ভোটকেন্দ্রগুলো সংস্কার করতে ইসির চিঠি
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃতব্য স্থাপনাগুলো সংস্কার/মেরামত সংক্রান্ত অগ্রগতির তথ্য দিতে চার সচিব ও দুই সংস্থার প্রধান প্রকৌশলীকে জরুরি চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ সোমবার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান নির্বাচন কমিশনের উপসচিব দেওয়ান মো. সারওয়ার জাহান।
যেসব সচিব ও প্রধান প্রকৌশলীকে ইসি চিঠি দিয়েছে তারা হলেন- মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলী এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী।
চিঠিতে জানানো হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যবহৃত ভোটকেন্দ্র এবং সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রগুলোর মধ্যে কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাউন্ডারি বা সীমানা প্রাচীর নেই এবং কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দরজা জানালা জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাউন্ডারি বা সীমানা প্রাচীর নেই এবং যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছোটোখাট মেরামত/সংস্কার প্রয়োজন তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগকে নিজস্ব অর্থায়নে সংস্কার বা মেরামতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পত্র পাঠানো হয়েছে।
এই অবস্থায়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃতব্য স্থাপনাগুলোর সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতির তথ্যাদি বিশেষ প্রয়োজন। এই তথ্যাদি সংগ্রহপূর্বক আগামী ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হলো।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃতব্য স্থাপনাগুলো সংস্কার/মেরামত সংক্রান্ত অগ্রগতির তথ্য দিতে চার সচিব ও দুই সংস্থার প্রধান প্রকৌশলীকে জরুরি চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।আজ সোমবার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠান নির্বাচন কমিশনের উপসচিব দেওয়ান মো. সারওয়ার জাহান।যেসব সচিব ও প্রধান প্রকৌশলীকে ইসি চিঠি দিয়েছে তারা হলেন- মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) প্রধান প্রকৌশলী এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী।চিঠিতে জানানো হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যবহৃত ভোটকেন্দ্র এবং সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রগুলোর মধ্যে কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাউন্ডারি বা সীমানা প্রাচীর নেই এবং কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দরজা জানালা জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাউন্ডারি বা সীমানা প্রাচীর নেই এবং যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছোটোখাট মেরামত/সংস্কার প্রয়োজন তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগকে নিজস্ব অর্থায়নে সংস্কার বা মেরামতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পত্র পাঠানো হয়েছে।এই অবস্থায়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃতব্য স্থাপনাগুলোর সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতির তথ্যাদি বিশেষ প্রয়োজন। এই তথ্যাদি সংগ্রহপূর্বক আগামী ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হলো।ভোরের আকাশ/আজাসা
