গাজায় ইসরায়েলি অবরোধে ক্ষুধায় আরও এক শিশুর মৃত্যু
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি অবরোধের কারণে বাড়তে থাকা মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে ক্ষুধা ও অপুষ্টিতে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২১ জুলাই) ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু।
ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ওয়াফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার বছর বয়সী শিশু রেজ্জান আবু জাহির অপুষ্টিজনিত জটিলতায় প্রাণ হারিয়েছে। তাকে গাজার আল-আকসা শহীদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। চিকিৎসকরা জানান, দীর্ঘদিনের অপুষ্টি ও অনাহার ছিল মৃত্যুর মূল কারণ।
ওয়াফা আরও জানিয়েছে, গাজার বিভিন্ন হাসপাতালে শত শত শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক চরম অপুষ্টি ও ক্ষুধায় ভুগছেন। অথচ এই মুহূর্তে হাসপাতালগুলোতে নেই পর্যাপ্ত বিছানা, ওষুধ বা চিকিৎসা সরঞ্জাম। ফলে পরিস্থিতি দ্রুত ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে।
বর্তমানে গাজায় প্রায় ১৭ হাজার শিশু মারাত্মক অপুষ্টিতে আক্রান্ত। অপুষ্টিজনিত সমস্যার পাশাপাশি মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছে শিশুরা। তারা চরম মানসিক চাপ, আতঙ্ক এবং স্মৃতিভ্রষ্টতা বা ট্রমার মতো জটিলতায় ভুগছে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (UNRWA) আগেই সতর্ক করে বলেছিল, মার্চ থেকে জুনের মধ্যে মাত্র তিন মাসেই গাজায় পাঁচ বছরের নিচের শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার দ্বিগুণ হয়ে গেছে।
সংস্থাটি এই বিপর্যয়ের জন্য সরাসরি ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। কারণ মার্চ মাস থেকে ইসরায়েল গাজার সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে এবং খাদ্য, ওষুধ ও অন্যান্য মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দিচ্ছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। শুরু থেকেই তারা শুধু বিমান ও স্থল হামলা চালায়নি, বরং “ক্ষুধা নীতি” অনুসরণ করে মানবিক সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে। এতে খাদ্য, চিকিৎসা ও বিশুদ্ধ পানির ভয়াবহ সংকট সৃষ্টি হয়েছে।
এই পরিস্থিতিকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো বারবার "মানবিক বিপর্যয়" এবং "গণহত্যামূলক কৌশল" হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
ইরানে চলমান তীব্র দাবদাহ দেশটির পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থায় চরম বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে। সরকারি সূত্র বলছে, এক শতাব্দীর মধ্যে দেশটির জলাধারগুলোতে পানির স্তর এবার সবচেয়ে নিচে নেমে এসেছে।রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে জানানো হয়, তীব্র তাপপ্রবাহে ৩১টি প্রদেশের মধ্যে অন্তত ১৮টি মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়েছে। শুক্রবার শুরু হওয়া এই তাপপ্রবাহ বৃহস্পতিবার নাগাদ কিছুটা কমতে পারে বলে আশা করছে দেশটির আবহাওয়া বিভাগ।ইরানের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কিছু এলাকায় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়েছে। বিদ্যুৎ ও পানির সাশ্রয়ে অন্তত ১০টি প্রদেশে বুধবার সরকারি অফিস বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তেহরানসহ বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে পৌঁছেছে, যা বছরের প্রথম সর্বোচ্চ।খরার প্রভাবে বৃষ্টিপাতের হার আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। তেহরানের পানি সরবরাহ সংস্থা জানিয়েছে, রাজধানীতে গত ৬০ বছরে সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। ফলে জলাধারগুলোর পানির স্তর এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে নিচে পৌঁছেছে। এমন পরিস্থিতিতে বাসিন্দাদের পানির অনিয়মিত সরবরাহ মোকাবেলায় ট্যাংক ও পাম্প ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।তেহরানের অনেক এলাকায় গত কয়েক দিনে কয়েক ঘণ্টার জন্য পানির ঘাটতি দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান এ বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে আমরা এমন সংকটে পড়ব, যার কোনো কার্যকর সমাধান থাকবে না।” তিনি সতর্ক করে বলেন, রাজধানীতে বাইরের অঞ্চল থেকে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলা দীর্ঘমেয়াদে এই সংকটের স্থায়ী সমাধান নয়।চলমান পরিস্থিতিতে ইরানের নাগরিকরা যেমন চরম ভোগান্তির মুখে, তেমনি রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও সংকট ব্যবস্থাপনায় কঠিন পরীক্ষার মুখে পড়েছে দেশটি।ভোরের আকাশ//হ.র
