ছবি : সংগৃহীত
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, দেশের বাহিরে ও ভিতরে থাকা কালোশক্তি গণতন্ত্রকে বিপন্ন করতে চায়। তিনি বলেন, ভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশে আবার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, কেউ যদি মনে করে পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ দখল করবে, এগুলো আপনার (শেখ হাসিনা) মধ্যেই থাকবে। বাংলাদেশিরা বীরের জাতি। এদেশের মানুষ কখনো কারো কাছে মাথানত করেনি। যে জাতি রক্ত দিতে পারে, যে জাতির শিশু-তরুণরা বিদ্রোহী হয়, সে জাতিকে কেউ পদানত করতে পারে- এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ১৬ বছর শেখ হাসিনার যে নির্মম ও ভয়ংকর শাসন, সেই শাসনকে এ দেশের মানুষ চূর্ণবিচূর্ণ করে দিয়েছে। হাসিনা এক সময় জবরদস্তি ক্ষমতা দখল করে প্রধানমন্ত্রী দাবি করে দেশনেত্রী বেগম জিয়াকে নিয়ে মারাত্মক কথাগুলো বলবে, এটা আমরা ভাবিনি। কি দম্ভ ছিল তার। এই কারণে শেখ হাসিনার এই পরিণতি, এটা সময়ের প্রতিশোধ। সে এখন যেখানে (ভারত) আছে কৃতদাসের মতো, এটাই তার আসল ঠিকানা।
তিনি বলেন, যারা নতুন নতুন দাবি সামনে এনে নির্বাচনকে প্রলম্বিত করার চেষ্টা করছে, তারা মূলত বোকার স্বর্গে বাস করছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি- আগামীর দিন, জাতীয়তাবাদের দিন। জাতীয়তাবাদ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
এজন্য বিভিন্ন রকম মুখরোচক কথাবার্তা বলে, নতুন নতুন দাবি সামনে এনে নির্বাচনকে প্রলম্বিত করার চেষ্টা করছে। যারা এগুলো করছে, তারা মূলত বোকার স্বর্গে বাস করছে। এদেশের মানুষ ১৬ বছর ধরে আন্দোলন করেছে নিজের মতামত এবং অধিকারকে রক্ষা করার জন্য। সেই অধিকারকে রক্ষা করার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে নির্বাচন। এর বাইরে অন্য কোনো মাধ্যম আছে কেউ যদি মনে করে, তাহলে আমি বলবো- আসুন নির্বাচনের মাধ্যমে কে কত জনপ্রিয় আমরা সেটা যাচাই করি।
দুদু বলেন, বাংলাদেশে সহসাই একটি নির্বাচন হতে হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত পার্লামেন্ট হতে হবে। পার্লামেন্টের মধ্য দিয়ে সরকার তৈরি হতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং কেউ যদি মনে করে যে, নির্বাচনের বাইরে জনগণের উপরে কোনো কিছু চাপিয়ে দিবে, সেটি গ্রহণযোগ্য এবং ঠিক হবে না।
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, আমরা সরকারকে সমর্থন দিয়েছি গণতন্ত্রের প্রশ্নে। আমরা সরকারকে টিকিয়ে রেখেছি একটি ভালো নির্বাচনের জন্যে। আমরা সরকারের কাছে প্রত্যাশা করি- ভালো নির্বাচনের জন্যে স্বল্প সময়ের মধ্যে যা যা করা দরকার সেগুলো করবেন। সেটার প্রতি আমাদের সমর্থন আছে।
জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের সভাপতি কবি শাহীন রেজার সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলামসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া বক্তব্যকে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাষণের সঙ্গে তুলনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে ‘এনআরবি কানেক্ট ডে : এমপাওয়ারিং গ্লোবাল বাংলাদেশি’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের একটি সেশনে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।এ সময় বাংলাদেশ বিষয়ে সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যেকোনো দুঃসময়ে বাংলাদেশের মানুষ লড়াই করতে জানে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান তার প্রমাণ।বিএনপি মহাসচিব জানান, তার দল অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর কাজে সহযোগিতা করছে। তিনি বলেন, আমি সবার সামনে পরিষ্কার করে বলতে চাই- বিএনপি সেই কাজই করবে, যাতে বাংলাদেশ ও দেশের মানুষ উপকৃত হয়।মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের তরুণ প্রজন্ম আধুনিকভাবে চিন্তা করে এবং বিএনপি তাদের আধুনিক চিন্তা-ভাবনা গ্রহণ করার মানসিকতা রাখে।’তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্মাণে তরুণ-তরুণীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।বিএনপির দীর্ঘদিনের সহযাত্রী জামায়াতের ভিন্ন অবস্থান প্রসঙ্গে নিউইয়র্কে যমুনা নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনে করেন ভোটের রাজনীতিতে জামায়াত খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারবে না।মির্জা ফখরুল বলেন, জামায়াতে ইসলামী লাইম লাইটে আসলেও জনমনে তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। তিনি স্বীকার করেন, দলটি সুসংগঠিত হলেও তাদের পক্ষে ভোটে জিতে যাওয়া সম্ভব নয়।তিনি বলেন, জামায়াত যেভাবেই হোক লাইম লাইটে এসে গেছে। মিডিয়া ও সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডের বদৌলতে একটা জায়গাতে তারা পৌঁছানোর চেষ্টা করছে এবং এটা তারা করবেই। তবে জনগণের মধ্যে জামায়াতের খুব বেশি প্রভাব বেড়েছে বলে মনে করেন না মির্জা ফখরুল।তিনি আরও বলেন, আমি নিজে মাঠের রাজনীতি করি, যাতায়াত করি, বুঝতে পারি, খুব বেশি একটা নাই।জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি সম্পর্কে মির্জা ফখরুল বলেন, জামায়াতের সুবিধা হচ্ছে তারা খুবই সংগঠিত, রেডিমেন্টেড পলিটিক্যাল পার্টি। তাদের যথেষ্ট ফান্ডও আছে। এটা তাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট।তবে জনগণের কাছে গিয়ে নির্বাচনে পুরোপুরি জিতে যাওয়ার মতো সক্ষমতা জামায়াতের নেই বলে তিনি মনে করেন, ‘তবে জনগণের কাছে গিয়ে ইলেকশন পুরোপুরি জিতে যাওয়া; এমন কোনো কিছু আমার মনে হয় না।’মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনে করেন, সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশেও দক্ষিণপন্থি রাজনীতির উত্থানের চেষ্টা চলছে। বৈশ্বিক রাজনীতির গতিপ্রবাহ তুলে ধরে তিনি স্পষ্ট করেন যে বাংলাদেশও সেই প্রবণতা থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। তবে তিনি বিশ্বাস করেন, সেই প্রচেষ্টা ভোটের মাঠে সফল হবে না।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর লোগো বদলে যাচ্ছে। শিগগিরই নতুন লোগো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে।রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জামায়াত আমিরের সঙ্গে স্পেন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাতের সময় নতুন লোগো দেখা যায়।খোঁজ নিয়ে জানা গেল, আসলে নিজেদের দলীয় লোগোতে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের নতুন লোগো উন্মোচন করতে পারে দলটি।জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের লোগো পরিবর্তন করা হচ্ছে। আমিরের নির্দেশনায় বেশ কয়েকটি লোগো ডিজাইন করা হয়েছে। তবে, কোন লোগোটি ব্যবহার করা হবে, সেটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। আজকের এই লোগো ভুলবশত ছবিতে চলে এসেছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে লোগো চূড়ান্ত করা হবে।তিনি আরও জানান, লোগো নিয়ে জামায়াতের নির্বাহী পরিষদে আলোচনা হয়েছে। চূড়ান্ত হলে সেটি দলের অফিসিয়াল লোগো হিসেবে ব্যবহৃত হবে।কেন লোগো পরিবর্তন করা হচ্ছে- এমন প্রশ্নে মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, আমাদের আগের লোগো আমরা কখনো অফিসিয়ালি ব্যবহার করিনি। বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যবহার করতো।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, দেশের বাহিরে ও ভিতরে থাকা কালোশক্তি গণতন্ত্রকে বিপন্ন করতে চায়। তিনি বলেন, ভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশে আবার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়।রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, কেউ যদি মনে করে পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ দখল করবে, এগুলো আপনার (শেখ হাসিনা) মধ্যেই থাকবে। বাংলাদেশিরা বীরের জাতি। এদেশের মানুষ কখনো কারো কাছে মাথানত করেনি। যে জাতি রক্ত দিতে পারে, যে জাতির শিশু-তরুণরা বিদ্রোহী হয়, সে জাতিকে কেউ পদানত করতে পারে- এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ১৬ বছর শেখ হাসিনার যে নির্মম ও ভয়ংকর শাসন, সেই শাসনকে এ দেশের মানুষ চূর্ণবিচূর্ণ করে দিয়েছে। হাসিনা এক সময় জবরদস্তি ক্ষমতা দখল করে প্রধানমন্ত্রী দাবি করে দেশনেত্রী বেগম জিয়াকে নিয়ে মারাত্মক কথাগুলো বলবে, এটা আমরা ভাবিনি। কি দম্ভ ছিল তার। এই কারণে শেখ হাসিনার এই পরিণতি, এটা সময়ের প্রতিশোধ। সে এখন যেখানে (ভারত) আছে কৃতদাসের মতো, এটাই তার আসল ঠিকানা।তিনি বলেন, যারা নতুন নতুন দাবি সামনে এনে নির্বাচনকে প্রলম্বিত করার চেষ্টা করছে, তারা মূলত বোকার স্বর্গে বাস করছে।তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি- আগামীর দিন, জাতীয়তাবাদের দিন। জাতীয়তাবাদ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।এজন্য বিভিন্ন রকম মুখরোচক কথাবার্তা বলে, নতুন নতুন দাবি সামনে এনে নির্বাচনকে প্রলম্বিত করার চেষ্টা করছে। যারা এগুলো করছে, তারা মূলত বোকার স্বর্গে বাস করছে। এদেশের মানুষ ১৬ বছর ধরে আন্দোলন করেছে নিজের মতামত এবং অধিকারকে রক্ষা করার জন্য। সেই অধিকারকে রক্ষা করার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে নির্বাচন। এর বাইরে অন্য কোনো মাধ্যম আছে কেউ যদি মনে করে, তাহলে আমি বলবো- আসুন নির্বাচনের মাধ্যমে কে কত জনপ্রিয় আমরা সেটা যাচাই করি।দুদু বলেন, বাংলাদেশে সহসাই একটি নির্বাচন হতে হবে। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত পার্লামেন্ট হতে হবে। পার্লামেন্টের মধ্য দিয়ে সরকার তৈরি হতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং কেউ যদি মনে করে যে, নির্বাচনের বাইরে জনগণের উপরে কোনো কিছু চাপিয়ে দিবে, সেটি গ্রহণযোগ্য এবং ঠিক হবে না।ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, আমরা সরকারকে সমর্থন দিয়েছি গণতন্ত্রের প্রশ্নে। আমরা সরকারকে টিকিয়ে রেখেছি একটি ভালো নির্বাচনের জন্যে। আমরা সরকারের কাছে প্রত্যাশা করি- ভালো নির্বাচনের জন্যে স্বল্প সময়ের মধ্যে যা যা করা দরকার সেগুলো করবেন। সেটার প্রতি আমাদের সমর্থন আছে।জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের সভাপতি কবি শাহীন রেজার সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপি চেয়াপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলামসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের অ্যাম্বাসেডর গ্যাব্রিয়েল সিস্তিয়াগা ওচোয়া দে চিনচেত্রু।রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় রাজধানীর বসুন্ধরা কার্যালয়ে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।স্পেন অ্যাম্বাসডর শুরুতেই জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেন এবং পরিপূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন।জামায়াতের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে তারা বাংলাদেশে বিরাজমান সার্বিক পরিস্থিতি, বাংলাদেশ ও স্পেনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও বিনিয়োগ এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের প্রতি স্পেনের দৃঢ় সমর্থন থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন স্পেনের অ্যাম্বাসেডর। একইসঙ্গে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে স্পেনের বিনিয়োগ আরও বাড়বে বলেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।আলোচনাকালে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের মেডিকেল থানার আমির ডা. এসএম খালিদুজ্জামান এবং জামায়াত আমিরের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মাহমুদুল হাসান।ভোরের আকাশ/তা.কা