ছবি- সংগৃহীত
আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের দুই কন্যা—লায়লা আলিয়েভা ও আরজু আলিয়েভা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) এই সাক্ষাতে দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত সহযোগিতা জোরদার করা এবং জনগণের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বৃদ্ধি করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
সাক্ষাতে দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত বিষয়ে সম্পর্ক জোরদার এবং উভয় দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস বাকুতে তাঁর একাধিক সফর এবং গত বছর শেষের দিকে কপ-২৯ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট আলিয়েভের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা স্মরণ করেন। তিনি বাংলাদেশ ও আজারবাইজানের মধ্যে বাণিজ্য, জ্বালানি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
হেইদার আলিয়েভ ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং আইডিয়া পাবলিক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান লায়লা আলিয়েভা প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রেসিডেন্ট আলিয়েভের আন্তরিক শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন। তিনি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণসহ পরিবেশ খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
আজারবাইজান প্রেসিডেন্টের কন্যাদের এটি ছিল বাংলাদেশে প্রথম সফর। বৈঠকে জানানো হয়, লায়লা ও আরজু আলিয়েভা ঢাকায় অনাথ ও অভিভাবকহীন শিশুদের সহায়তায় নিয়োজিত একটি স্থানীয় প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন।
সাক্ষাতে তারা জানান, হেইদার আলিয়েভ ফাউন্ডেশন ও আইডিয়া পাবলিক ইউনিয়ন বাংলাদেশি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যৌথভাবে মানবিক, সামাজিক, যুব, স্বেচ্ছাসেবী, পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণ-সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী।
বাংলাদেশে আজারবাইজানের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত এলচিন হুসেইনলি বৈঠকে জানান, আসন্ন নির্বাচনের পরে ঢাকায় আজারবাইজানের একটি দূতাবাস খোলার প্রক্রিয়া চলছে।
গত নভেম্বর মাসে প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকায় দূতাবাস স্থাপন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের দুই কন্যা—লায়লা আলিয়েভা ও আরজু আলিয়েভা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) এই সাক্ষাতে দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত সহযোগিতা জোরদার করা এবং জনগণের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বৃদ্ধি করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।সাক্ষাতে দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত বিষয়ে সম্পর্ক জোরদার এবং উভয় দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়।প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস বাকুতে তাঁর একাধিক সফর এবং গত বছর শেষের দিকে কপ-২৯ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট আলিয়েভের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা স্মরণ করেন। তিনি বাংলাদেশ ও আজারবাইজানের মধ্যে বাণিজ্য, জ্বালানি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।হেইদার আলিয়েভ ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং আইডিয়া পাবলিক ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান লায়লা আলিয়েভা প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রেসিডেন্ট আলিয়েভের আন্তরিক শুভেচ্ছা পৌঁছে দেন। তিনি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণসহ পরিবেশ খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।আজারবাইজান প্রেসিডেন্টের কন্যাদের এটি ছিল বাংলাদেশে প্রথম সফর। বৈঠকে জানানো হয়, লায়লা ও আরজু আলিয়েভা ঢাকায় অনাথ ও অভিভাবকহীন শিশুদের সহায়তায় নিয়োজিত একটি স্থানীয় প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন।সাক্ষাতে তারা জানান, হেইদার আলিয়েভ ফাউন্ডেশন ও আইডিয়া পাবলিক ইউনিয়ন বাংলাদেশি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যৌথভাবে মানবিক, সামাজিক, যুব, স্বেচ্ছাসেবী, পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণ-সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী।বাংলাদেশে আজারবাইজানের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত এলচিন হুসেইনলি বৈঠকে জানান, আসন্ন নির্বাচনের পরে ঢাকায় আজারবাইজানের একটি দূতাবাস খোলার প্রক্রিয়া চলছে।গত নভেম্বর মাসে প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকায় দূতাবাস স্থাপন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি চালানো যৌথ অভিযানে গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে আটক করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ২৭ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এ অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনী বিভিন্ন সরকারি সংস্থার সমন্বয়ে ব্যাপক তল্লাশি চালায়।