তেঁতুলিয়ায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা দিন দিন আরও বাড়ছে। টানা পাঁচ দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করার পর আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১০ ডিগ্রিরও নিচে। ভোর ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ। এতে এলাকায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে।শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মানুষের দুর্ভোগও। হাড় কাঁপানো ঠান্ডা উপেক্ষা করে নিম্নআয়ের মানুষদের মাঠে-ঘাটে বের হতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। রাস্তাঘাট, বাড়ির সামনে কিংবা চা-স্টলের পাশে খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেকে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।এর আগে গত পাঁচ দিনে তেঁতুলিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৭ শতাংশ। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ২৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে একই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ এবং দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এছাড়া, সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও আর্দ্রতা ৮৪ শতাংশ। সেদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, টানা পাঁচ দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে অবস্থান করার পর আজ তা আরও কমেছে। এলাকাজুড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। সামনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক কাজী মো. সায়েমুজ্জামান বলেন, শীতের এই দুর্যোগে জেলা প্রশাসনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন নিয়মিতভাবেই সেই দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এ অর্থে ৮ হাজার ৬৪০টি কম্বল ক্রয় করে জেলার পাঁচটি উপজেলার ৪৩টি ইউনিয়নে বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া আরও ৬৫ হাজার কম্বলের চাহিদা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।ভোরের আকাশ/তা.কা
১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ০৯:৫০ এএম
পঞ্চগড়ে টানা ৫ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে
পঞ্চগড়ে টানা পাঁচ দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দুর্ভোগও বেড়েছে কয়েকগুণ। রাস্তাঘাট, বাড়ির সামনে, চা-স্টলের পাশে খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেকে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের হাড়কাঁপানো ঠান্ডা উপেক্ষা করে মাঠে-ঘাটে বের হতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। ভোরে হালকা কুয়াশা দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদ উঠলেও এতে তেমন উষ্ণতা মেলেনি।এর আগে, মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ভোরেও একই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ এবং দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এ ছাড়া, সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও আর্দ্রতা ৮৪ শতাংশ। সেদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।রোববার (৭ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি।শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। সেদিন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ওঠে ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে।টানা কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রার এমন পার্থক্য শীতের প্রকোপ আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, গত পাঁচ দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে অবস্থান করছে। সামনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১০ ডিসেম্বর ২০২৫ ১০:০১ এএম
কনকনে শীত তেঁতুলিয়ায়, টানা চারদিন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে
পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। টানা চার দিন ধরে এই জেলার তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই অবস্থান করছে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে হিমেল বাতাসে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে।এতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে দিনমজুর ও শ্রমজীবী মানুষ। ভোরের হাড়কাঁপানো ঠান্ডা উপেক্ষা করে মাঠে-ঘাটে রোজগারের জন্য ছুটে চলা তাদের জন্য ক্রমেই কষ্টকর হয়ে উঠছে।মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।সোমবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন ছিল। যদিও আজ ঘন কুয়াশা নেই, ভোরে হালকা কুয়াশা দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদ উঠলেও তাতে তেমন উষ্ণতা পাওয়া যায়নি।গতকাল দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগের দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।শীত বাড়ায় সাধারণ মানুষের দুর্ভোগও বেড়েছে কয়েকগুণ। রাস্তাঘাট, বাড়ির সামনে, চা-স্টলের পাশে খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেকে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষদের ঠান্ডা আর কুয়াশার সঙ্গে লড়াই করেই দিন কাটাতে হচ্ছে।সদর উপজেলার হাড়িভাসা এলাকার দিনমজুর রমজান আলী বলেন, ভোরে কাজের জন্য বের হইতে গেলেই হাত-পা বরফের মতো ঠান্ডা লাগে। কাজেও ঠিকমতো মন বসে না।ভ্যানচালক জাহিদুল হক বলেন, সকালে কুয়াশার ভেতর রিকশা চালাইতে খুব সমস্যা হয়। ভাড়া পাই কম, আর শীতে গা-হাত জমে আসে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, গত চার দিন ধরে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। ডিসেম্বরের শুরুতেই এমন আবহাওয়া বিরাজ করায় সামনের দিনগুলোতে শৈত্যপ্রবাহ আরও জোরদার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
০৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ০৯:০৫ এএম
টানা তিনদিন পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা ক্রমেই বাড়ছে। টানা তিনদিন ধরে তেঁতুলিয়া উপজেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরেই আছে।সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে সকাল সাড়ে সাতটার দিকে সূর্যের আলো ছড়িয়ে পড়ায় কুয়াশা কেটে যায়। ডিসেম্বরের মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়া অফিস জানায়, সকাল ৯টায় বাতাসের আদ্রতা ছিল ৮৪ শতাংশ। গতদিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ২৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে একই দিন ভোর সকাল ছয়টায় ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। এ সময় বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।সরেজমিনে দেখা গেছে, দিনের বেলায় খানিকটা রোদেলা ও উষ্ণ আবহাওয়া থাকলেও সন্ধ্যা নামার পর থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত বাড়ছে শীতের দাপট। পাশাপাশি কুয়াশার পরিমাণও বেড়ে যাওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগের সৃষ্টি হচ্ছে। শীতপ্রবণ এ অঞ্চলে শীত মৌসুমের শুরুতেই এমন তাপমাত্রা নেমে আসায় স্থানীয়দের মধ্যে শীত মোকাবিলায় প্রস্তুতি বাড়াতে দেখা গেছে। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত শীত নিবারণের চেষ্টায় গরম কাপড় পড়তে দেখা গেছে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় সময় সংবাদকে বলেন, টানা তিনদিন ধরে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে রেকর্ড করা হচ্ছে। বলা যায় যা সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। তবে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমে গিয়ে শীতের তীব্রতার বাড়বে বলেও জানান তিনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
০৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ১১:৩২ এএম
পঞ্চগড়ে বইছে কনকনে ঠান্ডা বাতাস, তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে
পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এ অঞ্চলে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে নেমে গেছে। এতে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বয়ে আসা হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস ও কনকনে ঠান্ডার কারণে তাপমাত্রা ১০-১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠা-নামা করছে।এতে কয়েকদিন পর পরই দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে এ জেলায়। জেলায় দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৬ থেকে ২৭ এবং রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ থেকে ১২ ডিগ্রির ঘরেই ওঠানামা করছে।রোববার (০৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৯৯ শতাংশ ছিল।শনিবার চলতি শীত মৌসুমের সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় তেঁতুলিয়ায়।এদিকে কয়েক দিন ধরে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় উত্তরের হিমেল বাতাস আর ঘনকুয়াশায় শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে হালকা কুয়াশার সঙ্গে কনকনে শীত অনুভূত হয়। রাতভর হালকা থেকে ঘনকুয়াশায় ঢেকে থাকে এলাকা। তবে ভোরের দিকে সূর্য উদয়ের সঙ্গে কমতে থাকে ঠান্ডার অনুভূতি। তবে প্রতিদিন বিকেলের পর থেকে আবারও শুরু হয় শীতের অনুভূতি।অন্যদিকে দিনে গরম এবং রাতে শীতের কারণে কারণে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে তিন শতাধিক রোগী কাশি, সর্দি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। বিশেষ করে শিশু ও বেশি বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন। হাসপাতালের বিভিন্ন কক্ষে স্থান সংকুলান না হওয়ায় মেঝে বা বারান্দায় স্থান নিয়েছেন অনেক রোগী।জেলা প্রশাসন জানায়, পঞ্চগড়ে অন্য এলাকার তুলনায় আগেই শীতের অনুভূতি শুরু হয়। এজন্য শীতের শুরুতেই এখানে শীতবস্ত্রের বিতরণ শুরু করা হয়েছে। সরকারিভাবে প্রাপ্ত ৩০ লাখ টাকা দিয়ে ইতোমধ্যে ৮৬৪০ পিছ শীতের কম্বল ক্রয় করে বিতরণ করা হয়েছে। আরও শীতবস্ত্রের চাহিদা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।তেঁতুলিয়া প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, আজ রোববার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তখন বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ। চলতি মাসের শুরু থেকে মাঝামাঝি সময়ে এক বা দুইটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
০৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ১০:৪৪ এএম
পঞ্চগড়ে বেড়েছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা নামল ১১ ডিগ্রিতে
উত্তরের হিমেল বাতাসের সঙ্গে রাত থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢাকা থাকে পুরো এলাকা দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। ডিসেম্বরের শুরুতেই হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার কারণে তেঁতুলিয়াসহ পুরো জেলায় শীতের অনুভূতি স্পষ্টভাবে বেড়ে গেছে। টানা কয়েকদিন ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে ওঠানামার পর মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমে নেমেছে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।একই সময়ে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৭৯ শতাংশ, যা শীতের প্রভাবকে আরও ঘনীভূত করেছে। সকাল ৭টা পর্যন্ত পুরো উপজেলা কুয়াশার ঘন চাদরে ঢাকা ছিল। দীর্ঘসময় ধরে দৃশ্যমানতা কমে যাওয়ায় রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে সাবধানে চলাচল করতে দেখা গেছে। বিশেষ করে তেঁতুলিয়া-পঞ্চগড় সড়কে যানবাহনের গতি ছিল স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক কম।এর আগের দিন সোমবার (১ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তার আগের কয়েক দিন তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ দশমিক ২ থেকে ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করেছে। যদিও দিনে রোদ থাকে, কিন্তু ভোর ও সকালের ঠান্ডা বাতাস শীতের অনুভূতিকে আরও তীব্র করে তুলছে।চাকলাহাট এলাকার অটোচালক ফারুক বলেন, ভোর বেলা রাস্তায় নামলে হাত-পা জমে আসে। কুয়াশার কারণে কিছুই দেখা যায় না। হেডলাইট জ্বালিয়ে খুব আস্তে চালাতে হয়। শীতের জন্য আগের মতো যাত্রীও পাওয়া যাচ্ছে না, আয় কমে গেছে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, তেঁতুলিয়ায় প্রতিদিনই শীতের তীব্রতা আরও বাড়ছে। গত কয়েকদিন ধরেই তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রির ঘরে ছিল। আজ তা কমে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রিতে নেমে এসেছে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শীত এভাবে শুরু হওয়া মানে সামনের দিনগুলোতে শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
০২ ডিসেম্বর ২০২৫ ১০:৪৭ এএম
পঞ্চগড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা, টানা ৫ দিন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি ঘরে
উত্তরের সীমান্ত জেলা পঞ্চগড়ে দিন দিন বাড়ছে শীতের তীব্রতা। পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা কমে বাড়ছে শীতের অনুভূতি। টানা পাঁচদিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে বিরাজ করায় শীতের অনুভূতি আরও বেড়েছে।রোববার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ শতাংশে।ভোরে হালকা কুয়াশা থাকলেও ঘন কুয়াশার দেখা মেলেনি। এরপর সকাল গড়াতেই আকাশে ঝলমলে রোদ দেখা যায়, তবে শীতের দাপট তাতে কমেনি।এর আগের দিন শনিবার একই সময়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরও আগের কয়েকদিনে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ২ থেকে ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রির মধ্যে। ফলে দিনের বেলায় রোদ থাকলেও ভোর ও সকালে শীতের তীব্রতা স্পষ্টভাবে অনুভূত হচ্ছে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ে শীত ধীরে ধীরে আরও বাড়ছে। ডিসেম্বরে তাপমাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনাও রয়েছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
৩০ নভেম্বর ২০২৫ ১০:২৫ এএম
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া, শৈত্যপ্রবাহের আভাস
হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত সর্ব-উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে চারদিক।বইছে হিমেল হাওয়া, মাঠেঘাটে পড়ছে শিশিরের ছোঁয়া। সকালের কনকনে হিমেল হাওয়ায় জমে থাকা অতিরিক্ত আর্দ্রতা মানুষকে কাঁপিয়ে দিচ্ছে। রাতের তীব্র শীতে ভোগান্তিতে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা।বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ।এর আগে, মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ছিল মৌসুমের অন্যতম কম তাপমাত্রা। তারও আগের দিন সোমবার ছিল ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ধারাবাহিকভাবে তাপমাত্রার এই ওঠানামা শীতের অনুভূতিকে আরও তীব্র করেছে।মখলেছার রহমান নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ভোরে দোকান খুলতেই হাত-পা জমে আসে। ঠান্ডা হাওয়া সরাসরি লাগে। লোকজনও সকাল সকাল খুব একটা বের হয় না। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রভাব পড়ছে।দেলোয়ার হোসেন নামের এক রিকশাচালক বলেন, ভোর থেকে কামাই কমে গেছে। লোকজন ঠান্ডায় বের হয় না। তবুও কাজ তো করতে হবে। তাই মোটা কাপড় পরে রিকশা চালাই।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, শীত নামতে শুরু করেছে। ডিসেম্বরের শুরুতে শীত আরও তীব্র হবে। শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনাও রয়েছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২৬ নভেম্বর ২০২৫ ১০:৪২ এএম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
