স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ২৮ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:০০ পিএম
নাঈমের ২ উইকেটে লড়াইয়ে ফিরল বাংলাদেশ
মধ্যাহ্নবিরতির পর কিছুতেই কিছু হচ্ছিলো না। তৃতীয় উইকেট জুটিতে নিক ওয়েলচের সঙ্গে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন শন উইলিয়ামস। দুজনে মিলে ৯০ রান যোগ করার পর রিটায়ার্ড হয়ে মাঠের বাইরে যান ওয়েলচ। জিম্বাবুয়ের তৃতীয় উইকেটের জুটিতে ঝুঁকি বাড়ছিল বাংলাদেশের। আরভিনকে জাকের আলির ক্যাচ বানিয়ে লাঞ্চের পর প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন নাঈম হাসান। দুজনে মিলে ৯০ রান যোগ করার পর রিটায়ার্ড হয়ে মাঠের বাইরে যান ওয়েলচ। ১৩১ বলে করেন অপরাজিত ৫৪ রান। জিম্বাবুয়ের স্কোরকার্ডে ১ রান যোগ হতেই আবারও আঘাত হানেন নাঈম। ডানহাতি স্পিনার এবার আউট করেন আঠার মতো উইকেটে লেগে থাকা শন উইলিয়ামসকে। ১৬৬ বলে ৬৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন জিম্বাবুয়ের অভিজ্ঞ ব্যাটার। ১৭৮ রানে ৪ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।
এই প্রতিবেদন লেখার সময় জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৭০ ওভারের খেলা শেষে ৪ উইকেটে ১৭৮ রান। তাফাদজওয়া সিগা ও ওয়েসলি মাধভেরে দু’জনই ০ রানে অপরাজিত আছেন।
আজ সোমবার চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। প্রত্যাশা ছিল, শুরুর দিকেই জিম্বাবুয়েকে চেপে ধরবে বাংলাদেশ। তবে সেটি পারেনি স্বাগতিকরা। আবার উইকেট পেতে ১০ ওভারের বেশিও অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের।
ইনিংসের ১১ তম ওভারের তৃতীয় বলে বাংলাদেশকে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছেন সদ্য অভিষেক হওয়া পেসার তানজিম হাসান সাকিব। অফসাইডে এক্সট্রা বাউন্স দিয়ে জিম্বাবুয়ে ওপেনার ব্রায়ান বেনেটকে (৩৩ বলে ২১) উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিকের ক্যাচ বানান তানজিম। ৪১ রানে প্রথম উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।
চট্টগ্রামে বোলিংয়ে এসেই শিকার ধরেন তাইজুল। ইনিংসের ১৯তম ওভারে দুর্দান্ত এক ডেলিবারিতে উইকেটে সেট হওয়া জিম্বাবুয়ে ওপেনার বেন কারেনকে বোল্ড করেন বাঁহাতি স্পিনার। ৫০ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফেরত যান কারেন। দলীয় ৭২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।
তৃতীয় উইকেটে ১০৫ রানের জুটি করে জিম্বাবুয়েকে অনেক দূর এগিয়ে দেন উইলিয়ামস ও নিকোলাস ওয়েলচ।
ভোরের আকাশ/এসআই
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ৩ ঘন্টা আগে
আপডেট : ৩ ঘন্টা আগে
নাঈমের ২ উইকেটে লড়াইয়ে ফিরল বাংলাদেশ
মধ্যাহ্নবিরতির পর কিছুতেই কিছু হচ্ছিলো না। তৃতীয় উইকেট জুটিতে নিক ওয়েলচের সঙ্গে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন শন উইলিয়ামস। দুজনে মিলে ৯০ রান যোগ করার পর রিটায়ার্ড হয়ে মাঠের বাইরে যান ওয়েলচ। জিম্বাবুয়ের তৃতীয় উইকেটের জুটিতে ঝুঁকি বাড়ছিল বাংলাদেশের। আরভিনকে জাকের আলির ক্যাচ বানিয়ে লাঞ্চের পর প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন নাঈম হাসান। দুজনে মিলে ৯০ রান যোগ করার পর রিটায়ার্ড হয়ে মাঠের বাইরে যান ওয়েলচ। ১৩১ বলে করেন অপরাজিত ৫৪ রান। জিম্বাবুয়ের স্কোরকার্ডে ১ রান যোগ হতেই আবারও আঘাত হানেন নাঈম। ডানহাতি স্পিনার এবার আউট করেন আঠার মতো উইকেটে লেগে থাকা শন উইলিয়ামসকে। ১৬৬ বলে ৬৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন জিম্বাবুয়ের অভিজ্ঞ ব্যাটার। ১৭৮ রানে ৪ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।
এই প্রতিবেদন লেখার সময় জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৭০ ওভারের খেলা শেষে ৪ উইকেটে ১৭৮ রান। তাফাদজওয়া সিগা ও ওয়েসলি মাধভেরে দু’জনই ০ রানে অপরাজিত আছেন।
আজ সোমবার চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। প্রত্যাশা ছিল, শুরুর দিকেই জিম্বাবুয়েকে চেপে ধরবে বাংলাদেশ। তবে সেটি পারেনি স্বাগতিকরা। আবার উইকেট পেতে ১০ ওভারের বেশিও অপেক্ষা করতে হয়নি বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের।
ইনিংসের ১১ তম ওভারের তৃতীয় বলে বাংলাদেশকে ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছেন সদ্য অভিষেক হওয়া পেসার তানজিম হাসান সাকিব। অফসাইডে এক্সট্রা বাউন্স দিয়ে জিম্বাবুয়ে ওপেনার ব্রায়ান বেনেটকে (৩৩ বলে ২১) উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিকের ক্যাচ বানান তানজিম। ৪১ রানে প্রথম উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।
চট্টগ্রামে বোলিংয়ে এসেই শিকার ধরেন তাইজুল। ইনিংসের ১৯তম ওভারে দুর্দান্ত এক ডেলিবারিতে উইকেটে সেট হওয়া জিম্বাবুয়ে ওপেনার বেন কারেনকে বোল্ড করেন বাঁহাতি স্পিনার। ৫০ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফেরত যান কারেন। দলীয় ৭২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।
তৃতীয় উইকেটে ১০৫ রানের জুটি করে জিম্বাবুয়েকে অনেক দূর এগিয়ে দেন উইলিয়ামস ও নিকোলাস ওয়েলচ।
ভোরের আকাশ/এসআই