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেছেন, রোগীর চাপ ও বিশ্বের পরিস্থিতি অনুযায়ী করোনা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু দেখছি না। অন্যদিকে, ডেঙ্গু মোকাবিলায় আমাদের স্পেশাল টিম কাজ করছে।সোমবার (১৬ জুন) রাজধানীর মহাখালীতে জাতীয় গ্যাস্ট্রো লিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং জাতীয় বক্ষ্যব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, রোগ নির্ণয়ে আমাদের কার্যক্রম চলমান। তিনটি মাধ্যমে আমরা করোনার নমুনা পরীক্ষা করছি। চিকিৎসার জন্য ডেডিকেটেড হাসপাতাল ও বিভিন্ন হাসপাতালে ডেডিকেটেড ইউনিট করেছি। রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বর্তমান প্রস্তুতি রোগীর চাপ ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি অনুযায়ী যথেষ্ট।তিনি বলেন, বাংলাদেশে যে পরিমাণ করোনা রোগী এবং পরীক্ষার যে হার, তাতে বোঝা যাচ্ছে, মানুষের মধ্যে সেই মাত্রায় লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। করোনা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু এখনো দেখছি না।এডিস মশার বিস্তার প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্তের হার বরিশাল ও ঢাকায় বেশি। এটি দোষারোপের জন্য বলছি না। তবে স্থানীয় সরকারের মশক নিধন কার্যক্রমটা প্রত্যাশিত মাত্রায় হয়নি। যার ফলে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেড়েছে।তিনি বলেন, যে জায়গায় ডেঙ্গু আক্রান্ত বা এডিস মশার বিস্তার বেশি, সেখানে আমাদের স্পেশাল টিম কাজ করছে। আমাদের গাইডলাইনও আপডেট করা হচ্ছে। আজকালের মধ্যে দেওয়া হবে।ডা. সায়েদুর রহমান আরও বলেন, আমরা আজ দুটি জাতীয় ইনস্টিটিউট দেখলাম। এরমধ্যে গ্যাস্ট্রো লিভারে অনেক আধুনিক ব্যবস্থাপনা আছে। রোগীদের মধ্যে সন্তুষ্টি আছে। তেমন বড় ধরনের ত্রুটি-বিচ্যুতি নেই। ওখানে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের পরিকল্পনা আছে। মূলত, এজন্যই সেটা দেখার আগ্রহ ছিল। সার্জনদের সঙ্গে কথা বললাম। জনবল কেমন আছে, কতদিন লাগতে পারে, টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলো- এসব বোঝার চেষ্টা করলাম। যা দেখলাম, পর্যাপ্ত জনবল ও ইকুইপমেন্ট আছে।তিনি বলেন, বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট দেশের প্রাচীনতম। কাঠামোগত দুর্বলতা আছে। পুরনো ভবনগুলো টার্গেট করে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন দরকার। এই প্রতিষ্ঠানের যে গুরুত্ব পাওয়ার কথা ছিল সেটা পায়নি। সম্প্রসারণ প্রয়োজন। জনবলও প্রয়োজন। জনবলের বিশাল ঘাটতি আছে। চারটি বিসিএসে ছয় হাজার ৮০০ চিকিৎসক নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান। আশা করি, সীমাবদ্ধতার মধ্যেই এর (বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট) বাকি ফ্লোরগুলো সচল রাখার চেষ্টা করা হবে।এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফরসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
ঈদুল আজহার আগে-পরে ১৫ দিনে সারা দেশে ৩৭৯টি ক সড়দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় ৩৯০ জন নিহত এবং ১১৮২ জন আহত হয়েছেন। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি এ তথ্য জানিয়েছে।সোমবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য উপস্থাপন করেন সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী।প্রতিবেদনে তিনি বলেন, একই সময়ে রেলপথে ২৫টি দুর্ঘটনায় ২৫ জন নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১১টি দুর্ঘটনায় ১২ জন নিহত ও ৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৪১৫টি দুর্ঘটনায় ৪২৭ জন নিহত এবং ১১৯৪ জন আহত হয়েছেন।মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সড়কে দুর্ঘটনা ও যাতায়াতের ভোগান্তি কমিয়ে ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে হলে ঈদের আগে কমপক্ষে ৪ দিনের সরকারি ছুটি থাকা দরকার। ঈদের যাতায়াত ব্যবস্থাপনা নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। সবার আগে আমাদের গণপরিবহন ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বাড়াতে হবে, ছোট যানবাহন মহাসড়ক থেকে উচ্ছেদ করতে হবে। প্রশিক্ষিত দক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন বাতিল, মানসম্মত সড়কের পাশাপাশি আইনের সুশাসন নিশ্চিত করা জরুরি।