মাহবুবুর রহমান জিলানী, টঙ্গী(গাজীপুর) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২৭ এপ্রিল ২০২৫ ০৭:০০ পিএম
টঙ্গীতে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে শ্রমিক বিক্ষোভ
টঙ্গীতে একটি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে শ্রমিকরা। রোববার সকাল থেকে টঙ্গীর মিলগেট এলাকায় এই বিক্ষোভ হয়।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামক কারখানার ১১৬ শ্রমিককে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে শ্রম আইন অনুযায়ী তাদের সকল পাওনা পরিশোধ করা হয়। এ নিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। তা এড়াতে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার কারখানার উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, আলামিন, শুভ, জয়নাল, হৃদয় ও খায়রুলসহ প্রায় ২০/২৫ জন বহিষ্কৃত শ্রমিকরা মিলে বাইরে থেকে ইন্দন দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারা করছে।
শনিবার সকালে কারখানার অন্যান্য শ্রমিকরা কাজে যোগ দেন। সেদিন চাকরিচ্যুতদের পুর্নবহালের দাবিতে কারখানার ভেতর কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকরা। বিকেল ৫টার দিকে তারা কারখানা ছেড়ে চলে যায়।
অন্যান্য দিনের ন্যায় রোববার সকালে ফের কাজে যোগ দিতে এসে শ্রমিকরা কারখানার প্রধান ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখতে পান। পরে কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে তারা।
যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেডের মালিক মো. রাকিব সাজ্জাদ বলেন, ‘শ্রমিকদের অযৌক্তিক দাবি মানা সম্ভব নয়। উশৃঙ্খল শ্রমিকরা কারখানা ভাঙচুর করতে পারে। এর জন্য অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক (টঙ্গী জোন) ইসনাইল হোসেন জানান , কারখানাটির প্রায় ১৮ শত শ্রমিক রোববার সকালে কাজে যোগ দিতে এসে বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। তারা কারখানার সামনে অবস্থান করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনী ও পুলিশদের সদস্যরা কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করছেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
মাহবুবুর রহমান জিলানী, টঙ্গী(গাজীপুর) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১২ ঘন্টা আগে
আপডেট : ১২ ঘন্টা আগে
টঙ্গীতে কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে শ্রমিক বিক্ষোভ
টঙ্গীতে একটি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে শ্রমিকরা। রোববার সকাল থেকে টঙ্গীর মিলগেট এলাকায় এই বিক্ষোভ হয়।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামক কারখানার ১১৬ শ্রমিককে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে শ্রম আইন অনুযায়ী তাদের সকল পাওনা পরিশোধ করা হয়। এ নিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। তা এড়াতে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার কারখানার উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, আলামিন, শুভ, জয়নাল, হৃদয় ও খায়রুলসহ প্রায় ২০/২৫ জন বহিষ্কৃত শ্রমিকরা মিলে বাইরে থেকে ইন্দন দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারা করছে।
শনিবার সকালে কারখানার অন্যান্য শ্রমিকরা কাজে যোগ দেন। সেদিন চাকরিচ্যুতদের পুর্নবহালের দাবিতে কারখানার ভেতর কর্মবিরতি পালন করেন শ্রমিকরা। বিকেল ৫টার দিকে তারা কারখানা ছেড়ে চলে যায়।
অন্যান্য দিনের ন্যায় রোববার সকালে ফের কাজে যোগ দিতে এসে শ্রমিকরা কারখানার প্রধান ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখতে পান। পরে কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে তারা।
যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেডের মালিক মো. রাকিব সাজ্জাদ বলেন, ‘শ্রমিকদের অযৌক্তিক দাবি মানা সম্ভব নয়। উশৃঙ্খল শ্রমিকরা কারখানা ভাঙচুর করতে পারে। এর জন্য অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পরিদর্শক (টঙ্গী জোন) ইসনাইল হোসেন জানান , কারখানাটির প্রায় ১৮ শত শ্রমিক রোববার সকালে কাজে যোগ দিতে এসে বন্ধের নোটিশ দেখতে পেয়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। তারা কারখানার সামনে অবস্থান করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত করার লক্ষ্যে সেনাবাহিনী ও পুলিশদের সদস্যরা কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করছেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