× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

কর্মহীন হচ্ছে সনাতন পদ্ধতির কৃষকেরা

কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে

মো. রেজাউর রহিম

প্রকাশ : ০৫ অক্টোবর ২০২৫ ১২:৪৪ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

দেশের কৃষি খাতে আধুনিকায়নের ছোঁয়ায় যন্ত্রের ব্যবহার ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আবহমানকালের প্রাচীন পদ্ধতির পরিবর্তে কৃষকরা দিন দিন আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছে। আবার কৃষি খাতে শ্রমিকের সংখ্যাও দিন দিন কমছে। বিশেষ করে শহর ও নগরকেন্দ্রিক গার্মেন্টসহ অন্যান্য শিল্পের প্রসার এবং অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধি হওয়ার প্রবণতায় ক্রমান্বয়ে কমছে কৃষি শ্রমিকের সংখ্যা। 

তবে ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা মেটাতে, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে, কৃষি উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে এবং বৃদ্ধি করতে কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ানোর বিকল্প নেই। কারণ, একদিকে দেশে প্রতি বছর কৃষিজমির পরিমাণ কমছে, অন্যদিকে কৃষিকাজে আগ্রহী শ্রমিকের সংখ্যাও আশঙ্কাজনকভাবে কমছে। তবে কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার বাড়তে থাকায় কৃষকরা লাভবান হলেও কর্মহীন হয়ে পড়ছেন সনাতন পদ্ধতিতে শ্রম বিক্রি করা শ্রমিকরা। আধুনিক প্রযুক্তি ও আধুনিক যন্ত্রের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়ছে সাধারন খেটে খাওয়া কৃষকেরা। ফলে তাদের মধ্যে বাড়ছে কর্মহীনতা এবং হতাশা। পাশাপাশি তাদের আয়-উপার্জনও হুমকির মুখে পড়েছে। এ অবস্থায় তারা বিকল্প কর্মসংস্থানের দিকে ঝুকছে বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কৃষিকাজে শ্রমিকের সংখ্যা কমতে থাকলেও দেশে ক্রমান্বয়ে খাদ্যের উৎপাদন কিন্তু বাড়ছে। আর এটি সম্ভব হচ্ছে কৃষি খাতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের মাধ্যমে। বর্তমানে কৃষি উৎপাদনে ব্যবহৃত হচ্ছে- ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, রিপার ও কম্বাইন হারভেস্টারের মতো বড় বড় কৃষি যন্ত্রপাতি।

এদিকে, বর্তমানে যে পরিমাণ কৃষিযন্ত্র ব্যবহার হচ্ছে, ভবিষ্যতে এর ব্যবহার আরও অনেক বাড়বে। আর কৃষি শ্রমিক ক্রমান্বয়ে কমে যাওয়ায় এবং তাদের মজুরি বৃদ্ধি পাওয়ায় দ্রুত জনপ্রিয় হচ্ছে কৃষিযন্ত্র। এ ধারা চলমান থাকলে এক সময় সব ক্ষেত্রে কৃষি পুরোপুরি যান্ত্রিকীকরণ হবে বলে মনে করেন তারা।

অন্যদিকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের এক গবেষণায় জানা গেছে-চাষ, সেচ, নিড়ানি, কীটনাশক প্রয়োগে ৮০-৯৫ শতাংশ যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে। যদিও ফসল রোপণ, সার দেওয়া, কাটা, মাড়াই, ঝাড়াই ও শুকানোর ক্ষেত্রে যন্ত্রের ব্যবহার এখনও বেশ কম।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন স্থানে ফসলের উৎপাদন খরচ কমাতে কৃষকরা এখন আধুনিক যন্ত্রের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। বর্তমানে দেশের হাওর এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে  দেখা গেছে, বেশির ভাগ জমির মালিক তাদের ফসল কাটাচ্ছেন হারভেষ্টার মেশিন দিয়ে। ফলে সেখানে শ্রমিকদের দিয়ে ফসল কাটানো সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় অনেক কম।

