রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে এশিয়া কাপের মুকুট ধরে রাখল ভারত
শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত উত্তেজনা ধরে রাখা এক রোমাঞ্চকর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে আবারও এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল ভারত। ২ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে তারা। এ নিয়ে নবমবারের মতো মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরল ভারতীয়রা। টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এটি তাদের দ্বিতীয় শিরোপা; প্রথমটি এসেছিল ২০১৬ সালে।
১৪৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল ভারত। পাওয়ার প্লেতে হারায় ৩ উইকেট, সংগ্রহ করতে পারে মাত্র ৩৬ রান—যা এ আসরে তাদের সর্বনিম্ন। সেখান থেকে সঞ্জু স্যামসনের (২৪) সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে ফেরান তিলক ভার্মা। ৫৭ রানের পার্টনারশিপে ম্যাচে ফেরে ভারত। পরে শিবম দুবের (৩৩) সঙ্গে ব্যাট করে শেষ ওভারের আগে জয় প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেন তিলক। দুবে আউট হলেও শেষ কাজটা নিজের কাঁধেই নেন তিনি। ৫৩ বলে ৬৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংসে ৩টি চার ও ৪টি ছক্কা হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটার।
শেষ ওভারে ১০ রানের সমীকরণে নেমে দ্বিতীয় বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ভারতের জয় নিশ্চিত করেন ম্যাচসেরা তিলক। এরপর রিংকু সিং চার মেরে উদযাপনের মুহূর্ত তৈরি করেন।
পাকিস্তানি বোলারদের মধ্যে উজ্জ্বল ছিলেন ফাহিম আশরাফ। ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ইনিংসের শুরুতেই ভারতকে বিপর্যস্ত করেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত দলের জয়ে হাসিমুখে মাঠ ছাড়তে পারেননি।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে পাকিস্তান। ওপেনার শাহিবজাদা ফারহান (৫৭) ও ফখর জামান (৪৬) মিলে প্রথম উইকেটে যোগ করেন ৮৪ রান। তবে শক্ত ভিত গড়েও শেষের বিপর্যয়ে তারা গুটিয়ে যায় মাত্র ১৪৬ রানে। শেষ ৯ উইকেট পড়ে মাত্র ৩৩ রানের ব্যবধানে।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন চায়নাম্যান স্পিনার কুলদীপ যাদব। জাসপ্রীত বুমরাহ, অক্ষর প্যাটেল ও বরুণ চক্রবর্তী পান দুটি করে উইকেট।
রুদ্ধশ্বাস এই জয় ভারতীয় ক্রিকেটে যোগ করল আরেকটি গৌরবগাথা, আর তিলক ভার্মা হয়ে উঠলেন নায়কসুলভ নায়ক।
ভোরের আকাশ//হ,র
সংশ্লিষ্ট
শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত উত্তেজনা ধরে রাখা এক রোমাঞ্চকর ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে আবারও এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল ভারত। ২ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত করে তারা। এ নিয়ে নবমবারের মতো মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পরল ভারতীয়রা। টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এটি তাদের দ্বিতীয় শিরোপা; প্রথমটি এসেছিল ২০১৬ সালে।১৪৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল ভারত। পাওয়ার প্লেতে হারায় ৩ উইকেট, সংগ্রহ করতে পারে মাত্র ৩৬ রান—যা এ আসরে তাদের সর্বনিম্ন। সেখান থেকে সঞ্জু স্যামসনের (২৪) সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে ফেরান তিলক ভার্মা। ৫৭ রানের পার্টনারশিপে ম্যাচে ফেরে ভারত। পরে শিবম দুবের (৩৩) সঙ্গে ব্যাট করে শেষ ওভারের আগে জয় প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেন তিলক। দুবে আউট হলেও শেষ কাজটা নিজের কাঁধেই নেন তিনি। ৫৩ বলে ৬৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংসে ৩টি চার ও ৪টি ছক্কা হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটার।শেষ ওভারে ১০ রানের সমীকরণে নেমে দ্বিতীয় বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে ভারতের জয় নিশ্চিত করেন ম্যাচসেরা তিলক। এরপর রিংকু সিং চার মেরে উদযাপনের মুহূর্ত তৈরি করেন।পাকিস্তানি বোলারদের মধ্যে উজ্জ্বল ছিলেন ফাহিম আশরাফ। ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ইনিংসের শুরুতেই ভারতকে বিপর্যস্ত করেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত দলের জয়ে হাসিমুখে মাঠ ছাড়তে পারেননি।এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করে পাকিস্তান। ওপেনার শাহিবজাদা ফারহান (৫৭) ও ফখর জামান (৪৬) মিলে প্রথম উইকেটে যোগ করেন ৮৪ রান। তবে শক্ত ভিত গড়েও শেষের বিপর্যয়ে তারা গুটিয়ে যায় মাত্র ১৪৬ রানে। শেষ ৯ উইকেট পড়ে মাত্র ৩৩ রানের ব্যবধানে।ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন চায়নাম্যান স্পিনার কুলদীপ যাদব। জাসপ্রীত বুমরাহ, অক্ষর প্যাটেল ও বরুণ চক্রবর্তী পান দুটি করে উইকেট।রুদ্ধশ্বাস এই জয় ভারতীয় ক্রিকেটে যোগ করল আরেকটি গৌরবগাথা, আর তিলক ভার্মা হয়ে উঠলেন নায়কসুলভ নায়ক।ভোরের আকাশ//হ,র
এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে হবে এই হাইভোল্টেজ ম্যাচ। ২৮ হাজার আসনের গ্যালারির সব টিকিট ইতোমধ্যেই বিক্রি হয়ে গেছে।ম্যাচকে কেন্দ্র করে নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। স্টেডিয়ামের ভেতর ও বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ বাহিনী মোতায়েন করেছে দুবাই সরকার। যেকোনো অনিয়ম বা সহিংস আচরণের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।দর্শকদের খেলা শুরুর অন্তত তিন ঘণ্টা আগে মাঠে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। একবার প্রবেশের পর পুনরায় প্রবেশের অনুমতি থাকবে না। নিষিদ্ধ সামগ্রীর তালিকায় রয়েছে আতশবাজি, ফ্লেয়ার, লেজার পয়েন্টার, ধারালো বস্তু, অস্ত্র, বিষাক্ত পদার্থ, সেলফি স্টিক, বড় ছাতা, অনুমোদনহীন ব্যানার বা পতাকা, কাঁচের বোতল, পোষা প্রাণী, সাইকেল ও স্কেটবোর্ড।সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্পোর্টস ইভেন্ট সিকিউরিটি আইন অনুযায়ী, মাঠে অনধিকার প্রবেশ বা নিষিদ্ধ বস্তু বহনের শাস্তি ১–৩ মাসের কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার দিরহাম পর্যন্ত জরিমানা। সহিংসতা, বস্তু নিক্ষেপ বা বর্ণবাদী মন্তব্যের জন্য ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার দিরহাম জরিমানা এবং কারাদণ্ড হতে পারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত।নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্টেডিয়ামের প্রতিটি অংশে সিসি ক্যামেরায় নজরদারি করা হবে এবং বিশেষ বাহিনীর টহল থাকবে।ক্রিকেটীয় দিক থেকে ভারত অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠেছে। পাকিস্তান গ্রুপ পর্ব ও সুপার ফোরে কেবল ভারতের বিপক্ষে হেরেছে, তবে অন্য ম্যাচগুলো জিতে জায়গা করে নিয়েছে শিরোপা লড়াইয়ে। রেকর্ড অনুযায়ী ভারত আটবার আর পাকিস্তান দুবার এশিয়া কাপ জিতেছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