তিনি আরও বলেন, যাত্রী কল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, দেশের সড়ক-মহাসড়কে বৃষ্টির কারণে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে পড়ে কিছু যানবাহন দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। ঈদের পরে বেশিরভাগ দুর্ঘটনা বিরামহীন ও বিশ্রামহীনভাবে যানবাহন চালাতে গিয়ে হয়েছে। ফলে এসব দুর্ঘটনায় সিংহভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় খাদে পড়ে ও দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে লেগে দুর্ঘটনা বেশি ঘটেছে। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি এবারের ঈদেও চরমে ছিল। গণপরিবহনগুলোতে ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যের কারণে বাসের ছাদে, ট্রেনের ছাদে, খোলা ট্রাকে, পণ্যবাহী পরিবহনে যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দরিদ্র লোকজনদের বাড়ি যেতে হয়েছে।ভোরের আকাশ/আজাসা
সচিবালয়ের কর্মচারীরা আগামীকাল মঙ্গলবারও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবেন। আলোচনার আমন্ত্রণ না পেলে নতুন দাবি যুক্ত করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।সোমবার (১৬ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নতুন ভবনের নিচে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম এ কথা জানান।তিনি বলেন, সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ বাতিলের দাবিতে আমরা মাঠে ময়দানে ঘুরছি। অনেক ক্যাডার সার্ভিস থেকে অনেকেই আন্দোলনে নেমে গেছে। আমরা একটা জিনিস বুঝে গেছি সরকার আমাদের সঙ্গে সাপলুডু খেলা খেলছে।ঐক্য ফোরামের এ নেতা বলেন, কারো সাথে কথা না বলে এই কালো অধ্যাদেশ তারা গোপনে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পাস করিয়ে আনল। এই কাজের সাথে যারা জড়িত ছিল আমরা তাদের ধিক্কার জানাই। একইসঙ্গে ঘৃণাভরে এই সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ প্রত্যাখান করেছি। সরকারকে এই সাপলুডু খেলা বন্ধ করতে হবে।মো. নুরুল ইসলাম বলেন, ঈদের আগে এ অধ্যাদেশ নিয়ে যখন সম্মেলন করেছিলাম তখন সরকার আবার বিশেষ প্রণোদনা ভাতা দিয়েছেন। সেটা আসলে ফাঁকিবাজি ভাতা। এর মাধ্যমে সরকার আবার প্রতারণা করেছে আমাদের সঙ্গে। একটা শেষ না হতেই আরেকটা শুরু করে দেয়, এজন্যই অনেকেই বলেছে এগুলো বিশেষ সুবিধা নয় বিশেষ প্রতারণা। আমরা এ বিশেষ প্রণোদনা মেনে নেব না।তিনি বলেন, যদি আমাদের কথায় কান না দেন তাহলে আমরা বিভাগীয় পর্যায়ে সম্মেলন ডাকতে বাধ্য হব। প্রজ্ঞাপনে বলা আছে অধ্যাদেশ জারির আগে আমাদের সাথে আলোচনা করতে হবে। এ পর্যন্ত আমরা কেউ কোনো আলোচনার প্রস্তাব পাইনি। তাহলে প্রজ্ঞাপন জারির মধ্যেও লুকোচুরি আছে। আজ আমরা রোদে পুড়ে আন্দোলন করছি আপনারা এসিতে বসে আছেন।ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বলেন, আমরা শুধু দেখতে চাই এ অধ্যাদেশ বাতিল হয়েছে। আমরা সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন বুঝি না। আমরা শুধু বুঝি এ অধ্যাদেশ বাতিল করতে হবে। আমাদের পিছু হটার কোনো সুযোগ নাই। আজ আমরা গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। আর আগামীকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ের বাদাম তলায় বেলা ১১টায় জমায়েত হব। প্রতিটি মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা আলাদা মিছিল নিয়ে আসবেন। যদি না আসেন তাহলে ধরে নেব তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর। এরপর যদি আমরা আলোচনার আমন্ত্রণ না পাই, তাহলে আমাদের দাবির সঙ্গে নতুন নতুন দাবি যুক্ত হবে।মো. নুরুল ইসলাম বলেন, এ অধ্যাদেশ বাতিল করলে আমরা নীরবে ঘরে ফিরে যাব। যদি আমাদের আগুন জ্বালিয়ে আপনারা খেলা করতে চান তাহলে আমরা এমন খেলা খেলব আপনারা ঘরে ঢুকতে পারবেন না। আপনারা সে কাজ করতে বাধ্য করবেন না।ভোরের আকাশ/আজাসা