কৃষিজমির মালিকরা জানান, হারভেষ্টার দিয়ে প্রতি বিঘা জমির ধান কাটতে লাগছে মাত্র ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট। বিঘা প্রতি খরচ হচ্ছে ২৫শ’ থেকে ৩ হাজার টাকা। মেশিনে ধান কেটে বস্তায় ভরে গাড়িতে করে একবারে মালিকের বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছে তারা। প্রযুক্তি ব্যবহারের সুবিধার কথা উল্লেখ করে তারা জানান, আধুনিক যান্ত্র ব্যবহারে কৃষকদের ধান কাটা, মাড়াই করা, এর পর তা মাথায় বহন করা এসবের আর এখন প্রয়োজন হচ্ছে না।

সনাতন পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদনের কথা তুলে ধরে জমির মালিকরা জানান, এক বিঘা জমি চাষোপযোগী করতে এবং ধান কাটতে প্রচুর সময় লাগে, ফসল কাটার পরে আবার তা বহন ও মারাই করা, এর পর তা বস্তায় সংরক্ষণ করার মতো কাজ করতে হয়। আর এই কাজ করার জন্য ৬ থেকে ৭ জন শ্রমিকের সারা দিন লেগে যায়। এই কাজের জন্য মজুরি দিতে হতো ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। চাষাবাদে এখন যান্ত্রিক ব্যবহারে সময় আর অর্থ দুটোতেই সাশ্রয় হচ্ছে।

জানা গেছে, বর্তমানে দেশে যেসব আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি আমদানি করা হচ্ছে, সেগুলো হচ্ছে- ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার, পাওয়ার রাইস রিপার, কম্বাইন হারভেস্টার, মাড়াইকল, আলু উত্তোলন যন্ত্র, ভুট্টা মাড়াইকল, ওয়াটার পাম্প, রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার, বিভিন্ন সাইজের ট্রলি, পাওয়ার জুট রিবনার, সিডার, বেড প্লান্টার, প্যাডেল থ্রেশার, পাওয়ার স্পেয়ার, আদ্রতা মাপক যন্ত্র, ধান শুকানোর যন্ত্র।

কৃষিযন্ত্রের বাজার সম্প্রসারণ : এদিকে, কৃষি খাতে ক্রমান্বয়ে যন্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে কৃষিযন্ত্রের বাজারও দিন দিন সম্প্রসারণ হচ্ছে। জানা গেছে, বর্তমানে দেশে সার্বিক কৃষি যন্ত্রাংশের বাজার দাড়িয়েছে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকায়।

এর মধ্যে শুধু ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ বিক্রির পরিমাণ ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর বড় যন্ত্রাংশের বাজার প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার। এই বাজার দিন দিন আরও সমপ্রসারণ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা। তবে কৃষিযন্ত্রাংশের বিশাল বাজার তৈরি হলেও তাতে কৃষিযন্ত্র উৎপাদনকারী দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অবদান এক-তৃতীয়াংশেরও কম।

দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ছোট ছোট যন্ত্রাংশের ৪০০ থেকে ৪৫০ কোটি টাকার বাজার দখল করেছে। বাকিগুলো আমদানিনির্ভর- ভারত, জাপান, কোরিয়া, চীন, ইন্দোনেশিয়া ও কম্বোডিয়ার কৃষিযন্ত্র বাজারজাত করছে আধা ডজন কোম্পানি। যাদের দখলে আমদানির ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ বাজার। কয়েকটি বিদেশি কোম্পানিও দেশে কৃষিযন্ত্র তৈরির কারখানা চালু করেছে। এছাড়া বড় বড় কৃষিযন্ত্রের বেশিরভাগই আমদানিনির্ভর বলে জানা গেছে।

দেশের বাজারে ছোট-বড় কৃষি যন্ত্রাংশের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এসিআই। কৃষির উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠানটি নিয়ে এসেছে নতুন নতুন যন্ত্রপাতি। এসিআই মোটরস লিমিটেড ২০১৮ সালে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার জাগীর এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেছে এসিআই অ্যাগ্রি মেশিনারি ফ্যাক্টরি। এই কারখানায় জাপানের ডিজেল ইঞ্জিন, ভারী যন্ত্রপাতি ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ইয়ানমারের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে এসিআই।