রোববার (৭ ডিসেম্বর) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ওকাজের বরাতে জানানো হয়, ২৭ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত যৌথ তল্লাশি অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনী ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা অংশ নেয়। অভিযানে মোট ১২ হাজার ২৫২টি আবাসিক আইন লঙ্ঘন, ৪ হাজার ৩৮৪টি সীমান্ত নিরাপত্তা লঙ্ঘন এবং ৩ হাজার ১৫৪টি শ্রম আইন ভঙ্গের ঘটনা শনাক্ত করা হয়েছে।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, আটক মোট ২১ হাজার ৮০৫ জন ব্যক্তিকে ভ্রমণ নথিপত্র সংগ্রহের জন্য তাদের নিজ নিজ দেশের দূতাবাসে পাঠানো হয়েছে। ৫ হাজার ৩৭০ জনের ভ্রমণের টিকিট সংক্রান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। বর্তমানে মোট ৩১ হাজার ২৯২ জন প্রবাসীর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এদের মধ্যে ২৯ হাজার ৪১০ জন পুরুষ এবং ১ হাজার ৮৮২ জন নারী। সীমান্ত-সংক্রান্ত অপরাধে প্রায় এক হাজার ৬৬১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যারা অবৈধভাবে সৌদি আরবে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। আটককৃতদের মধ্যে প্রায় ৪৫ শতাংশ ইয়েমেনের, ৫৪ শতাংশ ইথিওপিয়ার এবং বাকিরা অন্যান্য দেশের নাগরিক।এছাড়া আরও ৪৯ জনকে অবৈধভাবে দেশত্যাগের চেষ্টার সময় আটক করা হয়েছে। অভিযানে ১৫ জনকে আটক করা হয়েছে যারা অবৈধ অভিবাসীদের পরিবহণ, আশ্রয় প্রদান বা অবৈধভাবে চাকরি দেওয়ার সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিভিন্ন পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ও গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালনের স্বীকৃতি হিসেবে ‘বেগম রোকেয়া পদক ২০২৫’ পাচ্ছেন ৪ বিশিষ্ট নারী। তারা হলেন- নারী শিক্ষায় (গবেষণা) ড. রুভানা রাকিব, নারী অধিকারে (শ্রম অধিকার) কল্পনা আক্তার, মানবাধিকারে ড. নাবিলা ইদ্রিস ও নারী জাগরণে (ক্রীড়া) রিতু পর্ণা চাকমা।নারী শিক্ষা (গবেষণা), নারী অধিকার (শ্রম অধিকার), মানবাধিকার ও নারী জাগরণ (ক্রীড়া) ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ও গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ এই চারজন বিশিষ্ট নারী ব্যক্তিত্বকে ‘বেগম রোকেয়া পদক ২০২৫’ প্রদানের লক্ষ্যে চূড়ান্তভাবে মনোনয়নের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সুপারিশ করে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।সূত্রে জানা গেছে, গত ২৭ নভেম্বর বিকালে এবং ৭ ডিসেম্বর দুপুরে অনুষ্ঠিত জাতীয় পুরস্কার সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বর্ধিত সভার সুপারিশ অনুমোদনের প্রেক্ষিতে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়। প্রধান উপদেষ্টা সেই সারসংক্ষেপ অনুমোদন করেছেন। এখন প্রজ্ঞাপন জারির অপেক্ষায় রয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে (ডিএমপি) কর্মরত ১৫ জন পুলিশ পরিদর্শককে বদলি ও পদায়ন করা হয়েছে।রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর দপ্তর ও প্রশাসন) মো. আমির খসরু স্বাক্ষরিত এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। আদেশে আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে বদলি বা পদায়ন করা পুলিশ পরিদর্শকদের কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছে।বদলি ও পদায়নকৃতরা হলেন-ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের পরিদর্শক আহসান উল্লাহকে ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (তদন্ত), শাহবাগ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সরদার ইব্রাহিম হোসেন সোহেলকে কলাবাগান থানার পরিদর্শক (তদন্ত), ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো. মাসুদ রানাকে সূত্রাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত), ডিবি তেজগাঁও বিভাগের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলমকে ক্যান্টনমেন্ট থানার পরিদর্শক (তদন্ত), পিএস অ্যান্ড আইআই বিভাগের পরিদর্শক আব্দুস সালামকে নিউ মার্কেট থানার পরিদর্শক (তদন্ত), আইএডির পরিদর্শক মো. মুনিরুজ্জামানকে উত্তরা পশ্চিম থানা পরিদর্শক (তদন্ত), ডিবির রমনা বিভাগের পরিদর্শক মীর রেজাউল ইসলামকে শাহ আলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত), ডিবি মতিঝিল বিভাগের পরিদর্শক মোহা. আনোয়ার হোসেন খানকে বিমানবন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত), ডিবি ওয়ারি বিভাগের পরিদর্শক বাহালুল খানকে রামপুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত), ক্যান্টনমেন্ট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. নাজমুল হাসান খানকে গেন্ডারিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত), নিউমার্কেট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হাফিজুল ইসলামকে যাত্রাবাড়ী থানার পরিদর্শক (তদন্ত), বিমানবন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ রফিকুল ইসলামকে উত্তরখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত), রামপুরা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মুহাম্মদ মশিউল আলমকে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত), উত্তর পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ উল্লাহ ফয়সালকে গোয়েন্দা বিভাগ ও কলাবাগান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রফিকুল ইসলামকে গোয়েন্দা বিভাগে পদায়ন করা হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