ছবি : সংগৃহীত
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো বেআইনি নির্দেশনা দেবেন না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম নাসির উদ্দিন। পাশাপাশি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, আপনারাও (কর্মকর্তারা) কোনো দলের পক্ষে কাজ করবেন না।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন-২০২৫’-এ যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে সারাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে আটশ উপজেলা, জেলা এবং আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা অংশ নেন।
সিইসি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে কমিশন। একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়া হবে।
কমিশনের ওপর প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণ আস্থা রয়েছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, আমাদের ওপর আস্থা আছে বলেই প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলছেন ঐতিহাসিক নির্বাচন করব। আমরা অনুরাগ, বিরাগের বশবর্তী না হয়ে, আইন মেনে কাজ করবো। আমরা অন্যায় নির্দেশনা দেবো না। বেআইনি নির্দেশনা, কারও পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেবো না। সঠিক কাজটি সঠিকভাবে কাজ করার নির্দেশনা দেবো।
কর্মকর্তাদের প্রতি নিরপেক্ষভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে সিইসি বলেন, আপনারা কারও পক্ষে কাজ করবেন না। কোনো দলের পক্ষে কাজ করবেন না। একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে নির্বাচন হচ্ছে। বিশেষভাবে বিশেষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই কাজ করতে হবে। আমরা আমাদের শপথ রক্ষা হবে আপনাদের ভূমিকার ওপর।
এ সময় ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, কমিশনের মেরুদণ্ড সোজা রয়েছে। ভোট সুষ্ঠু করতে শতভাগ পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করবে কমিশন।
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, অতীতের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। এর মধ্যে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) অপব্যবহার রোধ ও প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ অন্যতম।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মনির হোসেন। এ সময় নির্বাচন কমিশন সচিব ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো বেআইনি নির্দেশনা দেবেন না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম নাসির উদ্দিন। পাশাপাশি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, আপনারাও (কর্মকর্তারা) কোনো দলের পক্ষে কাজ করবেন না।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ‘নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন-২০২৫’-এ যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে সারাদেশ থেকে প্রায় সাড়ে আটশ উপজেলা, জেলা এবং আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা অংশ নেন।সিইসি বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে দৃশ্যমান ও অদৃশ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে কমিশন। একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন জাতিকে উপহার দেওয়া হবে।কমিশনের ওপর প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণ আস্থা রয়েছে জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, আমাদের ওপর আস্থা আছে বলেই প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলছেন ঐতিহাসিক নির্বাচন করব। আমরা অনুরাগ, বিরাগের বশবর্তী না হয়ে, আইন মেনে কাজ করবো। আমরা অন্যায় নির্দেশনা দেবো না। বেআইনি নির্দেশনা, কারও পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেবো না। সঠিক কাজটি সঠিকভাবে কাজ করার নির্দেশনা দেবো।কর্মকর্তাদের প্রতি নিরপেক্ষভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে সিইসি বলেন, আপনারা কারও পক্ষে কাজ করবেন না। কোনো দলের পক্ষে কাজ করবেন না। একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে নির্বাচন হচ্ছে। বিশেষভাবে বিশেষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমেই কাজ করতে হবে। আমরা আমাদের শপথ রক্ষা হবে আপনাদের ভূমিকার ওপর।এ সময় ইসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, কমিশনের মেরুদণ্ড সোজা রয়েছে। ভোট সুষ্ঠু করতে শতভাগ পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করবে কমিশন।ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, অতীতের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। এর মধ্যে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) অপব্যবহার রোধ ও প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ অন্যতম।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মনির হোসেন। এ সময় নির্বাচন কমিশন সচিব ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার এবং ইসি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ১৪তম ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস্ কনফারেন্সে (আইপিএসিসি) অংশগ্রহণ শেষে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে আন্তঃবাহিনীর জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।