রাজবাড়ীতে রাস্তার কাজে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের তদন্ত
সারা দেশের বিভিন্ন এলজিইডি কার্যালয়ে একযোগে দুর্নীতিবিরোধী অভিযান পরিচালনার অংশ হিসেবে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায়ও রাস্তার নির্মাণকাজে অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তবে প্রাথমিক তদন্তে গোয়ালন্দে কোনো দুর্নীতির প্রমাণ মেলেনি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে দুদকের ফরিদপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সরদার আবুল বাসারের নেতৃত্বে এ তদন্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
তিনি বলেন, গোয়ালন্দে ‘রাস্তার কাজের বিভিন্ন পর্যায়ে অনিয়মের অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সরেজমিনে তদন্ত করি। প্রাথমিকভাবে কোনো দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি। তবে কাজের সাইটে কিছু নিম্নমানের খোয়া আনা হয়েছিল বলে জানা গেছে। তবে তা কাজে ব্যবহার হয়নি এবং তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, তদন্ত শেষে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনে ভবিষ্যতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর দুদক অঞ্চলের উপ-সহকারী পরিচালক কামরুল হাসান এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নিরপেক্ষ প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম।
সংশ্লিষ্ট
কুষ্টিয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন নিয়ে যদি কেউ ছিনিমিনি খেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও ভোরের আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ওবায়দুর রহমান শাহীন।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমীতে কুষ্টিয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।বিএফইউজে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন বলেন, ইউনিয়ন চলবে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী গঠনতন্ত্রের বাইরের কোন কিছু সুযোগ নেই। তবে যারা গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কাজের সাথে লিপ্ত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নিব।বিএফইউজে মহাসচিব ও বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্যসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, ‘সাংবাদিকতার মুল ভিত্তি হচ্ছে সততা। একজন ভালো সাংবাদিক কখনোই মিথ্যা বা পক্ষ দুষ্ট খবর প্রচার করে না।সত্য তথ্য যাচাই করে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে খবর পরিবেশন করাই হচ্ছে একজন সাংবাদিকের মুল কাজ। একজন সাংবাদিকের কাজ সমাজের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা।তিনি বলেন, ‘গনমাধ্যমের সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে বিশ্বাস যোগ্যতা। যে গনমাধ্যমের বিশ্বাসযাগ্যতা যত বেশি। দর্শক শ্রোতা এবং পাঠকদের কাছে তার গ্রহন যোগ্যতা হয় অনেক বেশি।’তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিক কোনো দলের নন, কারো স্বার্থের নন, এমনকি দল-মতের ঊর্ধ্বে থেকে সঠিক ও নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করবেন এটাই প্রকৃত সাংবাদিকের কাজ।’কুষ্টিয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সাধারন সভায় অতিথির বক্তব্য দেন বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন।আরো বক্তব্য রাখেন, বিএফইউজের দপ্তর সম্পাদক আবু বকর, কুষ্টিয়া সাংবাদিক ফোরাম ঢাকার সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক, কুষ্টিয়া জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও কালের কন্ঠের স্টাফ রিপোর্টার তারিকুল হক তারিক, কুষ্টিয়া জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও এডিটরস ফোরাম কুষ্টিয়ার সভাপতি মজিবুল শেখ, সাংবাদিক সিহাব উদ্দিন, জিহাদ উদ্দিন, নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মাহমুদ প্রমুখ।অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়ার সাধারণ সম্পাদক শামীম উল হাসান অপু।ভোরের আকাশ/এসএইচ
কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলায় অনলাইন জুয়াকে কেন্দ্র করে আল আমিন (২৮) নামে একজন নিহত হয়েছেন। নিহত আল আমিন তাড়াইল উপজেলাধীন তালজাঙ্গা ইউনিয়নের আউজিয়া গ্রামের দেওয়ান আলীর ছেলে।এলাকা সূত্রে জানা যায়, ২৬ সেপ্টেম্বর রাত অনুমান ৮ ঘটিকার সময় ক্রিকেট খেলার অনলাইন জুয়া খেলার নিষেধ দিতে গিয়ে জুয়ার এজেন্ট আলাল উদ্দিনের ছেলে শামিমের সাথে নিহত আল আমিনের কথা কাটাকাটি ও এক পর্যায়ে মারামারি হয়। মারামারিতে আল আমিনসহ আরো কয়েকজন গুরুত্বর আহত হলে তাদেরকে তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক তাদেরকে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে রেফার্ড করেন।নাইমুল ইসলাম নাইম সহ এলাকার কয়েকজন তাদেরকে কিশোরগঞ্জ নেওয়ার পথে উপজেলার তালজাঙ্গা বাজারে শামিম তার জুয়ারো গুন্ডাবাহিনী এরশাদ, ফরিদ, সোহেল, সর্ব পিতা- জসিম উদ্দিন ও বাদল গংদের নিয়ে মব সৃষ্টি করে আহতদের উপর পুনরায় অতর্কিত হামলা চালিয়ে মারপিট করে আল আমিনসহ মিজান, পিতা- রতন, আঃ রউফ, পিতা- হাছেন আলীকে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেন। সেনাবাহিনী আহদের পুলিশ হেফাজতে দিলে আল আমিনের অবস্থা আশংকাজনক দেখে তাৎক্ষণিক কিশোরগঞ্জ সৈয়দ নজরুল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে আল আমিন চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, আউজিয়া গ্রামের আলাল উদ্দিনের ছেলে শামিম বহু বছর থেকে অনলাইন জুয়ার এজেন্ট হিসেবে এলাকার যুবক ছেলেদের জুয়ার জগতে আসক্ত করে আসছেন। এক পর্যায়ে শামিম সেনাবাহিনীতে সৈনিক হিসেবে চাকুরী পেয়ে তার জুয়ার এজেন্টটি তারই চাচাতো ভাইকে দিয়ে যান এবং ইহার লাভের ভাগ সে গ্রহণ করে। ঘটনার ৪/৫ দিন পূর্বে শামিম সেনাবাহিনী থেকে ছুটিতে আসেন এবং পূর্বের মতো জুয়ার ব্যবসা দেখাশোনা শুরু করেন। ঘটনার দিন আল আমিন জুয়া খেলার জন্য নিষেধ করলে শামিম ক্ষিপ্ত হয়ে তার অন্যান্য জুয়ারী এজেন্দের সাথে নিয়ে আল আমিনকে মারপিট করে এবং সেখানে আল আমিনসহ আরো কয়েকজন আহত হন। এলাকাবাসী আহদের চিকিৎসার জন্য তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ রেফার্ড করেন।ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী নাইমুল ইসলাম নাইম বলেন, আমি তাহাদের কিশোরগঞ্জ নিয়ে যাওয়ার সময় শামিম তার দলবল নিয়ে তালজাঙ্গা বাজারে আক্রমন করে। আমি ভয়ে দূরে সরে যাই। শামিম গংরা আল আমিনসহ মিজান ও আঃ রউফকে মেরে সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেয়। পরে সেনাবাহিনী তাহাদের তাড়াইল থানায় নিয়ে যায়। তখন আল আমিনের অবস্থা আশংকা জনক দেখে চিকিৎসার জন্য কিশোরগঞ্জ নিয়ে গেলে আল আমিন সেখানে মারা যায়।এ বিষয়ে তাড়াইল থানা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাব্বির রহমান বলেন, শুক্রবার রাতে কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ সেনা ক্যাম্পের সার্জেন্ট শাখওয়াত আলী নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর ১০ সদস্যের একটি দল আল আমিন, পিতা- দেওয়ান আলী, মিজান, পিতা- রতন, আঃ রউফ, পিতা- হাছেন আলী, সর্ব সাং- আউজিয়া-কে থানায় নিয়ে আসেন। এসময় আল আমিনকে গুরুত্বর আহত দেখে কিশোরগঞ্জ চিকিৎসার জন্য সৈয়দ নজরুলে ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি। পরে ভোরে খরব পাই আল আমিন মারা গেছেন। আল আমিনের লাশ ময়না তদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ মর্গে আছে এবং বাকি দুই জনকে ৫৪ ধারায় কিশোরগঞ্জ জেলা জজ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তাছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রের জন্য এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ নিয়োগ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে থানা এখনো কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি।ভোরের আকাশ/জাআ
নওগাঁয় ৭নং সেক্টরের প্রথম সেক্টর কমান্ডার শহিদ মেজর নাজমুল হক এর ৫৪তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২ টায় নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাব মিলানায়তনে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নওগাঁ জেলা ইউনিট কমান্ডের আয়োজনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আহ্বায়ক ও জাতীয় নির্বাহী কাউন্সিলের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এস.এম সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জয়পুরহাট জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আহবায়ক ও জাতীয় নির্বাহী কাউন্সিল সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জহুরুল আলম তরফদার (রুকু)।