গুগলের জেমিনিতে ছবি থেকে ভিডিও তৈরির নতুন ফিচার ‘ভিও থ্রি’ চালু
গুগল তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে যুক্ত করেছে নতুন ও আকর্ষণীয় একটি ফিচার—‘ভিও থ্রি’। এই টুলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ছবি থেকে সরাসরি ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, সঙ্গে যুক্ত হবে সংলাপ ও পরিবেশের শব্দ। এতে কৃত্রিম ভিডিও তৈরির প্রযুক্তিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।
জেমিনির নতুন এই ফিচার বর্তমানে গুগল এআই আলট্রা ও প্রো সাবস্ক্রাইবারদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে ওয়েব সংস্করণে চালু করা হয়েছে। ধীরে ধীরে এটি মোবাইল সংস্করণেও আনা হবে বলে গুগল জানিয়েছে।
ব্যবহারকারীরা প্রম্পট বারের ‘টুলস’ অপশন থেকে ‘ভিডিও’ নির্বাচন করে ছবি আপলোড করতে পারবেন এবং টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশনা দিতে পারবেন। যেমন, ছবির ভেতরে কীভাবে নড়াচড়া হবে, কী ধরনের শব্দ বা সংলাপ যুক্ত থাকবে, ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড ও পরিবেশের শব্দও যুক্ত করার সুবিধা রয়েছে।
তৈরি ভিডিওগুলো ৭২০পি রেজল্যুশনে, ১৬:৯ ল্যান্ডস্কেপ ফরম্যাটে এমপি৪ (MP4) ফাইল হিসেবে ডাউনলোড করার সুযোগ থাকবে। প্রতিটি ভিডিওতে থাকবে দৃশ্যমান এবং গোপন ‘সিন্থআইডি ওয়াটারমার্ক’ (জলছাপ), যা জানাবে এটি একটি এআই-জেনারেটেড কনটেন্ট।
গুগল জানিয়েছে, দৈনন্দিন জীবনের ছবি ও দৃশ্যে অ্যানিমেশন যোগ করা, নিজের আঁকা ছবি জীবন্ত করা বা প্রকৃতির দৃশ্যে গতি আনতে এই ফিচারটি ব্যবহার করা যাবে।
এই নতুন ফিচারটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে সৃজনশীলতার নতুন সম্ভাবনা উন্মোচনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
গুগল তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে যুক্ত করেছে নতুন ও আকর্ষণীয় একটি ফিচার—‘ভিও থ্রি’। এই টুলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ছবি থেকে সরাসরি ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, সঙ্গে যুক্ত হবে সংলাপ ও পরিবেশের শব্দ। এতে কৃত্রিম ভিডিও তৈরির প্রযুক্তিতে এক নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।জেমিনির নতুন এই ফিচার বর্তমানে গুগল এআই আলট্রা ও প্রো সাবস্ক্রাইবারদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলে ওয়েব সংস্করণে চালু করা হয়েছে। ধীরে ধীরে এটি মোবাইল সংস্করণেও আনা হবে বলে গুগল জানিয়েছে।ব্যবহারকারীরা প্রম্পট বারের ‘টুলস’ অপশন থেকে ‘ভিডিও’ নির্বাচন করে ছবি আপলোড করতে পারবেন এবং টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশনা দিতে পারবেন। যেমন, ছবির ভেতরে কীভাবে নড়াচড়া হবে, কী ধরনের শব্দ বা সংলাপ যুক্ত থাকবে, ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড ও পরিবেশের শব্দও যুক্ত করার সুবিধা রয়েছে।তৈরি ভিডিওগুলো ৭২০পি রেজল্যুশনে, ১৬:৯ ল্যান্ডস্কেপ ফরম্যাটে এমপি৪ (MP4) ফাইল হিসেবে ডাউনলোড করার সুযোগ থাকবে। প্রতিটি ভিডিওতে থাকবে দৃশ্যমান এবং গোপন ‘সিন্থআইডি ওয়াটারমার্ক’ (জলছাপ), যা জানাবে এটি একটি এআই-জেনারেটেড কনটেন্ট।গুগল জানিয়েছে, দৈনন্দিন জীবনের ছবি ও দৃশ্যে অ্যানিমেশন যোগ করা, নিজের আঁকা ছবি জীবন্ত করা বা প্রকৃতির দৃশ্যে গতি আনতে এই ফিচারটি ব্যবহার করা যাবে।এই নতুন ফিচারটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে সৃজনশীলতার নতুন সম্ভাবনা উন্মোচনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ//হ.র
পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও দীর্ঘমেয়াদি স্নায়ুজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে নতুন যুগের সূচনা করছে বাংলাদেশ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) সুপারস্পেশালাইজড হাসপাতালে স্থাপিত দেশের প্রথম রোবটিক রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে সীমিত পরিসরে পাইলট প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে।চীনের কারিগরি সহায়তায় প্রতিষ্ঠিত এই সেন্টারটি উন্নত বিশ্বের মানদণ্ডে গড়ে তোলা হয়েছে, যেখানে মিলবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ও সুনির্দিষ্ট পুনর্বাসন সেবা। বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এতথ্য জানানো হয়।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চীনের সরকার এই প্রকল্পে প্রায় ২০ কোটি টাকা মূল্যের রোবটিক যন্ত্রপাতি অনুদান দিয়েছে। প্রযুক্তির দিক থেকে এই সেন্টারটি হবে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম আধুনিক রোবটিক রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার, যা বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে একটি যুগান্তকারী মাইলফলক হয়ে উঠবে। এই সেন্টারে রয়েছে মোট ৬২টি রোবট, যার মধ্যে ২২টি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক। এসব রোবটের মাধ্যমে রোগীর অবস্থা অনুযায়ী অত্যন্ত নিখুঁতভাবে ফিজিওথেরাপি, স্নায়ুবিক পুনর্বাসন এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসাসেবা প্রদান করা সম্ভব।বিএমইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেন্টারটি চালুর পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে চীনের ৭ সদস্যের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের একটি বিশেষজ্ঞ দলের নেতৃত্বে ইতোমধ্যে ২৭ জন চিকিৎসক ও ফিজিওথেরাপিস্টকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনবল অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করলে এবং প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন হলে সেন্টারটি পুরোদমে চালু করা হবে। এই রোবটিক সেন্টার যেসব রোগীরা স্ট্রোক, পক্ষাঘাত, স্নায়ুবিক বৈকল্য, দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা, নার্ভ ইনজুরি, ফ্রোজেন শোল্ডার, দুর্ঘটনাজনিত জটিলতা বা শরীরের অঙ্গের দুর্বলতাসহ জটিল পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছেন তাদের উপকারে আসবে।বিশেষ করে জুলাই মাসে সংঘটিত ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছেন এবং এখনও দীর্ঘমেয়াদি সমস্যায় ভুগছেন, তাদের এই সেন্টারে বিনামূল্যে রোবটিক চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে। সেন্টারটি শুধু বিশেষ উদ্দেশ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। পরিকল্পিত নীতিমালার আলোকে সাধারণ রোগীদের জন্যও ধাপে ধাপে সেবা উন্মুক্ত করা হবে। একই সঙ্গে চেষ্টা থাকবে চিকিৎসার ব্যয় রোগীদের আর্থিক সক্ষমতার মধ্যে রাখার।এই সেন্টার চালু হলে বাংলাদেশ আধুনিক প্রযুক্তি-নির্ভর পুনর্বাসন চিকিৎসায় এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে। দেশীয় চিকিৎসাব্যবস্থার জন্য এটি শুধু একটি প্রযুক্তিগত অগ্রগতি নয়, বরং পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতায় ভোগা মানুষের জীবনে আশার আলো হয়ে উঠবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন দুটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার চালু করেছে মেটা। এর মধ্যে একটি হচ্ছে—এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে বার্তার স্বয়ংক্রিয় সারসংক্ষেপ জানার সুবিধা, অন্যটি হচ্ছে—বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ভয়েস কল সেবা সম্প্রসারণ।ব্যস্ত জীবনে সব সময় অপরিচিতদের পাঠানো বার্তার উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। সেই সমস্যা সমাধানে এবার হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হলো এআই-ভিত্তিক 'মেটা এআই' চ্যাটবট। এটি ইনবক্সে আসা বার্তাগুলোর সংক্ষিপ্তসার তৈরি করে ব্যবহারকারীদের জানাবে, ফলে মূল বার্তা না খুলেও প্রয়োজনীয় তথ্য জানা সম্ভব হবে।‘এআই মেসেজ সামারি’ নামের এই ফিচারটি ঐচ্ছিক। অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা চাইলে সেটি চালু বা বন্ধ করতে পারবেন। হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, মেটার নিজস্ব প্রাইভেট প্রসেসিং প্রযুক্তির মাধ্যমে এই সারসংক্ষেপ তৈরি করা হবে, যাতে গোপনীয়তা বজায় থাকে।এই সুবিধাটি প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের জন্য চালু করা হয়েছে। ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ বিশ্বের অন্যান্য দেশেও এটি চালু হবে বলে জানিয়েছে মেটা।হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস ব্যবহারকারীদের জন্য আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এত দিন শুধুমাত্র ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ভয়েস কল সুবিধা ব্যবহার করতে পারলেও এবার থেকে বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোও এ সুবিধা উপভোগ করতে পারবে।এতে গ্রাহকেরা সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানকে কল করতে পারবেন এবং প্রতিষ্ঠানগুলোও চাইলে গ্রাহকের নম্বরে ফোন করে বিভিন্ন সেবা দিতে পারবে। মেটা জানিয়েছে, শিগগিরই ভয়েস কলের পাশাপাশি ভয়েস মেসেজ পাঠানোর সুবিধাও যুক্ত হবে।ভয়েস কলের অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ভয়েস এজেন্ট সংযুক্ত করার সুযোগও থাকবে। মেটার ভাষ্যমতে, প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তৈরি এআই ভয়েস এজেন্ট যুক্ত করে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেই স্বয়ংক্রিয় গ্রাহকসেবা পরিচালনা করতে পারবে।সূত্র: দ্য ভার্জ, টেক ক্র্যাঞ্চভোরের আকাশ//হ.র
সৌরজগতের বাইরে থেকে একটি অজানা মহাজাগতিক বস্তু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন, এটি কোনো ধরনের বিপদের কারণ হবে না। ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা) জানিয়েছে, বস্তুটি পৃথিবী থেকে কমপক্ষে ১.৬ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট বা প্রায় ১৫০ মিলিয়ন মাইল দূরে থাকবে।বস্তুটির নাম ৩আই/অ্যাটলাস (3I/ATLAS)। এটি সম্ভবত আমাদের সৌরজগতের বাইরে থেকে আগত তৃতীয় ধূমকেতু—একটি ইন্টারস্টেলার অবজেক্ট। চিলির রিও হার্টাডো শহরের অ্যাটলাস টেলিস্কোপের মাধ্যমে প্রথম এটি শনাক্ত করা হয় ১৪ জুন। পরে ২ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়টি প্রকাশ করে নাসা।বর্তমানে বস্তুটি সূর্য থেকে প্রায় ৪১৬ মিলিয়ন মাইল দূরে অবস্থান করছে এবং প্রতি সেকেন্ডে ৬০ কিলোমিটার গতিতে ধনু (স্যাজিটেরিয়াস) নক্ষত্রমণ্ডল থেকে এগিয়ে আসছে। এর কক্ষপথ অত্যন্ত বাঁকা ও খোলা প্রকৃতির (হাইপারবোলিক), যা এটিকে সৌরজগতের বাইরের ভ্রমণকারী হিসেবে চিহ্নিত করে।এর আগে ২০১৭ সালে ‘উমুয়ামুয়া’ ও ২০১৯ সালে ‘২আই/বরিসভ’ নামে দুটি ইন্টারস্টেলার বস্তু শনাক্ত হয়েছিল। এবার যদি ৩আই/অ্যাটলাসের উৎস নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়, তবে সেটি হবে তৃতীয় এমন বস্তু।যুক্তরাজ্যের সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ ড. মার্ক নরিস বলেন, “এটি আমাদের ধারণার থেকেও অনেক বেশি সংখ্যক ইন্টারস্টেলার বস্তু গ্যালাক্সিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে ইঙ্গিত দেয়।”এই ধূমকেতুটির আকার প্রায় ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে, যা সেই মহাকাশীয় শিলাটির চেয়েও বড়, যেটি ডাইনোসরদের বিলুপ্তির কারণ হয়েছিল। তবে এডিনবরার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক কলিন স্নডগ্রাসের মতে, ধূলিকণা ও গ্যাসের কারণে আলোর প্রতিফলন বেশি হওয়ায় এটি বড় মনে হতে পারে, বাস্তবে বস্তুটি আরও ছোটও হতে পারে।ধূমকেতুটি ৩০ অক্টোবর সূর্যের সবচেয়ে কাছে যাবে এবং মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথ অতিক্রম করে আবার মহাশূন্যে হারিয়ে যাবে।রয়্যাল অবজারভেটরি গ্রিনউইচের জ্যোতির্বিদ জেক ফস্টার জানিয়েছেন, “এটি বর্তমানে খালি চোখে দেখা যাবে না, তবে ২০২৫ সালের শেষ কিংবা ২০২৬ সালের শুরুতে মাঝারি মানের টেলিস্কোপ দিয়েই দেখা সম্ভব হবে।”এদিকে যারা আকাশে তাকিয়ে অপেক্ষা করতে চান না, তাদের জন্য ভার্চুয়াল টেলিস্কোপ প্রোজেক্ট বস্তুটির গতিপথ ইউটিউবে লাইভ সম্প্রচার করেছে ৩ জুলাই রাত ১১টায় (যুক্তরাজ্য সময়)।বিশ্বজুড়ে জ্যোতির্বিদদের কাছে এই বস্তুটি বর্তমানে গবেষণার জন্য এক বিরল ও গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ। এটি শুধু একটি ধূমকেতুই নয়, বরং বহির্জগতের রহস্য উন্মোচনের সম্ভাব্য চাবিকাঠি হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে।তথ্যসূত্র: নাসা, বিবিসি, রয়্যাল ওবসারভেটরি গ্রিনউইচভোরের আকাশ//হ.র