ছবি: সংগৃহীত
আগামীকাল রোববার থেকে সচিবালয়ে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ হচ্ছে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক (এসইউপি)। প্রবেশপথে হবে চেকিং, পলিথিন বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক পাওয়া গেলে রোধ করা হবে তার ব্যবহার। প্লাস্টিকের বদলে দেয়া হবে কাগজের ব্যাগ।
শনিবার (৪ অক্টোবর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করা এসব পণ্য বন্ধে অনুসরণীয় উদাহরণ সৃষ্টি করতে সরকার এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
প্রবেশপথসহ সচিবালয়ের বিভিন্ন জায়গায় সচেতনতার জন্য বোর্ড বসানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণে মনিটরিং টিম কাজ করছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সচিবালয়ে এসইউপি ব্যবহার বন্ধ করে পুনঃব্যবহারযোগ্য সামগ্রী নিশ্চিত করতে হবে। সভা-সেমিনারে বোতল, কাপ, প্লেট ও চামচের মতো একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক আর ব্যবহার করা যাবে না। তার পরিবর্তে পাটজাত, কাপড়ের বা পুনঃব্যবহারযোগ্য ব্যাগ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সরকারি ক্রয়েও প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্য অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এসইউপি ব্যবহার বন্ধে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সভা-সেমিনারে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট দেওয়া হবে। সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিসে ব্যবহারের জন্য বিকল্প সামগ্রী সরবরাহ করা হবে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন ফোকাল পারসন নিয়োগ ও মনিটরিং কমিটি গঠন করারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আগামীকাল রোববার থেকে সচিবালয়কে এসইউপি মুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
প্রসঙ্গত, পরিবেশ সুরক্ষা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার ইতিমধ্যে ১৭ ধরনের সামগ্রীকে ‘সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকের তৈজসপত্র, চকলেটের মোড়ক, প্লাস্টিকের দাওয়াত কার্ড ও ব্যানার, পাতলা প্লাস্টিক মোড়কযুক্ত পণ্য, প্লাস্টিক বোতল, ক্যাপসহ বিভিন্ন সামগ্রী।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
আগামীকাল রোববার থেকে সচিবালয়ে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ হচ্ছে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক (এসইউপি)। প্রবেশপথে হবে চেকিং, পলিথিন বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক পাওয়া গেলে রোধ করা হবে তার ব্যবহার। প্লাস্টিকের বদলে দেয়া হবে কাগজের ব্যাগ।শনিবার (৪ অক্টোবর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করা এসব পণ্য বন্ধে অনুসরণীয় উদাহরণ সৃষ্টি করতে সরকার এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।প্রবেশপথসহ সচিবালয়ের বিভিন্ন জায়গায় সচেতনতার জন্য বোর্ড বসানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণে মনিটরিং টিম কাজ করছে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সচিবালয়ে এসইউপি ব্যবহার বন্ধ করে পুনঃব্যবহারযোগ্য সামগ্রী নিশ্চিত করতে হবে। সভা-সেমিনারে বোতল, কাপ, প্লেট ও চামচের মতো একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক আর ব্যবহার করা যাবে না। তার পরিবর্তে পাটজাত, কাপড়ের বা পুনঃব্যবহারযোগ্য ব্যাগ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সরকারি ক্রয়েও প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্য অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।একইসঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এসইউপি ব্যবহার বন্ধে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সভা-সেমিনারে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট দেওয়া হবে। সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিসে ব্যবহারের জন্য বিকল্প সামগ্রী সরবরাহ করা হবে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন ফোকাল পারসন নিয়োগ ও মনিটরিং কমিটি গঠন করারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।আগামীকাল রোববার থেকে সচিবালয়কে এসইউপি মুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।