এই ৫টি অভ্যাস আপনার জীবনের অগ্রগতি আটকে দিতে পারে
জীবনে হঠাৎ কোনো বড় পরিবর্তনের প্রত্যাশা করা অনেকেরই স্বাভাবিক চিন্তা। কিন্তু বাস্তবে বড় ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য প্রয়োজন ছোট ছোট অভ্যাসের পরিবর্তন। অনেকে নীরবে এমন অভ্যাসে আটকে থাকেন, যা জীবনের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করে। চলুন দেখে নিই এমন পাঁচটি অভ্যাস:
১. সত্যিই ‘না’ বলতে না পারা
কর্মক্ষেত্র, বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে সময় বা শক্তি না থাকলেও দ্বন্দ্ব এড়াতে আমরা হ্যাঁ বলে দেই। কিন্তু এতে নিজের অগ্রাধিকার থেকে দূরে সরে যাই। ‘না’ বলা অভদ্রতা নয়, বরং এটি নিজের এবং অন্যদের প্রতি সৎ থাকার পরিচায়ক।
২. ভুল না করেও ক্ষমা চাওয়া
যদি কেউ সীমা অতিক্রম করে বা হতাশ করে, শুধুমাত্র শান্তির জন্য ক্ষমা চাওয়ার অভ্যাস আপনাকে পিছিয়ে দিতে পারে। নিজের সম্মান বজায় রাখা অপরের সম্মানের মতোই গুরুত্বপূর্ণ।
৩. নিজেকে অতিরিক্ত ব্যাখ্যা করা
প্রতিটি সিদ্ধান্ত বা কর্মকাণ্ডের জন্য সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত ব্যাখ্যা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়। কখনও কখনও সংক্ষিপ্ত ও সম্মানজনক বিবৃতিই যথেষ্ট।
৪. যারা আপনাকে মূল্য দেয় না তাদের কাছ থেকে স্বীকৃতি চাওয়া
প্রশংসা পাওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু যারা আপনাকে গুরুত্ব দেয় না তাদের অনুমোদনের পেছনে ছুটলে ক্ষতি হতে পারে। নিজের মূল্যায়ন শেখা এবং যারা সমর্থন করে তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৫. নিজেকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করা
অন্যদের জন্য যতটা আগ্রহ দেখানো হয়, নিজের জন্যও সমান মনোযোগ দরকার। বিরতি এড়িয়ে চলা, লক্ষ্য স্থগিত করা বা বিশ্রামের প্রয়োজন উপেক্ষা করা নিজের চাহিদাকে অবহেলা করার সংকেত দেয়। ধারাবাহিক ছোট প্রচেষ্টা নিজের ওপর আস্থা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।
ভোরের আকাশ // হ.র
সংশ্লিষ্ট
লাইফস্টাইল ডেস্কবারবার চেষ্টা করেও কি ওজন কমাতে পারছেন না? ডায়েট শুরু করলেও কিছুদিন পরেই ছেড়ে দেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন—জীবনযাপনে সামান্য পরিবর্তন আনলেই স্বাস্থ্যকর উপায়ে মাত্র এক মাসে ৩ কেজি পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব। এজন্য তিনটি সহজ অভ্যাস মেনে চলতে হবে।১. প্রোটিন সমৃদ্ধ সকালের নাস্তাদিনের শুরুটা হোক প্রোটিনভিত্তিক খাবার দিয়ে। ডিম, টক দই কিংবা ফলের সঙ্গে প্রোটিন যুক্ত খাবার খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে। ফলে অপ্রয়োজনীয় খাবারের প্রবণতা কমে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রোটিন বিপাক প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে এবং শরীরের চর্বি ভাঙনে সহায়তা করে। পাশাপাশি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আকর্ষণও কমায়।২. পর্যাপ্ত পানি পানপ্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি খাওয়ার অভ্যাস ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পানি শরীরের বিপাকীয় হার বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে। খাবারের আগে এক গ্লাস পানি ক্ষুধা কমায়, ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা রোধ হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত এবং সব ধরনের চিনিযুক্ত পানীয় বাদ দিয়ে কেবল বিশুদ্ধ পানি খাওয়াই শ্রেয়।৩. নিয়মিত ব্যায়ামওজন কমানো ও সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি হলো শারীরিক ব্যায়াম। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হালকা-ফুলকা ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়, সাইকেল চালানো বা ঘরে বসে জাম্পিং জ্যাক ও প্ল্যাঙ্ক করলে কার্যকরভাবে ক্যালোরি পোড়ে। সকালের ব্যায়াম সারা দিনের রক্তে শর্করা ও ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রোটিনভিত্তিক নাস্তা, যথেষ্ট পানি পান আর নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস যদি একসাথে করা যায়, তবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে দ্রুত ওজন কমানো সম্ভব।ভোরের আকাশ//হ.র
