সংগৃহীত ছবি
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত দাশো কারমা হামু দর্জি সৌজন্য সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় জামায়াত আমিরের বসুন্ধরার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের কাউন্সিলর জিগড্রেল ওয়াই শেরিং। বৈঠকটি অত্যন্ত হৃদ্যতা ও আন্তরিকতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠককালে তারা বাংলাদেশ ও ভুটানের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। ভবিষ্যতে উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে তারা দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের ও আমিরে জামায়াতের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মাহমুদুল হাসান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
নতুন লোগো প্রকাশ করে আলোচনায় এসেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। তবে প্রকাশের পরদিনই দলীয় ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে লোগোটি সরিয়ে নেওয়ার পর ফের বিতর্ক শুরু হয়েছে।রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বসুন্ধরা কার্যালয়ে দলের আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশনের প্রতিনিধিদলের বৈঠকের ছবি প্রকাশ করে জামায়াত।সে ছবিতে নতুন লোগো দেখা যায়। সেখানে সবুজ রঙের পটভূমিতে খোলা গ্রন্থের ওপর উদীয়মান সূর্য আর সূর্যের ওপরে একটি কলম ব্যবহার করা হয়েছে, যা দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লার দণ্ড হিসেবে প্রতীকায়িত। গ্রন্থের দুই প্রান্ত থেকে অর্ধবৃত্ত বিস্তৃত হয়ে আছে। এর নিচে সোনালি অক্ষরে লেখা ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’। আর আরবি ও ইংরেজিতেও দলটির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। নতুন এই লোগো প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) জামায়াত আমিরের বসুন্ধরা কার্যালয়ে ভুটানের রাষ্ট্রদূত মিস দাশো কারমা হামু দর্জির সঙ্গে জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের সৌজন্য সাক্ষাতে সেই লোগো আর দেখা যায়নি।ওই বৈঠকেরও একাধিক ছবি দলটির পেজে পোস্ট করা হয়েছে। তবে আজকের ছবিতে জামায়াত ইসলামির নতুন লোগো দেখা যায়নি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য শামসুজ্জামান দুদু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সাথে শেখ মুজিবুর রহমানের কোন সম্পর্ক ছিল না। তিনি পাকিস্তানে ছিলেন। কেউ কেউ বলেন আত্মসমর্পণ করেছিলেন বা পালিয়েছিলেন। কিন্তু তার দল ও দলের নেতাকর্মীরা দাবি করেন তিনি নাকি মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার ছিলেন। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডাররা পালিয়ে যায় না, আত্মসমর্পণ করে না। বর্তমান সরকার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন দিয়ে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যোগে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।শামসুজ্জামান দুদু বলেন, বাংলাদেশটা নষ্টের প্রথম এবং মূল শেখ মুজিবুর রহমান। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যার কাছে মানুষের প্রত্যাশা ছিল সীমাহীন। তিনি ৭২ সালে ক্ষমতায় এসে ৭৩ সালে যে নির্বাচন করেন সে নির্বাচনটা ছিল সর্বকালের সেরা লুটপাটের নির্বাচন। লুটপাটের নির্বাচন হওয়ার অনেকগুলো কারণ আছে। তার একটা কারণ হলো, দাউদকান্দিতে খন্দকার মোস্তাক হারা সত্ত্বেও তার ব্যালট বক্স ঢাকায় এনে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যেমন স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন তেমনি রণাঙ্গনে যুদ্ধও করেছিলেন। তিনি শুধু স্বাধীনতার ঘোষণা ও যুদ্ধই করেননি, পরবর্তী সময়ে দেশের স্বাধীনতা রক্ষা, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্যে বাংলাদেশের হাল ধরেন এবং আধুনিক বাংলাদেশ গঠন করেন। পরবর্তী সময়ে দেশে যখন আবার স্বৈরাচার এর আবির্ভাব হয় তখন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ ৯ বছর আন্দোলন সংগ্রামের পরে দেশে আবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। গত ১৫-১৬ বছর শেখ হাসিনা দেশে আবারও স্বৈরাচার কায়েম করলে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্যৈষ্ঠ পুত্র আমাদের নেতা তারেক রহমান আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন এবং দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।তিনি বলেন, কোন কোন রাজনৈতিক দল বর্তমানে জাতির কাছে ওয়াদা দিচ্ছে তারা ক্ষমতায় আসলে এই করবে সেই করবে। ১৯৭১ সালে তারা স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সাথে অস্ত্র ধরে বাঙালিদের উপর জুলুম নির্যাতন করেছে। তারা এখনো জাতির কাছে ক্ষমা চায়নি। আগে ক্ষমা চান। জাতির কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন। তারপরে কি করবেন না করবেন দেখা যাবে।ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, জিয়া পরিবার সঙ্গে প্রত্যেক পরিবারের আকাশ-পাতাল তফাৎ রয়েছে। শেখ পরিবার হচ্ছে চোরেদের পরিবার, ব্যাংক লুটের পরিবার। গণতন্ত্র হত্যার পরিবার। আর জিয়া পরিবার হচ্ছে গণতন্ত্রের স্বপক্ষের, লড়াইয়ের, দেশের স্বাধীনতা রক্ষা, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার পরিবার। সেই পরিবারের সাথে আপনারা আছেন। এখনো কাজ শেষ হয়নি। দেশে জনপ্রতিনিধিত্ব পার্লামেন্ট গঠন করতে হবে। জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সরকার গঠন করতে হবে। যেটি একমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে সম্ভব। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অন্য কোন পথ নাই। বর্তমান সরকার এই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন বলে আমরা আশা করি। সংগঠনের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরো বক্তব্য দেন বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, ওলামা দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হাফেজ ক্বারী রফিকুল ইসলাম, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনসহ প্রমুখ।ভোরের আকাশ/জাআ
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত দাশো কারমা হামু দর্জি সৌজন্য সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় জামায়াত আমিরের বসুন্ধরার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জামায়াতের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এসময় উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের কাউন্সিলর জিগড্রেল ওয়াই শেরিং। বৈঠকটি অত্যন্ত হৃদ্যতা ও আন্তরিকতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়।বৈঠককালে তারা বাংলাদেশ ও ভুটানের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করেন। ভবিষ্যতে উভয় দেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে তারা দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের ও আমিরে জামায়াতের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মাহমুদুল হাসান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/তা.কা
সন্ত্রাস দমন আইনের আওতায় সাবেক দুই সংসদ সদস্যসহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।গ্রেপ্তার দুই সংসদ সদস্য হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের সাবেক এমপি ফয়জুর রহমান বাদল ও সংরক্ষিত সাবেক নারী এমপি (৩২৪) তামান্না নুসরাত বুবলী।বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও গোয়েন্দা কার্যক্রমের ভিত্তিতে সন্ত্রাস দমন আইনের আওতায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ২ সাবেক এমপিসহ মোট ১৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।ভোরের আকাশ/তা.কা