প্রসঙ্গত, পরিবেশ সুরক্ষা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার ইতিমধ্যে ১৭ ধরনের সামগ্রীকে ‘সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকের তৈজসপত্র, চকলেটের মোড়ক, প্লাস্টিকের দাওয়াত কার্ড ও ব্যানার, পাতলা প্লাস্টিক মোড়কযুক্ত পণ্য, প্লাস্টিক বোতল, ক্যাপসহ বিভিন্ন সামগ্রী।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সদ্য প্রয়াত ভাষাসৈনিক, কবি, প্রাবন্ধিক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিকের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে আজ। সকাল ১১টার দিকে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাবেন সর্বস্তরের মানুষ। পরে শোক র্যালির মাধ্যমে শেষ বিদায় জানিয়ে এই ভাষাসৈনিকের মরদেহ ইব্রাহিম মেডিক্যাল কলেজে দান করা হবে। মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য মরণোত্তর দেহদান করে গেছেন তিনি।উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাত ১০টা ১২ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিলো ৯৬ বছর। বর্তমানে তার মরদেহ বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
শ্যামলী নূর জামে মসজিদ উচ্ছেদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে স্থানীয়রা।শুক্রবার (৩ অক্টোবর) রাজধানীর শ্যামলীতে উচ্ছেদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও গণমিছিলের আয়োজন করেন তারা।গণমিছিল ও প্রতিবাদে অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও মুসল্লীগণ একত্রে মসজিদ উচ্ছেদের বিরুদ্ধে জোড়ালো বক্তব্য রাখেন।প্রতিবাদ সমাবেশে মসজিদ কমিটির সভাপতি এবিএম মোজহারুল করিম, এনসিপির পক্ষ থেকে শের-ই-বাংলা নগর থানার প্রধান সমন্বয়কারী মো. হামিদুর রহমান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নেতা ২৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি ছগীর, বিএনপির ২৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি মিজানুর রহমান স্বপন, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক নেতা এড. আফতাব উদ্দিন জসীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।এ সময় বক্তারা বলেন, ‘আমাদের এলাকায় নামাজ আদায় করার কোন মসজিদ নাই। আমরা দীর্ঘ ২২ বছর এখানে অত্র এলাকার মুসল্লীগণ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও দুই ঈদের নামাজ আদায় করে আসছি। আমাদের এক বিন্দু রক্ত থাকতে মসজিদের জায়গা ছাড় দিবো না।'তারা আরো বলেন, 'আমরা বিভিন্ন সময়ে মসজিদের জায়গাটুকু সরকারী নিয়ম মেনে বরাদ্দের জন্য আবেদন করি। কিন্তু অত্র মসজিদের জায়গা মসজিদকে না দিয়ে অন্য সংস্থাকে বরাদ্দ দেয়। তাই আজকে অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও মুসল্লীগণ এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’ভোরের আকাশ/জাআ
রাজধানীতে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) ভুয়া ডেপুটি পরিচালক (ডিডি) পরিচয় দেওয়া মো. জাহিদ নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের রায়েরবাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে খেলনা পিস্তল, ওয়াকিটকি ও মোবাইলসহ বিভিন্ন আইডি কার্ড জব্দ করা হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রায়েরবাজার এলাকার ফুটপাত থেকে কারা চাঁদা আদায় করে এমন তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে ব্যবসায়ীরা ওই ব্যক্তিকে ঘিরে ধরে। খবর পেয়ে রায়েরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে জাহিদ নামের ভুয়া এনএসআই পরিচয় দেওয়া ব্যক্তিকে আটক করে মোহাম্মদপুর থানায় নেওয়া হয়।তিনি আরও বলেন, এ সময় জাহিদ নিজেকে এনএসআই কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে নানা ধরনের কথা বলেন। পরবর্তীতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে প্রতারণার বিষয়টি প্রকাশ পায়।পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, পরবর্তীতে তাকে তল্লাশি করে কাস্টমস গোয়েন্দা পরিচয়ের কার্ড, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ডিউটি পাসসহ সরকারি গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সংস্থার আইডি কার্ড পাওয়া যায়। এ ঘটনায় জাহিদের বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.