সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২৪ এপ্রিল ২০২৫ ০৪:০৩ পিএম
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতার বিরুদ্ধে মামালা
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ছদাহা এলাকায় ষষ্ঠ শ্রেণিপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতাকে আটক করে সাতকানিয়া থানা পুলিশের নিকট সোপর্দ করে ধর্ষণের শিকার মেয়েটির মা ও আত্মীয়-স্বজনরা। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কেরানিহাটের একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে অভিযুক্ত পিতাকে আটক করে থানায় আনে তারা।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবা হলেন মোহাম্মদ আলী (৪০)। তিনি উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মনোহর চৌধুরী পাড়ার বাসিন্দা মৃত এমদাদ আলীর পুত্র। মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনায় মেয়ের মা অর্থাৎ অভিযুক্তের স্ত্রী নাহিদা আক্তার আজ সকালে বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালে অভিযুক্ত মোহাম্মদ আলীর সাথে বাদী নাহিদা আক্তারের পারিবারিকভাবে বিবাহ হয়। তাদের সংসারে দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে রয়েছে। ধর্ষণের শিকার বড় মেয়ের বয়স এখন ১২ বছর। সে উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের কেফায়েত উল্লাহ কবির আহমদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে অধ্যায়নরত। অভিযুক্ত মোহাম্মদ আলী ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেন।
সাতকানিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনায় তার মা ও আত্মীয়-স্বজনরা অভিযুক্ত পিতাকে থানায় এনে পুলিশের নিকট সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আসামিকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ৩ ঘন্টা আগে
আপডেট : ৩ ঘন্টা আগে
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতার বিরুদ্ধে মামালা
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ছদাহা এলাকায় ষষ্ঠ শ্রেণিপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতাকে আটক করে সাতকানিয়া থানা পুলিশের নিকট সোপর্দ করে ধর্ষণের শিকার মেয়েটির মা ও আত্মীয়-স্বজনরা। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কেরানিহাটের একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে অভিযুক্ত পিতাকে আটক করে থানায় আনে তারা।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত বাবা হলেন মোহাম্মদ আলী (৪০)। তিনি উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মনোহর চৌধুরী পাড়ার বাসিন্দা মৃত এমদাদ আলীর পুত্র। মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনায় মেয়ের মা অর্থাৎ অভিযুক্তের স্ত্রী নাহিদা আক্তার আজ সকালে বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সালে অভিযুক্ত মোহাম্মদ আলীর সাথে বাদী নাহিদা আক্তারের পারিবারিকভাবে বিবাহ হয়। তাদের সংসারে দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে রয়েছে। ধর্ষণের শিকার বড় মেয়ের বয়স এখন ১২ বছর। সে উপজেলার ছদাহা ইউনিয়নের কেফায়েত উল্লাহ কবির আহমদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে অধ্যায়নরত। অভিযুক্ত মোহাম্মদ আলী ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেন।
সাতকানিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনায় তার মা ও আত্মীয়-স্বজনরা অভিযুক্ত পিতাকে থানায় এনে পুলিশের নিকট সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আসামিকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