এ ব্যাপারে এসিআই অ্যাগ্রি বিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এফ এইচ আনসারি ভোরের আকাশকে জানান, দেশে যে পরিমাণ কৃষিযন্ত্র বিক্রি হচ্ছে তারমধ্যে ট্র্যাক্টর বিক্রিতে ৫০ শতাংশ, কম্বাইন হারভেস্টারের ৪৩ শতাংশ, পাওয়ার টিলারের ৩৪ শতাংশ এবং যন্ত্রাংশের ১০ শতাংশ বাজার শেয়ার এসিআইয়ের।

এদিকে অ্যাগ্রিকালচার মেশিনারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের তথ্যমতে, বেসরকারি পর্যায়ে ছোট-বড় মিলে দেশে প্রায় ৮০টি প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিকভাবে কৃষিযন্ত্র তৈরি ও সংযোজনের সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে মাঝারি ও বড় কারখানা ১৪টি। এছাড়া ছোট-বড় আরও হাজারখানেক হালকা প্রকৌশল খাতের প্রতিষ্ঠান এক বা একাধিক কৃষি যন্ত্রাংশ তৈরি করে।

এদিকে, কৃষিযন্ত্রপাতি বাজার সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, কৃষিযন্ত্রের মধ্যে এখনো ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলারেরই চাহিদা বেশি।  দেশে বছওে  প্রায় ২৫ হাজার পাওয়ার টিলার বিক্রি হচ্ছে। আর ট্রাক্টর বিক্রির পরিমাণ  প্রায় ৯ হাজার। এছাড়া ফসল মাড়াইয়ের কাজে বিভিন্ন ধরনের থ্রেশারের ব্যবহার বাড়ছে। বছরে প্রায় ৫০০ থ্রেশার বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ধান কাটার যন্ত্র ‘রিপার’- এর বিক্রির পরিমাণ বর্তমানে প্রায় তিন হাজার।  

জানা গেছে , দেশে ২০১৬-১৭ সাল থেকে অধিক হারে  ধান কাটা, মাড়াই, ঝাড়া ও বস্তাবন্দি করার জন্য ব্যবহার করা হয় কম্বাইন হারভেস্টার এর ব্যৗবহার শুরু হয়।  বর্তমানে বছরে প্রায় ২০০ কম্বাইন হারভেস্টার বিক্রি হচ্ছে। ধান রোপণের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার। তবে এ যন্ত্রের ব্যবহার এখনো বাড়েনি। বছওে গড়ে ৫০ থেকে ৬০টি রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার মেশিন বিক্রি হচ্ছে।

উৎপাদন বৃদ্ধিতে কৃষিযন্ত্রের ব্যবহারের বিকল্প নেই: কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এক তথ্যে দেখা গেছে, কৃষিযন্ত্রের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি হচ্ছে ফসল লাগানোর আগে জমি তৈরির ক্ষেত্রে। এ ক্ষেত্রে পাওয়ার টিলার ও ট্রাক্টর ব্যবহার হচ্ছে ৯০-৯৫ শতাংশ জমিতে। এছাড়া বালাইনাশক ব্যবহারে ৯০ শতাংশ এবং ফসল মাড়াইয়ে ৭৫ শতাংশ যন্ত্রপাতি ব্যবহার হচ্ছে।  তবে শুধু শস্য রোপণে যন্ত্রের ব্যবহার এখনো কম। কারণ এ যন্ত্রটি দামি ও ভারী।

অ্যাগ্রিকালচার মেশিনারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ’র সভাপতি আলিমুল আহসান চৌধুরী ভোরের আকাশ’কে জানান, দেশে যন্ত্রাংশের উৎপাদন আরও বাড়ানো সম্ভব হলে কৃষকরা কম দামে এসব যন্ত্রপাতি কিনতে পারবেন।  

