নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:২৪ পিএম
২৯ দিনে এলো পৌনে ৩২ হাজার কোটি টাকার প্রবাসী আয়
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের সবচেয়ে শক্তিশালী উৎস রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এ চালিকশক্তি। চলতি মাসের (এপ্রিল) ২৯ দিনে এসেছে ২.৬১ বিলিয়ন (২৬১ কোটি ৭০ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৮০৫ কোটি টাকার বেশি। এ মাসে প্রতিদিন গড়ে এসেছে প্রায় ৯ কোটি ডলার বা এক হাজার ৯৭ কোটি টাকা।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
চলতি (এপ্রিল) মাসের মাঝামাঝি সময়ে দেশের মোট রিজার্ভ বেড়ে প্রায় পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি পৌঁছায়। এখন সেই রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে সদ্য বিদায়ী মার্চের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন (৩২৯ কোটি) ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৪০ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে আসে প্রায় ১০ দশমিক ৬১ কোটি ডলার বা এক হাজার ২৯৫ কোটি টাকা।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অন্যতম উপাদান হলো প্রবাসী আয়, রাপ্তানি আয় ও বিদেশি ঋণ। তবে এর মধ্যে প্রবাসী আয় ডলার জোগানের একমাত্র দায়বিহীন উৎস। কারণ এই আয়ের বিপরীতে কোনো বিদেশি মুদ্রা খরচ করতে হয় না, আবার কোনো দায়ও পরিশোধ করতে হয় না।
ভোরের আকাশ/এসআই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ৮ ঘন্টা আগে
আপডেট : ৮ ঘন্টা আগে
২৯ দিনে এলো পৌনে ৩২ হাজার কোটি টাকার প্রবাসী আয়
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের সবচেয়ে শক্তিশালী উৎস রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এ চালিকশক্তি। চলতি মাসের (এপ্রিল) ২৯ দিনে এসেছে ২.৬১ বিলিয়ন (২৬১ কোটি ৭০ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৮০৫ কোটি টাকার বেশি। এ মাসে প্রতিদিন গড়ে এসেছে প্রায় ৯ কোটি ডলার বা এক হাজার ৯৭ কোটি টাকা।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
চলতি (এপ্রিল) মাসের মাঝামাঝি সময়ে দেশের মোট রিজার্ভ বেড়ে প্রায় পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি পৌঁছায়। এখন সেই রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।
এর আগে সদ্য বিদায়ী মার্চের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন (৩২৯ কোটি) ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৪০ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে প্রতিদিন গড়ে আসে প্রায় ১০ দশমিক ৬১ কোটি ডলার বা এক হাজার ২৯৫ কোটি টাকা।
খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের অন্যতম উপাদান হলো প্রবাসী আয়, রাপ্তানি আয় ও বিদেশি ঋণ। তবে এর মধ্যে প্রবাসী আয় ডলার জোগানের একমাত্র দায়বিহীন উৎস। কারণ এই আয়ের বিপরীতে কোনো বিদেশি মুদ্রা খরচ করতে হয় না, আবার কোনো দায়ও পরিশোধ করতে হয় না।
ভোরের আকাশ/এসআই