এতে বলা হয়, গত ২৩-২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সেনাপ্রধানরা মৈত্রী ও সহযোগিতা জোরদার, অভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় মতবিনিময় এবং আঞ্চলিক সংকটে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা করেন। সম্মেলনে সেনাবাহিনী প্রধান ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের বহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিযোগিতার পরিবর্তে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি তিনি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি, পেশাদারিত্ব ও গঠনমূলক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি প্যাসিফিক কমান্ডের কমান্ডিং জেনারেল জেনারেল রোনাল্ড প্যাট্রিক ক্লার্ক এবং মালয়েশিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল তান শ্রী দাতো শ্রী মুহাম্মদ হাফিজুদ্দিন জনতানের সঙ্গে পৃথকভাবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, পেশাগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, প্রতিরক্ষা উৎপাদনে প্রযুক্তি হস্তান্তর, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিষয়ক পারস্পরিক সহযোগিতা এবং যৌথ প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন বিষয়াদি আলোচনা করেন।গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সেনাবাহিনী প্রধান সরকারি সফরে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন।ভোরের আকাশ/তা.কা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আমরা যদি প্রকৃতিকে রক্ষা করতে পারি, তাহলে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য বাংলাদেশ আরও আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হবে।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিশ্ব পর্যটন দিবস ২০২৫ উপলক্ষ্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় উদ্যোগে 'টেকসই উন্নয়নে পর্যটন' স্লোগানে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আয়োজিত বর্ণাঢ্য র্যালি, সাইকেল র্যালি, সিটি ট্যুর ও ফুড স্টল উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, তরুণ সমাজকে প্রকৃতিনির্ভর পর্যটনের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে সরকার ইতোমধ্যে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছ। তিনি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সিলেটের চা-বাগান, কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত, সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন কিংবা পাহাড়ি অঞ্চলের জলপ্রপাত আমাদের অমূল্য সম্পদ। এসব সম্পদ রক্ষা করলেই টেকসই পর্যটন নিশ্চিত হবে। তিনি সবাইকে দায়িত্বশীল পর্যটন চর্চায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন; বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান এবং বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী দলের সদস্য সংখ্যা নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কর্তৃক প্রদত্ত বিবৃতিকে ‘ভুল তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি’ বলে আখ্যায়িত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বার্তায় তিনি এই বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরেন।প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বর্তমান প্রতিনিধিদল অতীতের হাসিনা আমলের তুলনায় উল্লেখযোগ্য ভাবে ছোট এবং অনেক বেশি মনোযোগী, কর্মঠ ও ফলাফলমুখী।শফিকুল আলম বলেন, টিআইবি দীর্ঘদিন ধরে স্বচ্ছতার পক্ষে কাজ করছে এবং একটি মর্যাদাপূর্ণ নাগরিক সমাজ সংগঠন। তবে যাচাই করা তথ্যের পরিবর্তে গুজব ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভুয়া তথ্যের ওপর নির্ভর করে জনসমক্ষে বিবৃতি দেওয়া হতাশাজনক।প্রেস সচিবের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এবারের প্রতিনিধিদলে সদস্য সংখ্যা ৬২, যা টিআইবির দাবি করা ১০০-এর বেশি নয়। গত বছর প্রতিনিধিদলে সদস্য ছিল ৫৭ জন। তবে এতে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে ভ্রমণ করা ছয়জন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি বলেও তিনি পরিষ্কার করেন।শফিকুল আলম বলেন, এবারের সফরসঙ্গীদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নিরাপত্তা কর্মকর্তা, যাঁরা প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দায়িত্ব পালন করছেন। আওয়ামী লীগের সমর্থকদের পক্ষ থেকে আসা প্রকাশ্য হুমকির কারণে এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। অনেক কর্মকর্তা প্রতিদিন টানা ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন।প্রেস সচিব আরও বলেন, গত পাঁচ দিনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল অন্তত এক ডজন উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেছে, যার মধ্যে ছয়টির বেশি রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ছিল।শফিকুল আলম বলেন, প্রতিনিধিদলের উদ্দেশ্য হলো জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের মতো বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক আসরে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থ তুলে ধরা, যেখানে বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।তিনি উল্লেখ করেন, এবারের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন বাংলাদেশের জন্য বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে, এমন সময়ে যখন বিভিন্ন মহল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে এবং জুলাই গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।শফিকুল আলম জানান, সফরসঙ্গী তালিকায় এমন ব্যক্তিরাও আছেন, যাঁরা ৩০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় রোহিঙ্গা সম্মেলনে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা পৃথকভাবে সফর করছেন যারা বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সরাসরি অংশ নন। তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময়ে অংশ নিচ্ছেন। বাংলাদেশের তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতাদেরও এই সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং তাদের সহায়তা করার জন্য কয়েকজন কর্মকর্তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই পদক্ষেপটি একটি স্পষ্ট এবং জোরালো বার্তা দেয় তা হলো: বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে একটি শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’, উল্লেখ করা হয় বার্তায়।ভোরের আকাশ/এসএইচ