আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ২৩ এপ্রিল ২০২৫ ১১:৩৪ এএম
গাজায় শারীরিক অক্ষমতার ঝুঁকিতে ৬ লাখ শিশু
দিন যতই গড়াচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজায়। নিরাপদ বলে আর কোনও স্থান বাকি নেই অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে। ইসরায়েল অব্যাহতভাবে গাজায় ওষুধ সামগ্রী প্রবেশ বন্ধ করে দেয়ায় প্রায় অর্ধ মিলিয়নের বেশি শিশু স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। শঙ্কা রয়েছে বিভিন্ন রোগ-বালাইয়ের। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে ওষুধ সামগ্রীর মধ্যে পোলিও ভ্যাকসিনও প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।
বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই দাবি করেছেন গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খলিল দেকরান। বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
খলিল দেকরান বলেছেন, অবিলম্বে পোলিও ভ্যাকসিন না পৌঁছালে আমরা একটি সত্যিকারের বিপর্যয়ের সাক্ষী হবো বলে মনে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, শিশু ও রোগীদের রাজনৈতিক ব্ল্যাকমেইলের কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা উচিত নয়। গত ২ মার্চ ইসরায়েলের আরোপিত অবরোধের কারণে গাজায় ভ্যাকসিনসহ সব ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রবেশ আটকে গেছে এবং প্রায় ৬ লাখ ২ হাজার শিশু স্থায়ী পক্ষাঘাত এবং দীর্ঘস্থায়ী অক্ষমতার ঝুঁকিতে পড়ে গেছে।
প্রসঙ্গত, বিগত দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো গাজায় পুনরায় আবির্ভূত ঘটেছে পোলিওর। তারপর থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর, অক্টোবর এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিন দফা টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জাতিসংঘ, ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য দাতব্য সংস্থাগুলো।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ১ দিন আগে
আপডেট : ১ দিন আগে
গাজায় শারীরিক অক্ষমতার ঝুঁকিতে ৬ লাখ শিশু
দিন যতই গড়াচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজায়। নিরাপদ বলে আর কোনও স্থান বাকি নেই অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে। ইসরায়েল অব্যাহতভাবে গাজায় ওষুধ সামগ্রী প্রবেশ বন্ধ করে দেয়ায় প্রায় অর্ধ মিলিয়নের বেশি শিশু স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। শঙ্কা রয়েছে বিভিন্ন রোগ-বালাইয়ের। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে ওষুধ সামগ্রীর মধ্যে পোলিও ভ্যাকসিনও প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।
বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই দাবি করেছেন গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খলিল দেকরান। বুধবার (২৩ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
খলিল দেকরান বলেছেন, অবিলম্বে পোলিও ভ্যাকসিন না পৌঁছালে আমরা একটি সত্যিকারের বিপর্যয়ের সাক্ষী হবো বলে মনে হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, শিশু ও রোগীদের রাজনৈতিক ব্ল্যাকমেইলের কার্ড হিসাবে ব্যবহার করা উচিত নয়। গত ২ মার্চ ইসরায়েলের আরোপিত অবরোধের কারণে গাজায় ভ্যাকসিনসহ সব ধরনের চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রবেশ আটকে গেছে এবং প্রায় ৬ লাখ ২ হাজার শিশু স্থায়ী পক্ষাঘাত এবং দীর্ঘস্থায়ী অক্ষমতার ঝুঁকিতে পড়ে গেছে।
প্রসঙ্গত, বিগত দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো গাজায় পুনরায় আবির্ভূত ঘটেছে পোলিওর। তারপর থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর, অক্টোবর এবং চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিন দফা টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জাতিসংঘ, ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য দাতব্য সংস্থাগুলো।
ভোরের আকাশ/এসএইচ