ছবি: সংগৃহীত
ক্রিকেটার ও আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সাকিব আল হাসান আবারও আলোচনায়। দীর্ঘদিন পরও বোধোদয় হওয়ার বদলে গণঅভ্যুত্থানে পতন ঘটা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সাকিবের সমর্থনে ক্ষুব্ধ গোটা দেশ। বিশেষ করে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্বজন ও আহতরা ভীষণভাবে মর্মাহত হয়েছেন।
শহীদ মাহামুদুর রহমান সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে আক্ষেপ করেছেন। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) তার দেওয়া পোস্ট তুলে ধরা হলো :
‘আমার ভাই সৈকত ক্রিকেট খেলতে অনেক ভালোবাসত! ছোট থেকেই তার ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে ক্রিকেটার হবে! কিন্তু সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের বাবা মায়ের কাছে আসলে এই চাওয়াগুলো বেশি বেশি,তাই আর আমার ভাইয়ের ক্রিকেটার হওয়া হলো না! এই ক্রিকেট খেলা নিয়ে কত যে মাইর-বকা খাইসে বাসায়! একবার রেসাল্ট খারাপ করছিল বলে ওর ক্রিকেট ব্যাট ও উঠায়ে রাখা হইছিল।
বাংলাদেশের মানুষের কাছে, ছোট ছোট ছেলে-মেয়ের কাছে, বাচ্চাদের কাছে, ক্রিকেট মানেই সাকিব! আমাদের সাকিব-আল-হাসান! আমার ভাই সাকিব বলতে অজ্ঞান ছিল।আমার বিশ্বাস, যতগুলো বাচ্চা মারা গিয়েছিল আন্দোলনে, সবার ই তাই! যেই বাচ্চাগুলো এখন আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করে নিয়েছে, তারাও তাই! সাকিব ফ্যান!
এই সাকিব, যেদিন শহীদ নাফিজ মারা গেল, রিকশায় তার মৃতদেহের কপালে বাংলাদেশের পতাকা বাঁধা ছিল—আমরা সবাই তার পোস্টের আশায় আশায় ছিলাম যে এবার তো সাকিবের পক্ষ থেকে একটা প্রতিবাদমূলক পোস্ট পাবোই!! কিন্তু না,সে আমোদ-ফূর্তিতে পোস্ট করল, ‘আ ওয়েল স্পেন্ট ডে ইন টরোন্টো’!
এই পুরো জেনারেশনের মন সেদিন এই সাকিব ভেঙে দিয়েছিল! তবুও, সুশীলরা আস্তে আস্তে তাকে মাফ করে দিচ্ছিল,যে কি-ই বা করার ছিল, তার ক্যারিয়ার নষ্ট করবে নাকি সে? ব্যক্তি সাকিব আর খেলোয়াড় সাকিব আলাদা, ইত্যাদি ইত্যাদি!
কিন্তু এই সাকিবই আবার যখন একটা গণহত্যাকারী খুনির জন্মদিনে তাকে আপা সম্বোধন করে শুভেচ্ছা জানায়, আমাদের সবার বোঝা হয়ে যায় কার অবদান কতখানি, কে কতখানি দালাল! আমার ভাইরে সামনে পাইলে এখন থাপড়াইতাম, দেখাইতাম যে দেখ, এই দালালের ফ্যান ছিলি তুই! তোর, তোদের মৃত্যুতে এই দালালের বাচ্চাদের কিচ্ছু হয় নাই, তারাও সমানভাবে দায়ী! আমি চাই এরা প্রত্যেকে যাতে সন্তান হারানোর কষ্ট উপলব্ধি করে! প্রত্যেকে! সব্বাই! সাকিব, আপনাকে অনেক অনেক ঘেন্না! অনেক ঘেন্না! সামনে পাইলে একদলা থুথু মারতাম! আপনার মাঝে অতটুকু ট্যালেন্ট ছিল যে, পা না চাটলেও সাক্সেসফুল হইতেন! বাট, ইউ চোজ টু লিক হার ফিট! কিপ লিকিং ইট। বাই দিস, মেইবি ইউ ক্যান আর্ন আ ফিউ মোর ক্রোরস, বাট নট আওয়ার লাভ এগেইন!