বৃষ্টি পড়া শুরু হলেই অনেকের মন চায় এক থালা গরম গরম খিচুড়ি। চাল, ডাল এবং কিছু মসলা দিয়েই তৈরি করা যায় এমন খিচুড়ি শুধু পেট ভরায় না, মনও ভালো রাখে।সাধারণত হাই রিচ খাবারগুলো ঠান্ডা পরিবেশে আর কম মশলাযুক্ত হেলদি খাবার গরম আবহাওয়ায় খাওয়া যুক্তিযুক্ত। পুষ্টিবিদদের পাশাপাশি চিকিৎসকরাও এই বিষয়ে একমত। তাই দেরি না করে আসুন জেনে নেয়া যাক বাড়িতে মাংসের ভুনা খিচুড়ি রান্নার সহজ নিয়মটি।জেনে নিন এই মজাদার রান্নার রেসিপিটি-উপকরণ: খিচুড়ির সঙ্গে ভুনা মাংস তৈরি করতে আপনার প্রয়োজন হবে মুরগি বা গরু বা খাসির মাংস ১ কেজি, আদা পেস্ট ১ টেবিল চামচ, রসুন পেস্ট ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ পেস্ট ১ চা চামচ, জায়ফল ও জয়ত্রী গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া ১/৪ চা চামচ, লাল মরিচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, দারুচিনি গুঁড়ো ১/৬ চা চামচ, এলাচ ৩টি, তেজপাতা ৪টি, কাঁচা মরিচ ২টি, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, টক দই ১/২ কাপ, সরিষা তেল ১/২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো।প্রণালি: ভুনা মাংস তৈরি করতে প্রথমে পেঁয়াজ কুচি, এলাচ, তেজপাতা ও কাঁচামরিচ বাদে সব উপকরণ দিয়ে মিশিয়ে মাংস ২ ঘণ্টা ভালো করে মেরিনেট করে নরমাল ফ্রিজে রেখে দিতে হবে।মেরিনেট করা হয়ে গেলে একটি সসপ্যান চুলায় বসিয়ে দিন। তাতে তেল দিয়ে প্রথমে দিয়ে দিন পেঁয়াজ কুচি। এরপর দিয়ে দিন এলাচ ও তেজপাতা। পেঁয়াজগুলো হালকা বাদামি রঙের হয়ে গেলে এতে মেরিনেট মাংস দিয়ে দিন। এখন সেই তেলে ভালো করে মাংসগুলো একটু ভেজে নিন।চুলা মিডিয়াম আঁচে রেখে এবার সব মসলা মাংসে ভালো করে মিশিয়ে নিতে কষাতে হবে। কষানো হয়ে গেলে লো ফ্লেমে মাংস দমে বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। মাংসের ওপর তেল ভেসে উঠলে চুলা থেকে নামিয়ে পেলুন।সংগৃহীত ছবিখিচুড়ির তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ: সরিষা তেল ১/৩ কাপ, তেজপাতা ১টি, এলাচ ৩টি, দারুচিনি টুকরো ২ টি, পেঁয়াজ কুঁচি ১/২ কাপ, ১ টেবিল চামচ আদা বাটা, ১ টেবিল চামচ রসুন বাটা, হলুদের গুঁড়া ১ চা চামচ, লাল মরিচের গুঁড়া ১/২ চামচ, পোলাও চাল ৬ কাপ, মসুর ডাল ১ কাপ, গরম পানি ১২ কাপ, কাচা মরিচ ৬ টি, গরম মসলার গুঁড়া ১/২ চামচ, কেওড়ার জল ১ চামচ, লবণ পরিমাণমতো।যেভাবে তৈরি করবেন: একটি প্যানে ১/৩ কাপ পরিমাণ সরিষার তেল দিন। তেল গরম হলে কিছু প্রথমে তেজপাতা, এলাচ, দারুচিনি দিন। ফ্লেভার ছড়ানোর জন্য অপেক্ষা করুন। এবারে পেয়াজ কুঁচি হালকা বাদামি করে ভেজে নিন। এখন একে একে সব মশলা দিয়ে রান্না করুন ৫ মিনিটের মতো। এরপর আগে থেকে ধুয়ে রাখা চাল ও হালকা ভেজে ধুয়ে নেয়া ডাল দিয়ে দিন। মশলার সঙ্গে চাল ও ডাল ভালোভাবে মিশিয়ে রান্না করুন আরও ৫ মিনিট। এবারে গরম পানি দিন চাল ও ডাল সিদ্ধ হওয়ার জন্য।চুলার আঁচ মিডিয়ামে রাখুন। পানি হালকা শুকিয়ে যাওয়া অবস্থায় রান্না করা মাংস, গরম মসলার গুঁড়া, কাঁচা মরিচ দিয়ে মিশিয়ে নিবেন। অল্প আঁচে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দমে রেখে দিবেন চাল ও ডাল পুরোপুরি সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। এসময় কিছুক্ষণ পর পর উপরের খিচুড়ি নিচে আর নিচের খিচুড়ি উপরে দিয়ে নেড়েচেড়ে দিন। শেষ পর্যায়ে চুলা থেকে নামানোর পর ১ চামচ কেওড়ার জল ছিটিয়ে দিন। ব্যাস, এভাবেই তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ভুনা মাংসের খিচুড়ি।ভোরের আকাশ/তা.কা
