ছবি সংগ্রহীত
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) বরিশাল ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে “উন্মুক্ত কুরআন বিতরণ” কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকাল ৫টায় বরিশাল ক্যাম্পাসের বিজয় ২৪ চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে শান্তিপূর্ণভাবে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এনাটমি এন্ড হিস্টোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মোঃ সাইদুর রহমান, বেসিক সায়েন্স বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহমুদ রিয়াদ, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির পবিপ্রবি শাখার সভাপতি মোঃ জান্নাতীন নাঈম জীবন, সহ সভাপতি মোঃ ফরিদুল ইসলাম, দায়িত্বশীল সদস্য মোঃ গোলাম রাব্বি এবং অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠান চলাকালীন শিক্ষার্থীদের হাতে পবিত্র আল-কুরআনের অনুলিপি তুলে দেওয়া হয় এবং কুরআনের জ্ঞান ও ইসলামী শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা হয়। পবিপ্রবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোঃ জান্নাতীন নাঈম জীবন বলেন, “কুরআন মানবজাতির জন্য আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এক বিশেষ উপহার। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা কুরআনের জ্ঞানের আলো দ্বারা গড়ে উঠুক মানবিক ও নৈতিক দিক থেকে সমৃদ্ধ একটি নতুন বাংলাদেশ।”
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থী জানান, “এ ধরনের উদ্যোগ আমাদের ধর্মীয় অনুপ্রেরণা ও নৈতিক মূল্যবোধকে আরও গভীর করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে এমন উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়।”
আয়োজকরা আরও জানান, ভবিষ্যতেও শিক্ষার্থীদের মাঝে কুরআনের আলো ও জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে এ ধরনের কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হবে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার যৌথ গবেষণা কার্যক্রম সম্প্রসারণে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কোলাবরেটিভ রিসার্চ গ্রান্ট প্রোগ্রাম (সিআরজিপি) বাস্তবায়নে উদ্যোগ জোরদার করেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণামূলক কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত উন্মোচনে এই প্রোগ্রামকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ অ্যাডভাইজারি কমিটি (আরএসি)-এর ২২তম সভা মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে প্রশাসনিক ভবনের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম।সভায় ২০২৫-২৬ অর্থবছরের সিআরজিপি এবং একই অর্থবছরের প্রথম পর্যায়ের রিসার্চ গ্রান্ট প্রোগ্রাম (আরজিপি)-এর আওতাধীন প্রকল্প প্রস্তাবনার অনুমোদন ও বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।সভায় উপাচার্য প্রফেসর রেজাউল করিম বলেন, “দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্রথমবারের মতো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোলাবরেটিভ রিসার্চ গ্রান্ট প্রোগ্রামের আওতায় অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে যৌথ গবেষণার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।”তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলোর মতো আমাদেরও যৌথ গবেষণার ঐতিহ্য গড়ে তুলতে হবে। গবেষণার ফলাফলকে সবার কাছে পৌঁছে দিতে হবে এবং এজন্য প্রতি বছর ‘একাডেমিক ফেয়ার’-এর মতো আয়োজনের মাধ্যমে গবেষণার অর্জনগুলো প্রদর্শনের ওপর গুরুত্ব দেন তিনি। এছাড়া, সেমিনার ও কর্মশালার মাধ্যমে জ্ঞান বিনিময় বাড়ানোর পরামর্শ দেন, যা যৌথ গবেষণাকে আরও গতিশীল করবে।সভায় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান বলেন, “সিআরজিপি প্রকল্পে ইন্ডাস্ট্রির অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। শুধুমাত্র একাডেমিয়া নয়, ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণা করলে তার ফলাফল আরও বাস্তবভিত্তিক ও প্রয়োগযোগ্য হবে।”তিনি আরও বলেন, অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সঙ্গে অংশীদারিত্ব গড়ে তুললে গবেষণা প্রকল্পগুলো আরও সমৃদ্ধ হবে।গবেষণা ও উদ্ভাবনী কেন্দ্রের পরিচালক এবং সভার সদস্য-সচিব প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কাজী দিদারুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. গোলাম হোসেন, সামাজিক বিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর শেখ শারাফাত হোসেন, স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. খো. মাহফুজ উদ-দারাইন এবং অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দার।ভোরের আকাশ//হর
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)-এর সহ-সভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদকে সংবর্ধনার মাধ্যমে বরণ করেছে তার নিজ এলাকা নীলফামারীর কচুকাটার দোন্দুরীর স্থানীয় জনতা, শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে দোন্দুরী বাজার এলাকায় এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।ফুল দিয়ে রাকসু ভিপিকে বরণ করে নেন নীলফামারী-২ আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী এডভোকেট আল ফারুক আব্দুল লতিফ, রংপুর মহানগরী ছাত্রশিবির সভাপতি নুরুল হুদা, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নীলফামারী উপজেলা শাখার সহকারী সেক্রেটারি আহমদ রায়হান, এবং নীলফামারী শহর ছাত্রশিবির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জামায়াত ও শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মোস্তাকুর রহমান জাহিদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রাজনীতিতে ন্যায়, আদর্শ ও শিক্ষাবান্ধব নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। রাকসুর নির্বাচনে তার বিজয় তরুণ প্রজন্মের নৈতিক নেতৃত্বে আস্থার প্রতিফলন।এ সময় বক্তারা শিক্ষাঙ্গনে ইতিবাচক ও গঠনমূলক রাজনীতির ধারা অব্যাহত রাখতে জাহিদের প্রতি আহ্বান জানান এবং তার সফলতা ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে দেশের কল্যাণে অবদান রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।সংবর্ধনা শেষে উপস্থিত জনতার করতালিতে মোস্তাকুর রহমান জাহিদ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “এই ভালোবাসা আমার প্রেরণা। আমি শিক্ষার্থীদের অধিকার ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার লড়াই অব্যাহত রাখবো।”অনুষ্ঠান শেষে দোন্দুরী বাজারে স্থানীয়দের অংশগ্রহণে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।ভোরের আকাশ//হর