এতে বিশেষ অতিথি হিসিবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, নওগাঁ জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর মুহঃ ওয়ালিউল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা লেখক ও কলামিস্ট রফিকুল ইসলাম রফিক, জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এস.এম রায়হান আলম, জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এসএম আজাদ হোসেন মুরাদ, জেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি নবির উদ্দীন প্রমুখ।এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় শহরের কেডির মোড়ে শহীদ মেজর নাজমুল হক এর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয়।ভোরের আকাশ/জাআ
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, “কোন কোন দল পিআর পদ্ধতি দাবী করছেন। তারা যেটা চাচ্ছেন ৩০০ আসনে পিআর। তার মানে এখানে আর কোন প্রার্থীর দরকার নাই। এটা জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক জায়গা হলো না।”শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের নারায়ণগঞ্জ জেলা আয়োজিত নবম জেলা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।এসময় সাকি বলেন, ঐকমত্য কমিশনে নিন্ম কক্ষে পিআর পদ্ধতির কোন প্রস্তাবই ছিলো না। পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব ছিলো উচ্চ কক্ষে। আমরা বলেছিলাম ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করার জন্য উচ্চ কক্ষে সংখ্যানুপাতিক (পিআর) আর নিন্ম কক্ষে সাধারণ যে ব্যবস্থা আছে সেভাবেই চলবে। কিন্তু জামায়াত ইসলামী এখন দেখি নিন্ম কক্ষেও পিআর চান আর সেটা নিয়ে তারা আন্দোলনে নেমে গেছেন।তিনি আরও বলেন, “এটা নিয়ে কোন জোরজবরদস্তি করা যাবে না। তা না হলে দেশে অনিবার্য সংঘাত সৃষ্টি হবে। সেই সংঘাত আমরা চাই না। বাংলাদেশকে কেউ বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিক, সেটা আমরা চাই না।”জোনায়েদ সাকি এসময় দেশের বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের দিকেও ইঙ্গিত করে বলেন, “আমরা বিচার চাই, আমরা সংস্কার চাই এবং ফেব্রুয়ারির মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে যে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন সেটা ভণ্ডুল করার কোন ষড়যন্ত্র আমরা মানবো না। বাংলাদেশ একটা সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। আমাদের একটা বিজয় হয়েছে, এখন আরেকটা বিজয় দরকার। রাষ্ট্র ও রাজনীতির মধ্যে স্থিতিশীলতা আনা জরুরি। জনগণ চাইলেই কেবল যে কোন বিষয় সংবিধানে যাবে। নিজেদের ইচ্ছা-অনিচ্ছা ঐকমত্য করে সংবিধানে যোগ করা যাবে না। প্রতিটা বিষয়ে জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে। সংস্কারের চূড়ান্ত ফয়সালা করতে হলে নির্বাচন লাগবে।”তিনি আরও জানান, “আমরা আগেও বলেছি, এখনও বলছি- আমরা যদি নতুন বন্দোবস্ত চাই, গণতন্ত্র চাই তাহলে বিচার, সংস্কার আর নির্বাচন আমাদের লাগবে। এই তিনটা যদি আমরা ঠিক মতো করতে না পারি তাহলে আমরা আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় যে রাষ্ট্রব্যবস্থা, যে রাষ্ট্র আমাদের ঐক্যবদ্ধ রাখবে, যে রাজনৈতিক ব্যবস্থায় আমরা অংশীদার মনে করবো সেটা আমরা গড়ে তুলতে পারবো না। বিচার, ন্যায়বিচার খুব জরুরি। জুলাইয়ের হত্যা যজ্ঞ, ১৫ বছরের গুম-খুন, লুটপাট, দুর্নীতি— সব কিছুর বিচার হতে হবে। এদেশের সকল অন্যায়ের বিচার হতে হবে। আর যে ব্যবস্থা ন্যায়বিচার দিতে পারে সে ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।”বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের নবম জেলা সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জেলা সভাপতি ফারহানা মানিক মুনা এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সৃজয় সাহা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা তাসলিমা আক্তার, গণসংহতি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলার সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন।এসময় আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটির সমন্বয়কারী বিপ্লব খান, নির্বাহী সমন্বয়কারী পপি রানী সরকার, জেলা কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী আলমগীর হোসেন আলম এবং প্রচার সম্পাদক শুভ দেব।ভোরের আকাশ/জাআ