ছবি : ভোরের আকাশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারের পুরাতন বাঁশ বাজারের বন্দোবস্ত দেওয়া খাস জায়গার সীমানা নির্ধারণের সময় বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে সরকারি কর্মচারীদের উপর হামলার ঘটনায় ৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও শ'খানেক লোককে আসামী করে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
হামলায় ইউএনও’র কার্যালয়ের উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম, পৌর ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মফিজুল কবীর, ইউএনও’র কার্যালয়ের দপ্তরী ইয়াছিন মিয়া, অফিস সহায়ক লোকমান মিয়া, জরিয়াক মোতাহার হোসেন, দফতরি জারু মিয়া, সার্ভেয়ার রফিকুল ইসলাম, অফিস সহায়ক হিমেল উদ্দিন, ক্রেডিট চেকিং কাম সায়রাত সহকারী আল-আমিন ভূঁইয়া, অফিস সহকারী ফরহাদ ভূঁইয়া, ক্রেডিট চেকিং কাম সায়রাত সহকারী হরিলাল দাসসহ ১৫ জন আহত হন। আহতরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
এ ঘটনায় বুধবার পৌর ভূমি অফিসের ভূমি উপ-সহকারি কর্মকর্তা মো. মুজিবুর রহমান সরকার বাদি হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলার আসামীরা হলেন- কান্দিপাড়ার মাইমল হাটির মঙ্গল মিয়ার ছেলে আবুল হাসনাত ভজন (৩৮), কান্দিপাড়ার বারিক মিয়ার ছেলে প্রেমা মিয়া, প্রকাশ জুম্মান, বাগানবাড়ির সুখন, একই এলাকার খোকন, কান্দিপাড়ার নাদিম, একই এলাকার সাধন মিয়াসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০০ এর উপর লোককে আসামী করা হয়।
মামলা সূত্র ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের সূত্রে জানা যায়, আনন্দবাজার সংলগ্ন পুরাতন বাঁশ বাজারে ১ নম্বর খাস খতিয়ানের প্রায় ২১ শতাংশ খাস জায়গা রয়েছে। সম্প্রতি ২০ দশমিক ৯৪ শতাংশ খাস জায়গা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৩৩টি একসনা বন্দোবস্ত মোকদ্দমার ভিত্তিতে ৩৩ জনকে বন্দোবস্ত দেওয়া হয়।
বুধবার বেলা ১২টার সময় বন্দোবস্ত গ্রহীতাদেরকে ভূমির জায়গা বুঝিয়ে দিতে গেলে আসামীরা বল প্রয়োগ করে উক্ত জায়গায় প্রবেশ করে সরকারি কাজে বাধা প্রদান করে এবং সরকারি কর্মচারীদের হুমকি-ধামকি দিয়ে বন্দোবস্ত গ্রহীতাদের ঘর নির্মাণে বাধা প্রদান করে তাদের উপর আকস্মিক হামলা ও মারধর করে। এতে সরকারি ১৫ কর্মচারী আহত হন।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূঁইয়া ভোরের আকাশকে বলেন, “আনন্দবাজারের পুরাতন বাঁশ বাজারের এক নম্বর খাস খতিয়ানের জায়গা বিধি মোতাবেক বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। বুধবার দুপুরে সীমানা নির্ধারণের সময় সরকারি কর্মচারীদের উপর হামলা হয়। এতে ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।”
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজহারুল ইসলাম জানান, সরকারি কাজে বাধা প্রদান এবং কর্মচারীদের উপর হামলা ও মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, আসামিদের গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)-এর সহ-সভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদকে সংবর্ধনার মাধ্যমে বরণ করেছে তার নিজ এলাকা নীলফামারীর কচুকাটার দোন্দুরীর স্থানীয় জনতা, শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে দোন্দুরী বাজার এলাকায় এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।ফুল দিয়ে রাকসু ভিপিকে বরণ করে নেন নীলফামারী-২ আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী এডভোকেট আল ফারুক আব্দুল লতিফ, রংপুর মহানগরী ছাত্রশিবির সভাপতি নুরুল হুদা, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নীলফামারী উপজেলা শাখার সহকারী সেক্রেটারি আহমদ রায়হান, এবং নীলফামারী শহর ছাত্রশিবির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জামায়াত ও শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মোস্তাকুর রহমান জাহিদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রাজনীতিতে ন্যায়, আদর্শ ও শিক্ষাবান্ধব নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। রাকসুর নির্বাচনে তার বিজয় তরুণ প্রজন্মের নৈতিক নেতৃত্বে আস্থার প্রতিফলন।এ সময় বক্তারা শিক্ষাঙ্গনে ইতিবাচক ও গঠনমূলক রাজনীতির ধারা অব্যাহত রাখতে জাহিদের প্রতি আহ্বান জানান এবং তার সফলতা ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে দেশের কল্যাণে অবদান রাখার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।সংবর্ধনা শেষে উপস্থিত জনতার করতালিতে মোস্তাকুর রহমান জাহিদ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “এই ভালোবাসা আমার প্রেরণা। আমি শিক্ষার্থীদের অধিকার ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার লড়াই অব্যাহত রাখবো।”অনুষ্ঠান শেষে দোন্দুরী বাজারে স্থানীয়দের অংশগ্রহণে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।ভোরের আকাশ//হর