নড়াইলে খাজা মোল্যা (৩৮) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সদর উপজেলার গোয়ালবাথান এলাকায় মনি ব্রিকস নামের একটি ইটভাটার পাশে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।আহত খাজা মোল্যা সদর উপজেলার ধুড়িয়া গ্রামের মৃত আবু মোল্যার ছেলে। তিনি ইটভাটার পাশে চা ও মুদি পণ্যের ব্যবসা করতেন।পরিবার সূত্রে জানা যায়, খাজা মোল্যার সঙ্গে একই গ্রামের রাজা মোল্যার দীর্ঘদিন ধরে দোকান সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। কয়েক দিন ধরে রাজা মোল্যা তাকে দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসছিলেন। মঙ্গলবার বিকেলে দোকানে চা বিক্রির সময় রাজা মোল্যা, ইসমাইল শেখ, বিল্লাল শেখ, মন্জুর শেখ, বাবু শেখ ও লাভু শেখসহ ১০-১৫ জন সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায়। তারা ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা দিয়ে খাজা মোল্যার মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়।স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।আহত খাজা মোল্যা সাংবাদিকদের বলেন, “রাজা মোল্যা আমাকে দোকান সরিয়ে নিতে বারবার হুমকি দিচ্ছিল। আজ বিকেলে দোকানে বসে থাকতেই তারা হঠাৎ এসে আমার ওপর হামলা চালায়। আমি পাশের বাড়িতে আশ্রয় নিতে দৌড়ালে স্থানীয়রা এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।”অভিযুক্ত রাজা মোল্যা ও তার সহযোগীরা ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন। তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সফল হওয়া যায়নি।নড়াইল সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক অলোক বাগচি বলেন, “আহতের মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম জানান, “মারামারির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। এখনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”ভোরের আকাশ//হর
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুরে একমাত্র নারী মনোনয়ন প্রত্যাশী এলিজা জামান। তিনি পিরোজপুর-১ (পিরোজপুর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে মনোনয়ন চাচ্ছেন। সোমবার বিকেলে বিএনপি'র গুলশান কার্যালয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পিরোজপুর জেলার সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেন। ওই সাক্ষাৎকারে পিরোজপুর জেলার একমাত্র নারী প্রার্থী ছিলেন এলিজা জামান। এই সাক্ষাৎকারের পর থেকেই জেলা জুড়ে তাঁর প্রার্থিতা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে।এলিজা জামান বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও পিরোজপুর জেলা বিএনপি'র যুগ্ম আহ্বায়ক। পাশাপাশি তিনি কেন্দ্রীয় মহিলা দলের বরিশাল বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।২০০৩ সালে তিনি জাতীয় মহিলা সংস্থার পিরোজপুর জেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ওই বছরই শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে স্বর্ণপদক অর্জন করেন। পরের বছর সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পান মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক।রাজনীতির পাশাপাশি এলিজা জামান সমাজসেবামূলক কার্যক্রমেও সমানভাবে সক্রিয়। নারীর শিক্ষার প্রসার ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন পিরোজপুর মহিলা টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ। একই সঙ্গে নারী ধর্মীয় শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধির জন্য গড়ে তুলেছেন জুজখোলা মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।এছাড়া তিনি এতিম ও অনাথ শিশুদের শিক্ষার ব্যবস্থার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন আব্দুল বারেকিয়া এতিমখানা এবং সুবিধাবঞ্চিত মানুষের উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তায় গঠন করেছেন সরদার সুলতান মাহমুদ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। এইসব উদ্যোগ তাঁকে শুধু রাজনৈতিক নয়, সমাজসেবী নেত্রী হিসেবেও পিরোজপুরে পরিচিত করেছে।তিনি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও, তৎকালীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর চাপের কারণে মাঠে টিকতে পারেননি। রাজনৈতিক জীবনে নানা প্রতিকূলতার মুখেও তিনি দৃঢ় ছিলেন। ২০১৩ সালের “মার্চ ফর ডেমোক্রেসি” কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার সময় গ্রেফতার হন এবং পরবর্তীতে ২০১৮ ও ২০১৯ সালে রাজনৈতিক মামলায় তিন মাস করে কারাভোগ করেন।তাঁর পিতা সরদার সুলতান মাহমুদ ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য, বরিশাল বৃহত্তর জেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও শিকদার মল্লিক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। ১৯৬৯ সালে জন্ম নেওয়া বিএ ডিগ্রিধারী এ রাজনীতিক পিরোজপুরের রাজনীতিতে বিএনপির নারী নেতৃত্বের নতুন সম্ভাবনার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল তাকে মনোনয়ন দিবে এ প্রত্যাশা দলীয় নেতা কর্মীদের।ভোরের আকাশ//হর