কিশোরগঞ্জে দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে একটি সড়কে দুদক অভিযান পরিচালনা করেছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার কলাপাড়া মোড় থেকে নীলগঞ্জ হাজীরগল পর্যন্ত নির্মিত সড়কে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।দুদক জানিয়েছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে কিশোরগঞ্জ-নীলগঞ্জ-তাড়াইল সড়কে নির্মাণকাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ও কাজের গুনগতমান বজায় না রাখার অভিযোগে অভিযানটি পরিচালনা করা হয়।কিশোরগঞ্জ-নীলগঞ্জ-তাড়াইল সড়কের কলাপাড়া মোড় থেকে নীলগঞ্জ হাজীরগল এলাকা পর্যন্ত নির্মিত সড়কে সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কিশোরগঞ্জ দুদকের কর্মকর্তা, সড়ক ও জনপথের প্রকৌশলী এবং সদর উপজেলা এলজিইডি কার্যালয়ের প্রকৌশলী সড়কের কার্পেটিং, মেকাডম ও ইট পরীক্ষা নিরীক্ষা করছে।সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকোশলী আব্দুল্লাহ আল কবির বলেন, কিশোরগঞ্জ-নীলগঞ্জ-তাড়াইল সড়কের মেরামত কাজের ৪ কিলোমিটার ৩১০ মিটারের সড়কটির ৭৫ মিলিমিটারে মেকাডম ছিলো সেটা ঠিক পেয়েছি। ৭৫ এর মধ্যে ৮৫ পেয়েছি। কার্পেটিং ছিলো ৪০ মিলিমিটার সেটাও আমরা ৪০ মিলিমিটারই পেয়েছি। আর এখানে যে ইট ব্যবহার করা হয়েছে সেটাও এক নাম্বার ইট। সবমিলিয়ে কাজের গুনগতমান ভালো।কিশোরগঞ্জ দুদকের সহকারী পরিচালক ইশতিয়াদ আহমেদ বলেন, এই সড়কে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে এমন অভিযোগে দুদক এই সড়কে অভিযান চালায়। আমরা এখানে এলজিইডির কাউকে না রেখে সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে একজন নিরপেক্ষ প্রকৌশলী মাধ্যমে সড়কের গুনগতমান পরীক্ষা করিয়েছি৷ আমরা সড়কটির ৩টি জায়গায় গুগগতমান পরীক্ষা করেছি। রাস্তার মেকাডম, কার্পেটিং ও ইট সবই প্রাক্কলন অনুযায়ী সঠিক পাওয়া গেছে। যে অভিযোগটি ছিলো এটি সত্য নয় এটি মিথ্যা অভিযোগ প্রমাণিত হলো। ভোরের আকাশ/সু
৩০ এপ্রিল ২০২৫ ০৪:১৭ এএম
অভিযোগ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
অতি গোপনীয় অভিযোগ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎকার করেছেন এনসিপির উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। বুধবার (০৯ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে দুদক থেকে বের হয়ে তারা এ কথা বলেন।কী ধরনের অভিযোগ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভেরি কনফিডেনসিয়াল (অতি গোপনীয়)।’ কাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ– এ প্রশ্নে সরাসরি উত্তর না দিয়ে হাসনাত বলেন, ‘এটিও ভেরি কনফিডেনসিয়াল। এখন কনফিডেনসিয়াল বিষয় বলে দিলে তো আর কনফিডেনসিয়াল থাকলো না। তাছাড়া অপরাধীরা তখন সতর্ক হয়ে যাবে।এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম সাংবাদিকদের বলেন, অতীতে দুদককে ব্যবহার করে অনেকে সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। অনেক সাধারণ মানুষকে আবার বিনা অপরাধে হয়রানি করা হয়েছে। এই সময়ে এসেও এখন আমরা সেটি প্রত্যাশা করি না। আমাদের কিছু অভিযোগ ছিল সেটি আমরা লিখিতভাবে জানিয়েছি। সেটি জানাতেই আমরা এখানে এসেছি। এর বেশিকিছু এখন বলছি না।ভোরের আকাশ/এসএইচ