স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:৩২ পিএম
আবাহনীকে হারিয়ে বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন
চরম নাটকীয় ও ঘটনাবহুল ফাইনাল জিতে ফেডারেশন কাপ ফুটবলের শিরোপা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা কিংস। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামে স্থগিত ফাইনালের বাকি ১৫ মিনিটের খেলায় কোনো গোল না হলে টাইব্রেকার কিংস ৫-৩ গোলে হারায় আবাহনীকে।
গত ২২ এপ্রিল ফাইনালটি শেষ হতে পারেনি আলোকস্বল্পতার কারণে। তখন ম্যাচ বাকি ছিল অতিরিক্ত সময়ের শেষ ১৫ মিনিট। এক সপ্তাহ পর সেই ১৫ মিনিটের ম্যাচে আবাহনী গোল করতে পারেনি ১০ জনের কিংসের বিপক্ষে। শেষ পর্যন্ত ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। গোলরক্ষক শ্রাবণ একটি শট ফিরিয়ে দিয়ে কিংসকে চ্যাম্পিয়ন করতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন।
টাইব্রেকারেও ছিল নাটকীয়তা। আবাহনীর হয়ে চতুর্থ শট নেন মিরাজুল ইসলাম। তার নেওয়া শট কিংসের গোলরক্ষক মেহদী হাসান শ্রাবণ সেভ করেন। কিংস টাইব্রেকারে এক গোলের লিডে ছিল। চতুর্থ শট আবাহনী মিস করলে কিংস চ্যাম্পিয়ন হয়। শ্রাবণের সেভের সঙ্গে সঙ্গে কিংস উল্লাস শুরু করে।
রেফারি অবশ্য আগেই ফাউলের পতাকা তুলেছিলেন। রেফারির এই সিদ্ধান্ত কিংসের গোলরক্ষক কোচ নুরুজ্জামান নয়ন মানতে পারেননি। রেফারি সায়মন সানি টাইব্রেকার পর্বে এসেও হলুদ কার্ড দেখান কিংসের গোলরক্ষক কোচকে।
মিরাজুল পুনরায় শট নেন। সেই শট অবশ্য শ্রাবণ ঠেকাতে পারেননি। কিংসের হয়ে পঞ্চম ও শেষ শট নিতে আসেন ব্রাজিলিয়ান ড্যাসিয়েল। তার নেয়া শট জালে প্রবেশ করলে কিংস পুনরায় উল্লাস করে। ফেডারেশনের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা পুনরায় তাদের ট্রফি নিজেদের কাছেই রাখতে পারল।
পাশাপাশি ফেডারেশন কাপের কোয়ালিফায়ারে আবাহনীর বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারার একটা মধুর প্রতিশোধও নিল। সেই ম্যাচে আবাহনী দশ জন নিয়ে খেলে ম্যাচ জিতেছিল। এই ম্যাচে কিংস দশ জন নিয়ে জিতল।
ভোরের আকাশ/এসআই
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ৭ ঘন্টা আগে
আপডেট : ৭ ঘন্টা আগে
আবাহনীকে হারিয়ে বসুন্ধরা কিংস চ্যাম্পিয়ন
চরম নাটকীয় ও ঘটনাবহুল ফাইনাল জিতে ফেডারেশন কাপ ফুটবলের শিরোপা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা কিংস। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) ময়মনসিংহ জেলা স্টেডিয়ামে স্থগিত ফাইনালের বাকি ১৫ মিনিটের খেলায় কোনো গোল না হলে টাইব্রেকার কিংস ৫-৩ গোলে হারায় আবাহনীকে।
গত ২২ এপ্রিল ফাইনালটি শেষ হতে পারেনি আলোকস্বল্পতার কারণে। তখন ম্যাচ বাকি ছিল অতিরিক্ত সময়ের শেষ ১৫ মিনিট। এক সপ্তাহ পর সেই ১৫ মিনিটের ম্যাচে আবাহনী গোল করতে পারেনি ১০ জনের কিংসের বিপক্ষে। শেষ পর্যন্ত ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। গোলরক্ষক শ্রাবণ একটি শট ফিরিয়ে দিয়ে কিংসকে চ্যাম্পিয়ন করতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন।
টাইব্রেকারেও ছিল নাটকীয়তা। আবাহনীর হয়ে চতুর্থ শট নেন মিরাজুল ইসলাম। তার নেওয়া শট কিংসের গোলরক্ষক মেহদী হাসান শ্রাবণ সেভ করেন। কিংস টাইব্রেকারে এক গোলের লিডে ছিল। চতুর্থ শট আবাহনী মিস করলে কিংস চ্যাম্পিয়ন হয়। শ্রাবণের সেভের সঙ্গে সঙ্গে কিংস উল্লাস শুরু করে।
রেফারি অবশ্য আগেই ফাউলের পতাকা তুলেছিলেন। রেফারির এই সিদ্ধান্ত কিংসের গোলরক্ষক কোচ নুরুজ্জামান নয়ন মানতে পারেননি। রেফারি সায়মন সানি টাইব্রেকার পর্বে এসেও হলুদ কার্ড দেখান কিংসের গোলরক্ষক কোচকে।
মিরাজুল পুনরায় শট নেন। সেই শট অবশ্য শ্রাবণ ঠেকাতে পারেননি। কিংসের হয়ে পঞ্চম ও শেষ শট নিতে আসেন ব্রাজিলিয়ান ড্যাসিয়েল। তার নেয়া শট জালে প্রবেশ করলে কিংস পুনরায় উল্লাস করে। ফেডারেশনের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা পুনরায় তাদের ট্রফি নিজেদের কাছেই রাখতে পারল।
পাশাপাশি ফেডারেশন কাপের কোয়ালিফায়ারে আবাহনীর বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারার একটা মধুর প্রতিশোধও নিল। সেই ম্যাচে আবাহনী দশ জন নিয়ে খেলে ম্যাচ জিতেছিল। এই ম্যাচে কিংস দশ জন নিয়ে জিতল।
ভোরের আকাশ/এসআই