দেশে ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।তিনি বলেন, এরইমধ্যে সাবমেরিন কেবলের ব্যান্ডউইথের দাম ১০ শতাংশ কমানো হয়েছে। মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদাতাদের নীতি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। যার মাধ্যমে উন্নত সেবা দেওয়া সম্ভব।সোমবার বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে শুরু হওয়া চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলনের প্রথম দিনের এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, বিনিয়োগ সম্মেলনে স্পষ্ট করে বলতে চাই বর্তমান সরকার এক মুহূর্তের জন্যও ইন্টারনেট শাটডাউন করবে না। ভবিষ্যতে ইন্টারনেট যাতে কেউ বন্ধ করতে না পারে সে জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়াতে দেশীয় হ্যান্ডসেট উৎপাদকদের সরকার শুল্ক সুবিধা দিচ্ছে বলেও জানান আহমেদ তৈয়্যব।তিনি বলেন, ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটা নিয়ে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। এপ্রিলের মধ্যে শেষ হবে। আগামী মে মাসের মধ্যে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন চূড়ান্ত হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১ সপ্তাহ আগে
ব্যাপক ভুয়া ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম ইউটিউবে। এটি রুখতে নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।জানা গেছে, যেসব ইউটিউব চ্যানেলে দর্শক টানার জন্য ভুয়া ভিডিও দেখানো হয়, তাদের এবার ‘ভাতে মারার’ পরিকল্পনা করছে ইউটিউব। এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়বে ২০ লাখের বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকা বেশ কয়েকটি চ্যানেলের ওপরেও।ইউটিউব কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জনপ্রিয় সিনেমার যেসব ভুয়া ট্রেলার প্রকাশিত হয়, সেগুলোর আয় বন্ধ করতে হবে। মার্ভেল বা হ্যারি পটারের মতো বিখ্যাত সিরিজ, যার নতুন পর্ব দেখার জন্য আমজনতা মুখিয়ে থাকেন, সাধারণত সেই আবেগকেই হাতিয়ার করে এই ইউটিউব চ্যানেলগুলো। এআই ব্যবহার করে, নানারকম প্রযুক্তির সাহায্যে ওই বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমার ট্রেলার তৈরি করে তারা। সেই ট্রেলারের ভিউ হু হু করে বাড়তে থাকে, বলাই বাহুল্য।দর্শক টেনে আয় বাড়ানোর জন্য বেশকিছু ইউটিউব চ্যানেল হামেশাই এমন ভুয়া ট্রেলার প্রকাশ করে থাকে। এই চ্যানেলগুলো সাবস্ক্রাইবও করেন প্রচুর ইউজাররা। স্ক্রিন কালচার বা কেএইচ স্টুডিওর মতো ইউটিউব চ্যানেলগুলোতে ২০ লাখেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার আছে। নিজেদের মস্তিষ্কপ্রসূত এমন কিছু সিনেমার ট্রেলার তারা তৈরি করে, যেসব সিনেমা আদতে কোনোদিন তৈরিই হয়নি। কিন্তু আমজনতার আগ্রহ বুঝে যেসব ভিডিও তারা বানায়, সেগুলো প্রচুর দর্শককে টানে।তবে এবার এসব চ্যানেলের আয়ের পথ বন্ধ করে দিচ্ছে ইউটিউব। কর্তৃপক্ষ বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, বিজ্ঞাপনী আয়, দর্শক সংখ্যার নিরিখে আয়- কোনো কিছুই আর পাবে না এই চ্যানেলগুলো। কারণ এই ধরনের কন্টেন্টগুলো ভুয়া, লোকঠকানো।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১ সপ্তাহ আগে