২৪ ঘণ্টায় যমুনা সেতুতে পৌনে ৩ কোটি টাকা টোল আদায়
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়ক দিয়ে ঘরমুখো যানবাহনের চাপ বেড়েছে। যানবাহনের চাপ বাড়লেও মহাসড়কে যানজট নেই। যমুনা সেতুর ওপর দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ হাজার ১৬৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে দুই কোটি ৭৫ লাখ ৪৫ হাজার ৪০০ টাকা। মঙ্গলবার (৩ জুন) বিকেলে যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, রোববার (১ জুন) রাত ১২টা থেকে সোমবার (২ জুন) রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ হাজার ১৬৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এরই মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৫ হাজার ৩৯৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৭ লাখ ১৩ হাজার টাকা। অপরদিকে ঢাকাগামী ১৪ হাজার ৭৬৯টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৩২ হাজার ৪০০ টাকা।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও কোনো যানজট নেই। যানজট নিরসনে যমুনা সেতু পূর্ব ও পশ্চিম উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য ৪টি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। সেতুর ওপর দুর্ঘটনা কবলিত গাড়ি সরানোর জন্য দুইটি রেকারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যানজট নিরসনে জেলা পুলিশ প্রশাসের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী খনি কর্তৃপক্ষের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে এবং ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় অধিক পরিমাণে ক্ষতিপূরণের প্রত্যাশায় ফসলি জমিতে বহিরাগতদের নিম্নমানের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে তারা বিক্ষোভ ও লাঠি মিছিল করেছে।ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার জনসাধারণদের নিয়ে গঠিত তাদের দাবি আদায়ের সংগঠন " কৃষি ও বসতবাড়ি রক্ষা কমিটি এবং জীবন ও বসতভিটা রক্ষা কমিটি "র ব্যানারে কাজীপাড়া, চৌহাটি ও হামিদপুরের ৬ শতাধিক জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই বিক্ষোভ মিছিলে অংশ গ্রহণ করেন।বিক্ষোভ মিছিলটি কাজীপাড়া থেকে বের হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা প্রদক্ষিণ করে চৌহাটি এলাকা হয়ে হামিদপুর মোড়ে এসে সমবেত হয়।এ সময় শিশু থেকে বৃদ্ধ, কৃষক -শ্রমিক থেকে শিক্ষিত বেকার যুবক প্রত্যেককে হাতে লাঠি নিয়ে অধিকার ও ন্যায্যতা আদায়ের জন্য স্লোগান দিতে থাকে।ছবি: ভোরের আকাশ৩ অক্টোবর (শুক্রবার) বিকেলে হামিদপুর মোড়ে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন- কৃষি ও বসতবাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালমান মাহমুদ, সহ-সভাপতি মাহমুদুন্নবী মিলন, জীবন ও বসতিটা রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম তানজিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম মিলন পারভেজ প্রমুখ।কৃষি ও বসত বাড়ি রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালমান মাহমুদ বক্তব্যে বলেন, জমি অধিগ্রহণের কথা শুনে সুযোগ সন্ধানী কয়লা খনির কর্মকর্তারাসহ বহিরাগতরা একেক জন একবিঘা, দেড় বিঘা কৃষি শ্রেণির জমির মধ্যে অবৈধ বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ঝুঁকিপূর্ণ নিম্নমানের বিল্ডিং করছে। যা দুর্নীতির অন্তর্ভুক্ত। আমরা এই অনিয়মের পক্ষে নই।তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের ৭ দফা দাবি বাস্তবায়িত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই এলাকায় কোন জমি অধিগ্রহণ করতে দেয়া হবে না। খনিকর্তৃপক্ষ আমাদের এলাকায় না বলেই ড্রোন ছেড়ে ভিডিও করছে। আমরা তাদের হুশিয়ার করে দিতে চাই আগামীতে এমন কর্মসূচি দেয়া হবে যে, রাজপথ, রেলপথ সব ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া হবে। আমরা চৌহাটি, কাজীপাড়া, হামিদপুর, বাঁশপুকুর এই ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার লোকজনদের নিয়ে আমাদের দাবি আদায় করে নিব। ইনশাআল্লাহ।সংগঠনের সহ-সভাপতি মাহমুদুন্নবী মিলন বলেন, এই কয়লা খনি আমাদের ক্ষতি করছে। ঘরবাড়ি ফাটল ধরেছে। সর্বক্ষণ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি।খনি কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি সার্ভে করার পরেও এ পর্যন্ত কোন ক্ষতিপূরণ বা পুনর্বাসন করেনি। তারা আমাদের সঙ্গে প্রহসন করছে। অবশেষে খনিকর্তৃপক্ষ আমাদের রাজপথে লাঠি নিয়ে বের হতে বাধ্য করেছে। এই লাঠি কয়লা খনির দালাল ও সুযোগ সন্ধানীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের উপর তারা যে অন্যায়, অবিচার চালিয়েছে।ছবি: ভোরের আকাশতা সাংবাদিক, প্রশাসনসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা অবগত আছেন। আমরা তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, অবিলম্বে আমাদের দাবিগুলো যেন বাস্তবায়ন করা হয়। জনগণ রাষ্ট্রের সম্পদ, জনগণের উর্ধ্বে কিছু নয়। আমরা আমাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য মাঠে নেমেছি। তিনি আরো বলেন, জেলা প্রশাসক মহোদয় এসে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি পরিদর্শন করে গেছেন।তিনি জেলার অভিভাবক কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ নিলেন না। এতে আমরা হতাশা গ্রস্থ।৭ দফা দাবির মধ্যে ছিল -খনির সৃষ্ট ভূমিকম্পের কারণে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি ফাটলের ক্ষতিপূরণ অবিলম্বে দিতে হবে, ভূমি অধিগ্রহণের পূর্বে এলাকাবাসীর জনমত যাচাই করতে হবে, ভূমিহীনদের উচ্ছেদের পূর্বেই পুনর্বাসন নিশ্চিত করতে হবে, কয়লা খনির পার্শ্ববর্তী এলাকার রাস্তা-ঘাট মেরামত করতে হবে, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ছেলে-মেয়েদের দক্ষতার ভিত্তিতে চাকরির অগ্রাধিকার দিতে হবে, এলাকায় সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে হবে, উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।ভোরের আকাশ/তা.কা
মারমা কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ তুলে খাগড়াছড়িতে চার দিন ধরে চলা অবরোধ সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে জুম্ম ছাত্র-জনতা।শনিবার (৪ অক্টোবর) সকালে জুম্ম ছাত্র-জনতার মিডিয়া সেলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদদের ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী পুণ্যকর্ম সম্পাদন, আহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি মানবিক সহায়তা প্রদান এবং প্রশাসনের আশ্বাসকে আংশিক বিবেচনায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।জুম্ম ছাত্র-জনতা জানিয়েছে, খাগড়াছড়ি ও গুইমারার সাম্প্রতিক সহিংসতা নিয়ে গত ১ অক্টোবর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক পুলিশ ও গোয়েন্দা প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাদের দ্বিতীয় দফা আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।বৈঠকে আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের ৮ দফা দাবি, ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার এবং সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করি। আলোচনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাবিসমূহ বাস্তবায়নের আশ্বাস প্রদান করা হয় এবং শহীদ পরিবারের প্রতি নগদ পঞ্চাশ হাজার টাকা প্রদান করার বিষয়টি জানানো হয়।ভোরের আকাশ/তা.কা
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় মাত্র এক হাজার টাকার জন্য হতদরিদ্র এক বৃদ্ধের ঘরের ছাউনি খুলে নিয়ে গেছে স্থানীয় এক যুবক। এ ঘটনায় পরিবারটি চরম দুর্দশায় মানবেতর জীবনযাপন করছে।ঘটনায় লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার মেলেনি। বিচারের আশায় পুলিশ ও জনপ্রতিনিধির দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন ভুক্তভোগী বৃদ্ধ মতিয়ার রহমান (৬৪)।শুক্রবার (৩ অক্টোবর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের (ইনচার্জ) স্বপন কুমার সরকার।এর আগে ঘটনাটি ঘটেছে গত রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের রূপনাথপুর গ্রামে।