জীবনে হঠাৎ কোনো বড় পরিবর্তনের প্রত্যাশা করা অনেকেরই স্বাভাবিক চিন্তা। কিন্তু বাস্তবে বড় ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্য প্রয়োজন ছোট ছোট অভ্যাসের পরিবর্তন। অনেকে নীরবে এমন অভ্যাসে আটকে থাকেন, যা জীবনের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করে। চলুন দেখে নিই এমন পাঁচটি অভ্যাস:১. সত্যিই ‘না’ বলতে না পারাকর্মক্ষেত্র, বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে সময় বা শক্তি না থাকলেও দ্বন্দ্ব এড়াতে আমরা হ্যাঁ বলে দেই। কিন্তু এতে নিজের অগ্রাধিকার থেকে দূরে সরে যাই। ‘না’ বলা অভদ্রতা নয়, বরং এটি নিজের এবং অন্যদের প্রতি সৎ থাকার পরিচায়ক।২. ভুল না করেও ক্ষমা চাওয়াযদি কেউ সীমা অতিক্রম করে বা হতাশ করে, শুধুমাত্র শান্তির জন্য ক্ষমা চাওয়ার অভ্যাস আপনাকে পিছিয়ে দিতে পারে। নিজের সম্মান বজায় রাখা অপরের সম্মানের মতোই গুরুত্বপূর্ণ।৩. নিজেকে অতিরিক্ত ব্যাখ্যা করাপ্রতিটি সিদ্ধান্ত বা কর্মকাণ্ডের জন্য সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। অতিরিক্ত ব্যাখ্যা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়। কখনও কখনও সংক্ষিপ্ত ও সম্মানজনক বিবৃতিই যথেষ্ট।৪. যারা আপনাকে মূল্য দেয় না তাদের কাছ থেকে স্বীকৃতি চাওয়াপ্রশংসা পাওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু যারা আপনাকে গুরুত্ব দেয় না তাদের অনুমোদনের পেছনে ছুটলে ক্ষতি হতে পারে। নিজের মূল্যায়ন শেখা এবং যারা সমর্থন করে তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।৫. নিজেকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করাঅন্যদের জন্য যতটা আগ্রহ দেখানো হয়, নিজের জন্যও সমান মনোযোগ দরকার। বিরতি এড়িয়ে চলা, লক্ষ্য স্থগিত করা বা বিশ্রামের প্রয়োজন উপেক্ষা করা নিজের চাহিদাকে অবহেলা করার সংকেত দেয়। ধারাবাহিক ছোট প্রচেষ্টা নিজের ওপর আস্থা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।ভোরের আকাশ // হ.র
শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায় কিশমিশ। শুকনো কিশমিশ খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি।প্রতিদিন কিশমিশের পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই। এ ছাড়া কিশমিশ হৃদযন্ত্র ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল। কিশমিশে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ আছে। আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা সহজে রোগমুক্তির কারণ। আর রয়েছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার।ভেজানো কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা-১. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেউচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিশমিশ। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই উচ্চ রক্তচাপ বশে রাখে।২. রক্ত স্বল্পতা কমায়রক্ত স্বল্পতা কমাতে কিশমিশ যথেষ্ট উপকারী। নিয়মিত কিশমিশ খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। এ ছাড়া এর মধ্যে আছে তামা, যা রক্তে লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।৩. হজমশক্তি বাড়ায়সুস্থ থাকার জন্য ভালো হজমশক্তি জরুরি। এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রোজ রাতে একগ্লাস পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেই কিশমিশ খান। নিজেই তারপর তফাত খেয়াল করুন দিন ১৫ পরেই।সংগৃহীত ছবি৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়আপনি যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান তবে ভেজা কিশমিশ ও তার পানি নিয়মিত খান। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।৫. বিষমুক্ত শরীরশরীরকে দূষণমুক্ত করতে কিশমিশ খান নিয়মিত। চারদিকের দূষণে আপনি যখন জেরবার তখন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে। ভেজানো কিশমিশের পাশাপাশি কিশমিশ ভেজানো পানিও খেতে পারেন।৬. কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। আপনি যদি পেটের সমস্যায় নিয়মিত ভোগেন তাহলে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ভেজানো কিশমিশ খান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে কষ্ট পান তারা ওষুধের বদলে নিয়মিত কিশমিশ খেয়ে দেখতে পারেন।ভোরের আকাশ/তা.কা