নড়াইলে খাজা মোল্যা (৩৮) নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সদর উপজেলার গোয়ালবাথান এলাকায় মনি ব্রিকস নামের একটি ইটভাটার পাশে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।আহত খাজা মোল্যা সদর উপজেলার ধুড়িয়া গ্রামের মৃত আবু মোল্যার ছেলে। তিনি ইটভাটার পাশে চা ও মুদি পণ্যের ব্যবসা করতেন।পরিবার সূত্রে জানা যায়, খাজা মোল্যার সঙ্গে একই গ্রামের রাজা মোল্যার দীর্ঘদিন ধরে দোকান সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। কয়েক দিন ধরে রাজা মোল্যা তাকে দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসছিলেন। মঙ্গলবার বিকেলে দোকানে চা বিক্রির সময় রাজা মোল্যা, ইসমাইল শেখ, বিল্লাল শেখ, মন্জুর শেখ, বাবু শেখ ও লাভু শেখসহ ১০-১৫ জন সংঘবদ্ধ হয়ে হামলা চালায়। তারা ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা দিয়ে খাজা মোল্যার মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায়।স্থানীয়রা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।আহত খাজা মোল্যা সাংবাদিকদের বলেন, “রাজা মোল্যা আমাকে দোকান সরিয়ে নিতে বারবার হুমকি দিচ্ছিল। আজ বিকেলে দোকানে বসে থাকতেই তারা হঠাৎ এসে আমার ওপর হামলা চালায়। আমি পাশের বাড়িতে আশ্রয় নিতে দৌড়ালে স্থানীয়রা এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।”অভিযুক্ত রাজা মোল্যা ও তার সহযোগীরা ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন। তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সফল হওয়া যায়নি।নড়াইল সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক অলোক বাগচি বলেন, “আহতের মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।”নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম জানান, “মারামারির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। এখনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”ভোরের আকাশ//হর
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুরে একমাত্র নারী মনোনয়ন প্রত্যাশী এলিজা জামান। তিনি পিরোজপুর-১ (পিরোজপুর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানি) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে মনোনয়ন চাচ্ছেন। সোমবার বিকেলে বিএনপি'র গুলশান কার্যালয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পিরোজপুর জেলার সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেন। ওই সাক্ষাৎকারে পিরোজপুর জেলার একমাত্র নারী প্রার্থী ছিলেন এলিজা জামান। এই সাক্ষাৎকারের পর থেকেই জেলা জুড়ে তাঁর প্রার্থিতা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে।এলিজা জামান বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও পিরোজপুর জেলা বিএনপি'র যুগ্ম আহ্বায়ক। পাশাপাশি তিনি কেন্দ্রীয় মহিলা দলের বরিশাল বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।২০০৩ সালে তিনি জাতীয় মহিলা সংস্থার পিরোজপুর জেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ওই বছরই শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে স্বর্ণপদক অর্জন করেন। পরের বছর সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পান মাদার তেরেসা স্বর্ণপদক।রাজনীতির পাশাপাশি এলিজা জামান সমাজসেবামূলক কার্যক্রমেও সমানভাবে সক্রিয়। নারীর শিক্ষার প্রসার ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন পিরোজপুর মহিলা টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ। একই সঙ্গে নারী ধর্মীয় শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধির জন্য গড়ে তুলেছেন জুজখোলা মহিলা দাখিল মাদ্রাসা।এছাড়া তিনি এতিম ও অনাথ শিশুদের শিক্ষার ব্যবস্থার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন আব্দুল বারেকিয়া এতিমখানা এবং সুবিধাবঞ্চিত মানুষের উন্নয়ন ও মানবিক সহায়তায় গঠন করেছেন সরদার সুলতান মাহমুদ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। এইসব উদ্যোগ তাঁকে শুধু রাজনৈতিক নয়, সমাজসেবী নেত্রী হিসেবেও পিরোজপুরে পরিচিত করেছে।তিনি পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও, তৎকালীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীর চাপের কারণে মাঠে টিকতে পারেননি। রাজনৈতিক জীবনে নানা প্রতিকূলতার মুখেও তিনি দৃঢ় ছিলেন। ২০১৩ সালের “মার্চ ফর ডেমোক্রেসি” কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার সময় গ্রেফতার হন এবং পরবর্তীতে ২০১৮ ও ২০১৯ সালে রাজনৈতিক মামলায় তিন মাস করে কারাভোগ করেন।তাঁর পিতা সরদার সুলতান মাহমুদ ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য, বরিশাল বৃহত্তর জেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও শিকদার মল্লিক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। ১৯৬৯ সালে জন্ম নেওয়া বিএ ডিগ্রিধারী এ রাজনীতিক পিরোজপুরের রাজনীতিতে বিএনপির নারী নেতৃত্বের নতুন সম্ভাবনার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দল তাকে মনোনয়ন দিবে এ প্রত্যাশা দলীয় নেতা কর্মীদের।ভোরের আকাশ//হর
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পিরোজপুরের নাজিরপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলা যুবদলের আয়োজনে নাজিরপুর বাজার রোডে এ কর্মসূচি পালিত হয়।অনুষ্ঠানে উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এস. এম. রেজাউল কবির সভাপতিত্ব করেন এবং সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান খান রিপন সঞ্চালনা করেন।প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রেজাউল করিম লিটন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান হাজরা টিপু, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ লিলন, সাবেক আহ্বায়ক এস. এম. মাজেদুল কবির রাসেল, ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মিজানুর রহমান শরীফ, এবং যুবনেতা মাহমুদ হাসান লিমন প্রমুখ।বক্তারা বলেন, “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়ে ওঠা জাতীয়তাবাদী যুবদল সবসময় দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার আন্দোলনে যুবদল অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।”সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ গেটে গিয়ে শেষ হয়।ভোরের আকাশ//হর