ভারতীয় আকাশ প্রতিরক্ষার দীর্ঘদিনের সঙ্গী, মিগ-২১ যুদ্ধবিমান অবশেষে অবসরে যাচ্ছে। ৬২ বছরের সেবা শেষে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে বহরটি কার্যক্রম বন্ধ করবে ভারতের বিমান বাহিনী। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।প্রতিবেদনে জানানো হয়, চণ্ডীগড়ের একটি বিমানঘাঁটিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মিগ-২১ বিসন যুদ্ধবিমানকে বিদায় জানানো হবে। ১৯৬৩ সালে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যুক্ত হওয়া এই সোভিয়েত-নির্মিত সুপারসনিক যুদ্ধবিমান দীর্ঘ ছয় দশক ধরে ভারতের আকাশসীমায় নজরদারি ও প্রতিরক্ষা দায়িত্ব পালন করেছে।বর্তমানে ‘প্যান্থারস’ নামে পরিচিত ২৩ নম্বর স্কোয়াড্রনের অধীনে রয়েছে মিগ-২১ বিসন। এটি ভারতের সামরিক ইতিহাসে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অভিযানে অংশ নিয়েছে— ১৯৬৫ ও ১৯৭১ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ, ১৯৯৯ সালের কারগিল যুদ্ধ, ২০১৯ সালের বালাকোট বিমান হামলা ও সাম্প্রতিক ‘অপারেশন সিন্দুর’-এ ভূমিকা রেখেছে এই যুদ্ধবিমান।বিশেষ করে ২০১৯ সালের বালাকোট অভিযান ও পরবর্তী আকাশযুদ্ধে আলোচনায় আসে মিগ-২১। তৎকালীন উইং কমান্ডার অভিনন্দন বর্তমান একটি মিগ-২১ চালিয়ে পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। তবে তার বিমান ভূপাতিত হয় এবং তিনি পাকিস্তানের হাতে বন্দি হন। পরে তাকে মুক্তি দেয় পাকিস্তান সরকার।তবে আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে মিগ-২১ এর কার্যকারিতা নিয়ে সম্প্রতি প্রশ্ন উঠেছে। বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনার পর প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার বিষয়টিও উঠে আসে আলোচনায়। এ কারণেই ধাপে ধাপে এই যুদ্ধবিমানকে সরিয়ে এনে তার জায়গায় যুক্ত করা হচ্ছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হালকা যুদ্ধবিমান ‘তেজস এমকে-১এ’। এই রূপান্তর প্রক্রিয়া ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে বলে জানায় একাধিক সূত্র।দীর্ঘ ৬২ বছরের ঐতিহাসিক অবদান রেখে ভারতীয় আকাশসীমা থেকে বিদায় নিচ্ছে মিগ-২১, তবে তার ইতিহাস ভারতীয় সামরিক ইতিহাসে গর্ব ও সাহসের প্রতীক হয়ে থাকবে।ভোরের আকাশ//হ.র
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি অবরোধের কারণে বাড়তে থাকা মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে ক্ষুধা ও অপুষ্টিতে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (২১ জুলাই) ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু।ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ওয়াফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চার বছর বয়সী শিশু রেজ্জান আবু জাহির অপুষ্টিজনিত জটিলতায় প্রাণ হারিয়েছে। তাকে গাজার আল-আকসা শহীদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। চিকিৎসকরা জানান, দীর্ঘদিনের অপুষ্টি ও অনাহার ছিল মৃত্যুর মূল কারণ।ওয়াফা আরও জানিয়েছে, গাজার বিভিন্ন হাসপাতালে শত শত শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক চরম অপুষ্টি ও ক্ষুধায় ভুগছেন। অথচ এই মুহূর্তে হাসপাতালগুলোতে নেই পর্যাপ্ত বিছানা, ওষুধ বা চিকিৎসা সরঞ্জাম। ফলে পরিস্থিতি দ্রুত ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে।বর্তমানে গাজায় প্রায় ১৭ হাজার শিশু মারাত্মক অপুষ্টিতে আক্রান্ত। অপুষ্টিজনিত সমস্যার পাশাপাশি মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছে শিশুরা। তারা চরম মানসিক চাপ, আতঙ্ক এবং স্মৃতিভ্রষ্টতা বা ট্রমার মতো জটিলতায় ভুগছে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (UNRWA) আগেই সতর্ক করে বলেছিল, মার্চ থেকে জুনের মধ্যে মাত্র তিন মাসেই গাজায় পাঁচ বছরের নিচের শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার দ্বিগুণ হয়ে গেছে।