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান বিনিয়োগকারী ইমরান খান।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।অধ্যাপক ইউনূস দেশের ক্রমবর্ধমান ফিনটেক, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক ব্যবসা খাতে বিনিয়োগ করার জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানান।আলেফ হোল্ডিং বোর্ডের চেয়ারম্যান খান বলেছেন, অধ্যাপক ইউনূসের দারিদ্র্য দূরীকরণের আজীবন লক্ষ্য দ্বারা গভীরভাবে অনুপ্রাণিত। জন্মভূমিতে বিনিয়োগ করার জন্য এটিই সঠিক সময়।তিনি বলেন, আমি আপনার কাজের একজন মহান ভক্ত। আপনি আমাদের সবার জন্য জাতীয় গর্ব।খান অধ্যাপক ইউনূসকে বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে অবদান রাখার আগ্রহের পেছনে তার প্রভাবকে একটি মূল কারণ হিসেবে কৃতিত্ব দেন।বার্তায় জানানো হয়, স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও খান ১৮ বছর বয়সে পড়াশোনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যান। পরে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে মনোনিবেশ করে একজন বিনিয়োগ ব্যাংকার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।জেপি মরগান এবং ক্রেডিট সুইসের প্রাক্তন বিনিয়োগ ব্যাংকার, খান আলিবাবার রেকর্ড-ব্রেকিং আইপিওতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য খ্যাতি অর্জন করেছিলেন তিনি। যা শেয়ার বাজারের ইতিহাসে অন্যতম সফল। সুপরিচিত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম স্ন্যাপচ্যাটের সঙ্গে তার ভূমিকার জন্য, যা মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে কোম্পানির মূল্য শূন্য থেকে ৭২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করার জন্য দায়ী।বৈঠকে খান উল্লেখ করেন, গত বছরের আগস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে তিনি বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। সময় অনুকূল নিয়ন্ত্রক পরিবেশ আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে।তিনি ফিনটেকের দ্রুত প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে বিশেষ উৎসাহ প্রকাশ করেন এবং ইঙ্গিত দেন যে, সঠিক সুযোগের আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগও বৃদ্ধি পাবে।তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ একটি ফ্রন্টিয়ার মার্কেট যেখানে ফিনটেক খাতে এখনো যথেষ্ট প্রসার ঘটেনি। এখানে বিপুল তরুণ জনগোষ্ঠী রয়েছে এবং প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা বিশাল।খান প্রোয়েম অ্যাসেটের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও, একটি বিনিয়োগ সংস্থা যা তিনি ২০১৮ সালে চালু করেছিলেন। প্রোয়েম প্রযুক্তি-চালিত রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাওয়া ক্ষেত্রগুলোতে, বিশেষ করে ফিনটেক, কেন্দ্রীভূত বিনিয়োগ করতে বিশেষজ্ঞ। তার বিস্তৃত পরিসরে পেমেন্ট, ডিজিটাল অবকাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট শিল্পের উদ্যোগ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।অধ্যাপক ইউনূস আগামী মাসগুলোতে সুযোগগুলো অন্বেষণ করার জন্য খানকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। খান বলেন, তিনি আগামী মাসগুলোতে একটি ভ্রমণের পরিকল্পনা করবেন। বাংলাদেশের তরুণদের আপনার মতো আদর্শ ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন। দেশে ফিরে আসার সময় এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ সময়। আপনি একটি নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে সাহায্য করতে পারেন বলেন, অধ্যাপক ইউনূস।বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আরও প্রস্তাব করেন, শীর্ষ মার্কিন বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগের এক শতাংশ সামাজিক ব্যবসা উদ্যোগ অথবা সমমনা কোম্পানিগুলোর অংশগ্রহণে একটি সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনে বরাদ্দ করুন। এই পরামর্শকে খান আন্তরিকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন এবং তিনি অবশেষে এটি সমর্থন করতে চান।প্রধান উপদেষ্টার এসডিজি সমন্বয়কারী এবং সিনিয়র সচিব লামিয়া মোর্শেদও সভায় উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/তা.কা
পাবনার ভাঙ্গুড়া স্টেশনে লাইনচ্যুত পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন উদ্ধারের পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে পাকশী রেলওয়ে পরিবহন কর্মকর্তা হাসিনা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।পাকশী রেলওয়ে পরিবহন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, পঞ্চগড় এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হওয়ার পর ভাঙ্গুড়া স্টেশনের পাশ্ববর্তী স্টেশনে একতা এক্সপ্রেস, বুড়িমারী এক্সপ্রেস, বনলতা এক্সপ্রেস, ঈশ্বরদী-ঢাকা লোকাল-৯৯, পঞ্চগড় এক্সপ্রেসসহ ৬টি ট্রেন আটকা পড়ে। সোমবার সকাল ৯টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হলে আটকে পড়া এসব ট্রেন চলাচল শুরু হয়।এর আগে, সোমবার ভোর ৪টার দিকে পাবনার ভাঙ্গুড়ায় পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন ও দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে ঢাকার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ ৫ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় ভাঙ্গুড়া স্টেশনে দুই পাশে ৬টি ট্রেন আটকা পড়ে। এতে যাত্রীদের চরম দূভোর্গ পোহাতে হয়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (৭৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মারা যান।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।এদিকে নূরল মজিদের ছেলে মনজুরুল মজিদ মাহমুদ সাদি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তার বাবার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।তিনি লিখেছেন, ‘আমার বাবা আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। দোয়া করবেন আল্লাহ পাক যেন তাকে জান্নাত নসিব করুন।’এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিকেলের দিকে কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে এনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে আইসিইউতে রেফার্ড করা হয়। সেখানে আজ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গুলশান থেকে নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগের দিন ৪ আগস্ট নরসিংদীর মাধবদী এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকালীন ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, আক্রমণ ও হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।ভোরের আকাশ/মো.আ.