ছবি: ভোরের আকাশভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসী জানায়, মতিয়ার রহমানের নাতি কয়েক মাস আগে প্রতিবেশী সাজু মিয়ার ছেলে সুরুজ মিয়ার কাছ থেকে মোবাইল মেরামতের জন্য এক হাজার টাকা ধার নেয়। নির্ধারিত সময়ে টাকা ফেরত দিতে না পারায় গত ২৮ সেপ্টেম্বর সুরুজ দলবল নিয়ে এসে মতিয়ারের বসতঘরের ১০–১২টি টিন খুলে নিয়ে যায়। এতে বর্ষার দিনে চরম বিপাকে পড়েছেন মতিয়ার ও তার স্ত্রী জমিলা বেগম।মতিয়ারের স্ত্রী জমিলা বেগম অভিযোগ করে বলেন, 'আমাদের একমাত্র মাথাগোঁজার ঠাঁই এই ঘরের টিন খুলে নিয়েছে। অনেক অনুরোধ করলেও কোনো কথা শোনেনি। এখন বৃষ্টির দিনে আমরা অসহায় অবস্থায় আছি।'তিনি আরও জানান, 'এ ঘটনায় দুই দিন আগে ধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। পরে এ এসআই ইয়াকুব ঘটনাস্থলে গিয়ে টিন খুলে নেওয়ার সত্যতা পান। কিন্তু এখনো টিন ফেরত মেলেনি।'এ বিষয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-সহকারী পুলিশ পরিদর্শক (এএসআই) ইয়াকুব বলেন, 'অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনাস্থলে তদন্ত করেছি। অভিযুক্ত সুরুজকে টিন ফেরতের জন্য বলা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'গ্রামের বাসিন্দা ও ইউপি সদস্য রুহুল আমিন বলেন, 'ঘটনাটি আমার বাড়ির পাশের। জানার পর আমি নিজেও মীমাংসার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সুরুজ কোনো কথা শোনেনি। ভুক্তভোগী বৃদ্ধ পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।'ছবি: ভোরের আকাশধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের (ইনচার্জ) স্বপন কুমার সরকার বলেন, 'অভিযোগ পাওয়ার পর এএসআই ইয়াকুব ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পান এবং অভিযুক্তকে টিন ফেরত দিতে বলেন। সুরুজ যদি ফেরত না দেয় তবে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। ইউপি সদস্য আমিনুর রশিদ মন্ডলের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চলছে। সমাধান না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'তবে স্থানীয় ইউপি সদস্য আমিনুর রশিদ মন্ডল দাবি করেন, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। এছাড়া বক্তব্য জানতে চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি অভিযুক্ত সুরুজকে। বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি। এদিকে, মাত্র এক হাজার টাকার জন্য এমন অমানবিক ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও সমালোচনা দেখা দিয়েছে। তারা জানান, আগে থেকেই সুরুজ বখাটে হিসেবে পরিচিত। মাদক সেবনসহ নানা অপকর্মে জড়িত সে। ভয়ে তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে পারে না। তবে হতদরিদ্র পরিবারের ঘরের টিন খুলে নেওয়া অগ্রহণযোগ্য ও নৃশংস। অভিযুক্ত সুরুজের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনিব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।ভোরের আকাশ/তা.কা
সিলেটে জরুরি মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য আজ শনিবার (৪ অক্টোবর) বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর আওতাধীন এসব এলাকায় সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকবে না।শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পিডিবি’র বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী শামছ ই আরেফিন।যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে ১১ কেভি নয়াসড়ক ফিডারের কাজীটুলা, মানিকপীর মাজার রোড, নয়াসড়ক, বারুতখানা, জেল রোড, হাওয়াপাড়া, চারাদিঘীরপাড় ও সংলগ্ন এলাকা এবং ১১ কেভি নাইওরপুল ফিডারের কাজী জালাল উদ্দিন স্কুল, নাইওরপুল পয়েন্ট, ওসমানী জাদুঘর, ধোপাদিঘীর উত্তরপার, অনাবিল, হোটেল অনুরাগ, ঝরনারপাড়, কুমারপাড়া পয়েন্টে, শাহী ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা।নির্বাহী প্রকৌশলী শামছ ই আরেফিন বলেন, জরুরি মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য শনিবার সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হবে না। সময়ের আগে কাজ শেষ হয়ে গেলে তখনই বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। সাময়িক অসুবিধার জন্য নগরবাসীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ও সহযোগিতা চেয়েছেন।ভোরের আকাশ/তা.কা