বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৫ ০৬:১৪ পিএম
বাথরুমে পড়াশোনা করে ক্লাসে ফার্স্ট হন বলিউড অভিনেত্রী
বলিউডের ব্যবসাসফল সিনেমার অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম দিব্যা দত্ত। নিজের অভিনয় জীবনে অনেক হিট সিনেমায় কাজ করেছেন। ‘বীর-জারা’, ‘আজা নাচলে’ সহ বহু ছবিতে নিজের অভিনয় গুণে দর্শকদের মন জয় করেছেন। শাহরুখ খান ও প্রীতি জিনতা থেকে শুরু করে ইরফান খানের সঙ্গে একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন দিব্যা। যদিও নায়িকা নয়, নজর কেড়েছেন পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেই।
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম টিভি নাইন বাংলায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শৈশবের একটি ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন দিব্যা। জানান, ছোটবেলায় বাথরুমেই বসে পড়াশোনা করতে হতো তাকে! এই অদ্ভুত অভ্যাসের পেছনে রয়েছে মজার একটি কারণ।
দিব্যা জানান, ছোটবেলায় শুয়ে শুয়ে পড়ার অভ্যাস ছিল তার। ফলে প্রায়ই পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে যেতেন। একদিন মা রেগে গিয়ে বলেন, এভাবে পড়লে চলবে না, সোজা হয়ে চেয়ারে বসে পড়তে হবে। তখন দিব্যা মজার ছলেই বলেন, তাহলে আমাকে বাথরুমেই চেয়ার-টেবিল দিয়ে দাও।
মায়ের কাছে কথাটি ছিল মজার না, বরং কার্যকর এক কৌশল। সত্যিই তিনি বাথরুমে চেয়ার-টেবিল বসিয়ে দেন! এরপর থেকে বাথরুমেই পড়তে বসতেন দিব্যা। কারণ সেখানে ঘুমিয়ে পড়ার সুযোগ ছিল না।
হাসতে হাসতে দিব্যা বলেন, সেই বছরই আমি ক্লাসে ফার্স্ট হয়েছিলাম। আজও এ ঘটনা মনে পড়লে মজা পাই। যদিও তখন এটাকে শাস্তিই মনে হতো।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ : ৩ দিন আগে
আপডেট : ৩ দিন আগে
বাথরুমে পড়াশোনা করে ক্লাসে ফার্স্ট হন বলিউড অভিনেত্রী
বলিউডের ব্যবসাসফল সিনেমার অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম দিব্যা দত্ত। নিজের অভিনয় জীবনে অনেক হিট সিনেমায় কাজ করেছেন। ‘বীর-জারা’, ‘আজা নাচলে’ সহ বহু ছবিতে নিজের অভিনয় গুণে দর্শকদের মন জয় করেছেন। শাহরুখ খান ও প্রীতি জিনতা থেকে শুরু করে ইরফান খানের সঙ্গে একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন দিব্যা। যদিও নায়িকা নয়, নজর কেড়েছেন পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেই।
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম টিভি নাইন বাংলায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শৈশবের একটি ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন দিব্যা। জানান, ছোটবেলায় বাথরুমেই বসে পড়াশোনা করতে হতো তাকে! এই অদ্ভুত অভ্যাসের পেছনে রয়েছে মজার একটি কারণ।
দিব্যা জানান, ছোটবেলায় শুয়ে শুয়ে পড়ার অভ্যাস ছিল তার। ফলে প্রায়ই পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে যেতেন। একদিন মা রেগে গিয়ে বলেন, এভাবে পড়লে চলবে না, সোজা হয়ে চেয়ারে বসে পড়তে হবে। তখন দিব্যা মজার ছলেই বলেন, তাহলে আমাকে বাথরুমেই চেয়ার-টেবিল দিয়ে দাও।
মায়ের কাছে কথাটি ছিল মজার না, বরং কার্যকর এক কৌশল। সত্যিই তিনি বাথরুমে চেয়ার-টেবিল বসিয়ে দেন! এরপর থেকে বাথরুমেই পড়তে বসতেন দিব্যা। কারণ সেখানে ঘুমিয়ে পড়ার সুযোগ ছিল না।
হাসতে হাসতে দিব্যা বলেন, সেই বছরই আমি ক্লাসে ফার্স্ট হয়েছিলাম। আজও এ ঘটনা মনে পড়লে মজা পাই। যদিও তখন এটাকে শাস্তিই মনে হতো।
ভোরের আকাশ/এসএইচ