তিনি বলেন, আর বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পুরণে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিকল্পে দেশে কৃষিযন্ত্রের ব্যবহার বাড়ানোর বিকল্প নেই। কারণ প্রতি বছর কৃষিজমি কমছে। এছাড়া কৃষিকাজে শ্রমিকরাও দিন দিন আগ্রহ হারাচ্ছেন। অবস্থা এখন এমন দাড়িয়েছে যে, দেশের ১০ শতাংশ মানুষ বাকি ৯০ শতাংশের জন্য খাদ্য জোগান দিচ্ছে। যন্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি ছাড়া এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব নয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
পিরোজপুরে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা

পিরোজপুরে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা

পিরোজপুরে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা

পিরোজপুরে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে মাল্টা

রায়হানপুরে বিদ্যুৎ ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু

রায়হানপুরে বিদ্যুৎ ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু

কাপাসিয়ায় বিনামূল্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার সহায়তা প্রদান

কাপাসিয়ায় বিনামূল্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বীজ ও সার সহায়তা প্রদান

গাইবান্ধায় নালায় মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ

গাইবান্ধায় নালায় মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ

 কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে

কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে

 উত্তাপ বাড়াচ্ছে ‘শাপলা’

উত্তাপ বাড়াচ্ছে ‘শাপলা’

 টি-টোয়েন্টিতে ডট বলের শীর্ষে মোস্তাফিজ

টি-টোয়েন্টিতে ডট বলের শীর্ষে মোস্তাফিজ

 তবুও পলিথিনের ছড়াছড়ি

তবুও পলিথিনের ছড়াছড়ি

 বিসিবি নির্বাচন বাতিলের দাবিতে ক্লাবগুলোর হুঁশিয়ারি

বিসিবি নির্বাচন বাতিলের দাবিতে ক্লাবগুলোর হুঁশিয়ারি

 ওয়াশিংটনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠক

ওয়াশিংটনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠক

 শহিদুল আলম ও গাজার পাশে আছি:  প্রধান উপদেষ্টা

শহিদুল আলম ও গাজার পাশে আছি: প্রধান উপদেষ্টা

 খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় উঠছে ১৪৪ ধারা

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় উঠছে ১৪৪ ধারা

 ব্যাংক খাতে দক্ষ এমডি সংকটে গভর্নর

ব্যাংক খাতে দক্ষ এমডি সংকটে গভর্নর

 ফ্লোটিলা থেকে আটক ১৩৭ জনকে তুরস্কে পাঠিয়েছে ইসরায়েল

ফ্লোটিলা থেকে আটক ১৩৭ জনকে তুরস্কে পাঠিয়েছে ইসরায়েল

 পিরোজপুরে তৃণমূল মানুষের দ্বারে দ্বারে আলাউদ্দীন

পিরোজপুরে তৃণমূল মানুষের দ্বারে দ্বারে আলাউদ্দীন

 গাজীপুরে গোয়েন্দা জালে অস্ত্রসহ ৫ যুবক আটক

গাজীপুরে গোয়েন্দা জালে অস্ত্রসহ ৫ যুবক আটক

 আরব আমিরাতের জ্বালানি ও অবকাঠামো মন্ত্রীর সঙ্গে নৌপরিবহন উপদেষ্টার বৈঠক

আরব আমিরাতের জ্বালানি ও অবকাঠামো মন্ত্রীর সঙ্গে নৌপরিবহন উপদেষ্টার বৈঠক

 মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

 বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা

 মা ইলিশ সংরক্ষণে ১৭ যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন নৌবাহিনীর

মা ইলিশ সংরক্ষণে ১৭ যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন নৌবাহিনীর

 দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে সোনা

 বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

 দিনাজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের অনুমোদন

দিনাজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের অনুমোদন

সংশ্লিষ্ট

কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে

কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে

তবুও পলিথিনের ছড়াছড়ি

তবুও পলিথিনের ছড়াছড়ি

ওয়াশিংটনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠক

ওয়াশিংটনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠক

শহিদুল আলম ও গাজার পাশে আছি:  প্রধান উপদেষ্টা

শহিদুল আলম ও গাজার পাশে আছি: প্রধান উপদেষ্টা