দেশের উত্তরাঞ্চলে হিমেল হাওয়ার দাপটে জেঁকে বসেছে শীত। কুয়াশা খুব বেশি না থাকলেও সকালে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হলেও সূর্য ওঠার পর আবহাওয়া কিছুটা স্বস্তিদায়ক হয়।মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এই মৌসুমের অন্যতম কম তাপমাত্রা।এসময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯৯ শতাংশ।স্থানীয়দের মতে, ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত শীতের অনুভূতি বেশি থাকে। তবে রোদ উঠলে আশপাশ ধীরে ধীরে উষ্ণ হয়ে ওঠে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানায়, গত এক সপ্তাহ ধরে জেলার তাপমাত্রা ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। সোমবার তাপমাত্রা ছিল ১৩.৪ ডিগ্রি, রোববার ১২.৬, শনিবার ১৪.৭, শুক্রবার ১৪.৯, বৃহস্পতিবার ১৩.৯, বুধবার ১৪.৩ এবং গত মঙ্গলবার ১৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এদিকে সদর হাসপাতালে শীতজনিত সমস্যায় শিশু, বৃদ্ধসহ বিভিন্ন বয়সের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সন্তানের চিকিৎসা নিতে আসা কুসুম আক্তার বলেন, রাতে খুব ঠান্ডা পড়ে, সকালে উঠলেও শরীরে শীত জমে থাকে। রোদ উঠলে তবে একটু আরাম পাওয়া যায়।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, রাত বাড়লেই ঠান্ডা বাড়ে। সূর্য উঠলেই আবার তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। আজ ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি রেকর্ড হয়েছে। নভেম্বর মাসের শেষে হালকা শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা আছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২৫ নভেম্বর ২০২৫ ১০:২০ এএম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
দেশের উত্তরাঞ্চলে হিমেল হাওয়ার দাপটে জেঁকে বসেছে শীত। কুয়াশা খুব বেশি না থাকলেও সকালে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হলেও সূর্য ওঠার পর আবহাওয়া কিছুটা স্বস্তিদায়ক হয়।মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এই মৌসুমের অন্যতম কম তাপমাত্রা।এসময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯৯ শতাংশ।স্থানীয়দের মতে, ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত শীতের অনুভূতি বেশি থাকে। তবে রোদ উঠলে আশপাশ ধীরে ধীরে উষ্ণ হয়ে ওঠে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানায়, গত এক সপ্তাহ ধরে জেলার তাপমাত্রা ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। সোমবার তাপমাত্রা ছিল ১৩.৪ ডিগ্রি, রোববার ১২.৬, শনিবার ১৪.৭, শুক্রবার ১৪.৯, বৃহস্পতিবার ১৩.৯, বুধবার ১৪.৩ এবং গত মঙ্গলবার ১৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এদিকে সদর হাসপাতালে শীতজনিত সমস্যায় শিশু, বৃদ্ধসহ বিভিন্ন বয়সের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। সন্তানের চিকিৎসা নিতে আসা কুসুম আক্তার বলেন, রাতে খুব ঠান্ডা পড়ে, সকালে উঠলেও শরীরে শীত জমে থাকে। রোদ উঠলে তবে একটু আরাম পাওয়া যায়।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, রাত বাড়লেই ঠান্ডা বাড়ে। সূর্য উঠলেই আবার তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। আজ ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি রেকর্ড হয়েছে। নভেম্বর মাসের শেষে হালকা শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা আছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২৫ নভেম্বর ২০২৫ ১০:২০ এএম
কনকনে শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়
দেশের সর্ব-উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮২ শতাংশ।গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রির ঘরে ওঠানামা করছে। গতকাল রবিবারও ১২ ডিগ্রির ঘরে ছিল এই জেলার তাপমাত্রা।এদিকে উত্তরের হিমেল হাওয়া ও তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় শীত বেশি অনুভূতি হচ্ছে। স্থানীয়রা বলছেন, সন্ধ্যা নামতেই শীত বাড়তে থাকে। সারা রাত কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকে চারপাশ। সকালে সূর্য উঁকি দিলে কুয়াশা কেটে যায়।দিনে রোদের প্রখরতা বেশি থাকে। অন্যদিকে শীত বাড়ায় হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের সংখ্যা বেশি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, হাঁপানি ও সর্দি-কাশির রোগী বেশি আসছেন।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, হিমালয়ের নিকটবর্তী হওয়ায় এই অঞ্চলে শীত দ্রুত প্রবেশ করে এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়। আগামী দু-এক দিন তাপমাত্রা আরো ১ থেকে ২ ডিগ্রি কমতে পারে। তবে দিনের বেলায় সূর্যের আলো স্বাভাবিক থাকবে।তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, সোমবার সকাল ৯টায় ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বিশেষ করে হিমালয় বিধৌত এলাকায় এ উপজেলাটির অবস্থান হওয়ায় এখানে অন্যান্য এলাকা থেকে শীত আগে নামে।এ সময়টাতে তাপমাত্রা অনেক কম থাকে।ভোরের আকাশ/মো.আ.