সংস্থাটি এই বিপর্যয়ের জন্য সরাসরি ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। কারণ মার্চ মাস থেকে ইসরায়েল গাজার সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে এবং খাদ্য, ওষুধ ও অন্যান্য মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দিচ্ছে।২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। শুরু থেকেই তারা শুধু বিমান ও স্থল হামলা চালায়নি, বরং “ক্ষুধা নীতি” অনুসরণ করে মানবিক সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে। এতে খাদ্য, চিকিৎসা ও বিশুদ্ধ পানির ভয়াবহ সংকট সৃষ্টি হয়েছে।এই পরিস্থিতিকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো বারবার "মানবিক বিপর্যয়" এবং "গণহত্যামূলক কৌশল" হিসেবে চিহ্নিত করেছে।ভোরের আকাশ//হ.র
পাকিস্তানে চলমান মৌসুমি বৃষ্টিপাতে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২১ জনে। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (NDMA) জানিয়েছে, নতুন করে বৃষ্টিপাতের ফলে পাহাড়ি এলাকায় আকস্মিক বন্যা, ভূমিধস এবং বজ্রপাতের ঘটনা বাড়ছে, যার ফলে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে।গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিজনিত ঘটনায় নতুন করে দুই পুরুষ এবং তিন শিশু নিহত হয়েছে। একইসঙ্গে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।এনডিএমএর তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমি বৃষ্টিতে এখন পর্যন্ত মোট ৫৯২ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে রয়েছেন ৭৭ জন পুরুষ, ৪০ জন নারী এবং ১০৪ জন শিশু।সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাঞ্জাব প্রদেশসর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাঞ্জাব প্রদেশ। সেখানে ১৩৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং আহত হয়েছেন ৪৭০ জন।খাইবার পাখতুনখোয়ায় প্রাণহানি হয়েছে ৪০ জনের, আহত ৬৯।সিন্ধ প্রদেশে মারা গেছেন ২২ জন এবং আহত হয়েছেন ৪০ জন।বেলুচিস্তানে ১৬ জন মারা গেছেন।আজাদ কাশ্মীরে একজন নিহত এবং ছয়জন আহত হয়েছেন।গিলগিট-বালতিস্তানে আহত হয়েছেন তিনজন এবং রাজধানী ইসলামাবাদে একজন মারা গেছেন।প্রতিবেদন অনুযায়ী, মৃত্যুর কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভবন ধস, পানিতে ডুবে যাওয়া, ভূমিধস, আকস্মিক বন্যা, বজ্রপাত এবং বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া।এছাড়া মৌসুমের শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৮০৪টি ঘরবাড়ি আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং প্রায় ২০০টি গবাদিপশু মারা গেছে।বাবুসর এলাকায় বন্যাজনিত জরুরি অবস্থা জারি করেছে এনডিএমএ। টানা বৃষ্টির কারণে বাবুসর টপ এলাকায় ৭ থেকে ৮ কিলোমিটার জুড়ে আকস্মিক বন্যা এবং ভূমিধস দেখা দিয়েছে। অন্তত ১৪ থেকে ১৫টি সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং সেখানে আটকে পড়া পর্যটকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে চিলাস শহরে।দেশজুড়ে উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম চলছে। তবে আগাম বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকায় এনডিএমএ সবাইকে— বিশেষ করে নিচু এলাকা ও বন্যাপ্রবণ অঞ্চলের বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে।পাকিস্তান আবহাওয়া বিভাগ (PMD) জানিয়েছে, কাশ্মীর, খাইবার পাখতুনখোয়া, ইসলামাবাদ, পাঞ্জাব ও গিলগিট-বালতিস্তানের কিছু এলাকায় দমকা হাওয়া, বজ্রপাতসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কিছু অঞ্চলে আবহাওয়া গরম ও আর্দ্র থাকলেও বেশ কয়েকটি এলাকায় ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।দক্ষিণ এশিয়ার জলবায়ুতে মৌসুমি বৃষ্টি একটি স্বাভাবিক চক্র, যা কৃষিকাজ ও পানির উৎস রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে নগরায়ণের দ্রুত প্রসার, দুর্বল নিষ্কাশন ব্যবস্থা ও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এর নেতিবাচক প্রভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।ভোরের আকাশ//হ.র