সুস্থ হয়ে উঠছেন মির্জা ফখরুল
চোখের অপারেশন শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন। তবে চিকিৎসক তাকে দুই সপ্তাহের পূর্ণ বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
শনিবার (১৭ মে) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে গত ১৪ মে ব্যাংককের হাসপাতালে মির্জা ফখরুলের বাম চোখে সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালের কেবিনে আছেন তিনি।
হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শের কথা জানিয়ে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, সেখানকার চিকিৎসকরা বলছেন, দুই সপ্তাহ উনার ফ্লাই করা যাবে না। সেজন্য উনার দেশে ফিরতে দেরি হচ্ছে। যখনই চিকিৎসকরা বিমানে ফ্লাই করা অনুমতি দেবেন অর্থাৎ প্লেনে আসার মতো অবস্থা হবে, তখনই উনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন ইনশাল্লাহ।
মির্জা ফখরুলের চোখের ওপর যেন কোনো ধরনের চাপ না পড়ে, সেজন্য বিশ্রাম নিচ্ছেন জানিয়ে তিনি বলেন, প্লেনের ভেতরে অনেক সময় এয়ার প্রেশার বেড়ে যায় অথবা কমে যায়। তখন চোখের ভেতরেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে জটিলতা হতে পারে। সেটাকে পরিহার করার জন্যেই উনাকে দুই সপ্তাহ ফ্লাই না করার জন্য চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন। উনার তো ডান চোখ খোলাই আছে, ডান চোখে সবকিছু দেখতে পান, বাম চোখে গ্লাস দেওয়া।
ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, উনি বিছানায় শুয়ে থাকা, কালো গ্লাস পরে থাকা এবং কিছু পজিশন আছে এগুলো মেন্টেইন করছেন। উনার পাশে ভাবিসহ (রাহাত আরা বেগম) কয়েকজন নিকট স্বজন আছেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চোখের অপারেশন শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন। তবে চিকিৎসক তাকে দুই সপ্তাহের পূর্ণ বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। শনিবার (১৭ মে) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।এর আগে গত ১৪ মে ব্যাংককের হাসপাতালে মির্জা ফখরুলের বাম চোখে সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে। বর্তমানে হাসপাতালের কেবিনে আছেন তিনি।হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শের কথা জানিয়ে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, সেখানকার চিকিৎসকরা বলছেন, দুই সপ্তাহ উনার ফ্লাই করা যাবে না। সেজন্য উনার দেশে ফিরতে দেরি হচ্ছে। যখনই চিকিৎসকরা বিমানে ফ্লাই করা অনুমতি দেবেন অর্থাৎ প্লেনে আসার মতো অবস্থা হবে, তখনই উনি বাংলাদেশে ফিরে আসবেন ইনশাল্লাহ।মির্জা ফখরুলের চোখের ওপর যেন কোনো ধরনের চাপ না পড়ে, সেজন্য বিশ্রাম নিচ্ছেন জানিয়ে তিনি বলেন, প্লেনের ভেতরে অনেক সময় এয়ার প্রেশার বেড়ে যায় অথবা কমে যায়। তখন চোখের ভেতরেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে জটিলতা হতে পারে। সেটাকে পরিহার করার জন্যেই উনাকে দুই সপ্তাহ ফ্লাই না করার জন্য চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন। উনার তো ডান চোখ খোলাই আছে, ডান চোখে সবকিছু দেখতে পান, বাম চোখে গ্লাস দেওয়া।ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, উনি বিছানায় শুয়ে থাকা, কালো গ্লাস পরে থাকা এবং কিছু পজিশন আছে এগুলো মেন্টেইন করছেন। উনার পাশে ভাবিসহ (রাহাত আরা বেগম) কয়েকজন নিকট স্বজন আছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি চায় না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দল সব গণতন্ত্রকামী মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দেশ গঠন করতে চায়।শনিবার (১৭ মে) শেরেবাংলা নগরে জাতীয়তাবাদী বাউল দলের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. মঈন এ কথা বলেন।জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে উম্মুখ হয়ে আছে উল্লেখ করে বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের একমাত্র উপায় হলো দ্রুত ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন। কারণ, গণতন্ত্রের জন্যই আমরা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। তাই দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দরকার সুষ্ঠু নির্বাচন।বিএনপি দেশের স্বাধীনতা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে উল্লেখ করে ড. মঈন খান বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের স্বাধীনতা নিজেদের দাবি করে বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিয়েছিল। সেই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর একটি দল গণতন্ত্র ধ্বংস করে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিল। তারা সব সময় জনগণের মতামত উপেক্ষা করেছে। ফলে ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তাদের পতন ঘটে।জিয়াউর রহমান সম্পর্কে ড. মঈন খান বলেন, শহীদ জিয়া বঙ্গভবনে বসে রাজনীতি করেননি। তিনি তৃণমূলে ছুটে গেছেন এবং দলকে সংগঠিত করেছেন। তিনি ছিলেন একজন অনন্য প্রতিভার অধিকারী। শিল্প ও সাহিত্যকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। গ্রামীণ শিল্প, গান ও প্রতিভাকে কাজে লাগাতে গ্রাম থেকে শিল্পী এনেছেন এবং বিদেশ সফরে বাউলদের সঙ্গে নিয়েছেন। তিনি শহরের নয়, গ্রামের আদর্শ লালন করতেন।ড. মঈন আরও বলেন, জিয়াউর রহমান ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন এবং নিজের জীবনের পরোয়া না করে নেতৃত্ব দেন।এ সময় জাতীয়তাবাদী বাউল দলের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তুহিন, মেহেদী হাসান তুহিন এবং জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের যুগ্ম মহাসচিব ড. কাজী মনিরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায়ে পরিবার সন্তুষ্ট হয়নি বলে জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বিষয়টি ভেবে দেখার মতো উল্লেখ করে তিনি ন্যায়বিচার দাবি করেছেন।