা প্রশাসক মহোদয় এসে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি পরিদর্শন করে গেছেন।তিনি জেলার অভিভাবক কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ নিলেন না। এতে আমরা হতাশা গ্রস্থ।৭ দফা দাবির মধ্যে ছিল -খনির সৃষ্ট ভূমিকম্পের কারণে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি ফাটলের ক্ষতিপূরণ অবিলম্বে দিতে হবে, ভূমি অধিগ্রহণের পূর্বে এলাকাবাসীর জনমত যাচাই করতে হবে, ভূমিহীনদের উচ্ছেদের পূর্বেই পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে, কয়লা খনির পার্শ্ববর্তী এলাকার রাস্তা-ঘাট মেরামত করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ছেলে-মেয়েদের দক্ষতার ভিত্তিতে চাকরির অগ্রাধিকার দিতে হবে, এলাকায় সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে হবে, উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।ভোরের আকাশ/তা.কা