ক্রিকেটার ও আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি সাকিব আল হাসান আবারও আলোচনায়। দীর্ঘদিন পরও বোধোদয় হওয়ার বদলে গণঅভ্যুত্থানে পতন ঘটা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি সাকিবের সমর্থনে ক্ষুব্ধ গোটা দেশ। বিশেষ করে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্বজন ও আহতরা ভীষণভাবে মর্মাহত হয়েছেন।শহীদ মাহামুদুর রহমান সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে আক্ষেপ করেছেন। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) তার দেওয়া পোস্ট তুলে ধরা হলো :‘আমার ভাই সৈকত ক্রিকেট খেলতে অনেক ভালোবাসত! ছোট থেকেই তার ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে ক্রিকেটার হবে! কিন্তু সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের বাবা মায়ের কাছে আসলে এই চাওয়াগুলো বেশি বেশি,তাই আর আমার ভাইয়ের ক্রিকেটার হওয়া হলো না! এই ক্রিকেট খেলা নিয়ে কত যে মাইর-বকা খাইসে বাসায়! একবার রেসাল্ট খারাপ করছিল বলে ওর ক্রিকেট ব্যাট ও উঠায়ে রাখা হইছিল।বাংলাদেশের মানুষের কাছে, ছোট ছোট ছেলে-মেয়ের কাছে, বাচ্চাদের কাছে, ক্রিকেট মানেই সাকিব! আমাদের সাকিব-আল-হাসান! আমার ভাই সাকিব বলতে অজ্ঞান ছিল।আমার বিশ্বাস, যতগুলো বাচ্চা মারা গিয়েছিল আন্দোলনে, সবার ই তাই! যেই বাচ্চাগুলো এখন আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করে নিয়েছে, তারাও তাই! সাকিব ফ্যান!এই সাকিব, যেদিন শহীদ নাফিজ মারা গেল, রিকশায় তার মৃতদেহের কপালে বাংলাদেশের পতাকা বাঁধা ছিল—আমরা সবাই তার পোস্টের আশায় আশায় ছিলাম যে এবার তো সাকিবের পক্ষ থেকে একটা প্রতিবাদমূলক পোস্ট পাবোই!! কিন্তু না,সে আমোদ-ফূর্তিতে পোস্ট করল, ‘আ ওয়েল স্পেন্ট ডে ইন টরোন্টো’!এই পুরো জেনারেশনের মন সেদিন এই সাকিব ভেঙে দিয়েছিল! তবুও, সুশীলরা আস্তে আস্তে তাকে মাফ করে দিচ্ছিল,যে কি-ই বা করার ছিল, তার ক্যারিয়ার নষ্ট করবে নাকি সে? ব্যক্তি সাকিব আর খেলোয়াড় সাকিব আলাদা, ইত্যাদি ইত্যাদি!কিন্তু এই সাকিবই আবার যখন একটা গণহত্যাকারী খুনির জন্মদিনে তাকে আপা সম্বোধন করে শুভেচ্ছা জানায়, আমাদের সবার বোঝা হয়ে যায় কার অবদান কতখানি, কে কতখানি দালাল! আমার ভাইরে সামনে পাইলে এখন থাপড়াইতাম, দেখাইতাম যে দেখ, এই দালালের ফ্যান ছিলি তুই! তোর, তোদের মৃত্যুতে এই দালালের বাচ্চাদের কিচ্ছু হয় নাই, তারাও সমানভাবে দায়ী! আমি চাই এরা প্রত্যেকে যাতে সন্তান হারানোর কষ্ট উপলব্ধি করে! প্রত্যেকে! সব্বাই! সাকিব, আপনাকে অনেক অনেক ঘেন্না! অনেক ঘেন্না! সামনে পাইলে একদলা থুথু মারতাম! আপনার মাঝে অতটুকু ট্যালেন্ট ছিল যে, পা না চাটলেও সাক্সেসফুল হইতেন! বাট, ইউ চোজ টু লিক হার ফিট! কিপ লিকিং ইট। বাই দিস, মেইবি ইউ ক্যান আর্ন আ ফিউ মোর ক্রোরস, বাট নট আওয়ার লাভ এগেইন!ভোরের আকাশ/মো.আ.