শনিবার (১৭ মে) আলোচিত ওই মামলার রায়ের পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এসব তথ্য জানান।জামায়াত আমির বলেন, ‘মাগুরার নির্যাতিত ও নিহত ছোট্ট মেয়ে আছিয়ার হত্যাকাণ্ডের বিচার দু’মাসের মধ্যে সম্পন্ন হলো এবং রায়ও ঘোষণা হলো। কিন্তু রায় প্রকাশের পর আছিয়ার পরিবার রায়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে এবং উচ্চ আদালতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।তিনি বলেন, খুনির শাস্তি নিশ্চিত হওয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশের আপামর জনগণ। দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত হলে লম্পটদের জন্য এটি হবে এক দৃষ্টান্তমূলক উদাহরণ।ডা. শফিকুর রহমান আরও লিখেছেন, আমরা আছিয়া হত্যাকাণ্ডের বিচারের পাশাপাশি বরগুনার শিশু মেয়েটির যার ইজ্জত লুণ্ঠন করা হয়েছিল, তার পিতা মন্টু চন্দ্র দাস হত্যাকাণ্ডের বিচারও অতি দ্রুত দেখতে চাই।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের জন্য প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। তবে এই ইস্যুতে কালক্ষেপণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। ইশরাক বলেন, নির্বাচন কমিশনের গেজেট প্রকাশের ২০ দিন পার হলেও মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোর কোনো উদ্যোগ নেয়নি সরকার। গতকাল শনিবার রাতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক এসব অভিযোগ তোলেন। বিচারক ও বিচারকার্য নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বিষোদগার করছে বলেও অভিযোগ এই বিএনপি নেতার।যারা বিরুদ্ধে কথা বলছেন তারা আদালত অবমাননা করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, আদালতের রায়ের মাধ্যমে একটি ফলাফল এসেছে। ৩০ দিনের মধ্যে মামলা করা হয়েছিল। তবে, অবৈধ নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়ার যে বক্তব্য অনেকে দিচ্ছে সেটি আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। সকল আইনি পদক্ষেপ মেনেই আমরা এই রায় পেয়েছি। এই উপদেষ্টা পরিষদের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কিনা, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন রয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, সরকারের ভিতরেই আরেকটি দল হয়েছে যারা নিজেদের জন্য কাজ করছে।এ সময় আইন উপদেষ্টার আসিফ নজরুলের দেওয়া বক্তব্যের বিষয়েও কথা বলেন তিনি। ইশরাক বলেন, আইন উপদেষ্টা বলেছেন, তাদের মতামত না নিয়েই গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। যদিও তার মতামতের জন্য ফাইল টেবিলে পড়ে ছিল। কিন্তু ১০ কার্যদিবসের মধ্যে গেজেট প্রকাশের নিয়ম থাকায়, তিনি রেসপন্স (আইন উপদেষ্টা) না করায় নিয়ম মেনেই গেজেট প্রকাশ করা হয়। এটি নিয়ে এমন বক্তব্য খুব দুঃখজনক।ইশরাক অভিযোগ তুলে বলেন, আমি বিএনপি প্রার্থী, তাই তারা আমার বিপক্ষে। তারা চায় নিজেদের প্রশাসক বসাবে এবং যেসব লুটপাট চলছে তা নিশ্চিন্তে চালিয়ে যাবে।এদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের দাবিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন। গতকাল শনিবার তিনি এ আবেদন দাখিল করেন। আবেদনের সঙ্গে তিনি নির্বাচন-পরবর্তী ট্রাইব্যুনালের রায় এবং বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রকাশিত গেজেট সংযুক্ত করেন।আবেদনে ইশরাক হোসেন উল্লেখ করেন, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ডিএসসিসি নির্বাচনে তিনি বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস— নির্বাচনি অনিয়ম, ভোটারবিহীন কেন্দ্রে ইভিএম দখল এবং প্রশাসনের সহযোগিতায় জালিয়াতির মাধ্যমে বিজয়ী হন। নির্বাচনের পরদিনই অর্থাৎ ৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে।এ ঘটনায় তিনি স্থানীয় সরকার নির্বাচনি বিধিমালার আওতায়, নির্বাচন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন এবং ফজলে নূর তাপসের বিজয় বাতিল করে তাকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করার আবেদন জানান।দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল গত ২৭ মার্চ, ২০২৪ তারিখে রায় ঘোষণা করে। রায়ে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের ২০২০ সালের গেজেটটি বাতিল এবং ইশরাক হোসেনকে বৈধভাবে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। এই রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন চলতি বছরের ২৭ এপ্রিল নতুন গেজেট প্রকাশ করে, যেখানে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচিত মেয়র হিসেবে ঘোষণা করা হয়।ইশরাক তার আবেদনে আরও বলেন, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হলে এবং তার নাম সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হলে, সরকার বা মনোনীত কর্তৃপক্ষের অবশ্যই ৩০ দিনের মধ্যে শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু, গেজেট প্রকাশের পর প্রায় তিন সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও— এখনো তার শপথ গ্রহণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।তিনি বলেন, আইনের স্পষ্ট বাধ্যবাধকতা থাকা সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। আমি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে তারা অবিলম্বে আমাকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে শপথগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির ইশরাক হোসেনকে হারিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। তবে গত ২৭ মার্চ ট্রাইব্যুনালের রায়ে তাপসের বিজয় বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করা হয়।এরপর, গত ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় নির্বাচন কমিশন। ২৭ এপ্রিল আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।ভোরের আকাশ/এসএইচ