৪১ বছর পর এশিয়া কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত আর পাকিস্তান। শিরোপা লড়াইয়ে কে হাসবে শেষ হাসি? টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে কোন দল এগিয়ে?দুই প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল। কে জিতবে স্নায়ুর এই লড়াই? টকশোতে গণক বনে যাওয়া সঞ্জয় মাঞ্জরেকার কিংবা শোয়েব আখতার নন; এআই কী বলে জেনে নেওয়া যাক।গুগল জেমিনির উত্তর, ‘এই ম্যাচের ভবিষ্যদ্বাণী করা অবিশ্বাস্য রকমের কঠিন। কারণ, চাপ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রায়ই অপ্রত্যাশিত ফলাফলের দিকে যায়। তবে সম্ভাব্য বিজয়ী ভারত।’ চ্যাটজিপিটি জয়ের শতাংশ ধরে অনুমান করেছে, ‘ফর্ম, ভারসাম্য ও সামগ্রিক গভীরতা বিবেচনা করলে আমার ভবিষ্যদ্বাণী হলো ভারত জিতবে ফাইনাল। ব্যাটিং গভীরতা, বোলিং বৈচিত্র্য এবং গতির দিক থেকেও এগিয়ে তারা।সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান নিঃসন্দেহে ভারতের পক্ষে। এবারের আসরে দুইবারের দেখায় দুইবারই পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারিয়েছে ভারত। ফাইনালে তাই তারাই ফেবারিট।শুধু সাম্প্রতিক ফর্মের বিচারেই নয়। টি-টোয়েন্টিতে ভারত সবসময়ই পাকিস্তানের বিপক্ষে এগিয়ে। পরিসংখ্যান তাই বলছে।ভারত-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হয়েছে মোট ১৫ বার। পাকিস্তান জিতেছে মাত্র ৩ ম্যাচ, ভারতের জয় ১১টিতে। একটি ম্যাচ হয়েছে টাই।সবশেষ পাঁচ ম্যাচে ভারত জিতেছে চারটিতেই, পাকিস্তানের জয় একটি। তবে শুধু সবশেষ চার ম্যাচের হিসেব ধরলে পাকিস্তান একটিও জিততে পারেনি ভারতের বিপক্ষে।তবে একটি পরিসংখ্যান পাকিস্তানকে আশা জাগাতে পারে। ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তান সবশেষ জিতেছিল ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে, এই ফাইনালের ভেন্যু দুবাইয়েই।ভোরের আকাশ/মো.আ.
শিরোপাহীন একটি মৌসুম কাটানো রিয়াল মাদ্রিদ এবার নতুন কোচ ও পরিবর্তিত স্কোয়াড নিয়ে নেমে বেশ ফর্মেই ছিল। টানা ৬ জয়ের পর মাদ্রিদ ডার্বিতে এসে বড় ধাক্কা খেলো লস ব্লাঙ্কোসরা। বিপরীতে থাকা অ্যাতলেটিকো আগের ৬ ম্যাচে মাত্র দুটি জয় পেলেও, রিয়ালকে পেয়ে রীতিমতো আগুনে ফর্মে। জাবি আলোনসোর দলকে তারা হারিয়েছে ৫-২ গোলে। ডার্বি ম্যাচে ৭৫ বছরে রিয়াল প্রথম এত গোল হজম করল।এর আগে সর্বশেষ ১৯৫০ সালের নভেম্বরে লা লিগায় রিয়ালকে ৬-৩ গোলে হারিয়েছিল অ্যাতলেটিকো মাদ্রিদ। এরপর ১৯৬৩ সালে মাদ্রিদ ডার্বিতে হয়েছিল ৭ গোল। দুটি ঘটনাই ফের গতকালের (শনিবার) ডার্বিতে দেখা গেল। ১৪ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার রিয়াল সমতায় ফিরে লিডও নিয়েছিল। কিন্তু বাকি সময়টা তাদের জন্য কেবলই হতাশার। অ্যাতলেটিকোর হয়ে হুলিয়ান আলভারেজ জোড়া এবং রবিন লে নরমান্দ, আলেক্সান্ডার সোরলোথ ও আঁতোয়ান গ্রিজম্যান একটি করে গোল করেন।রিয়ালের পক্ষে ব্যবধান কমান কিলিয়ান এমবাপে ও আর্দা গুলার। অ্যাতলেটিকোর মাঠ মেট্রোপলিটনে হওয়া ম্যাচটিতে অবশ্য জাবি আলোনসোর শিষ্যরাই বল পজেশনে এগিয়ে ছিল। কিন্তু আক্রমণে অতটা সংগঠিত ছিলেন না এমবাপে-ভিনিসিয়ুসরা। ৬৩ শতাংশ পজেশন থাকলেও, ৬টি শটের মধ্যে মাত্র দুটি লক্ষ্যে রাখতে পারে সফরকারী রিয়াল। বিপরীতে দিয়েগো সিমিওনের অ্যাতলেটিকো ১৩টি শট নিয়ে ৭টি লক্ষ্যে রাখতে পেরেছে।সংগৃহীত ছবি১৪ মিনিটে প্রথম রিয়ালের জালে বল জড়ায় স্বাগতিক অ্যাতলেটিকো। গিলিয়ানো সিমিওনের কাছ থেকে বল পেয়ে সেন্টারব্যাক লে নরমান্দ জালে জড়ান। মিনিট দশেক পরই গুলারের দারুণ এক পাস ধরে এমবাপে বক্সে ঢুকে নিচু শটে সমতায় ফেরান রিয়ালকে। যা চলতি লা লিগায় তার অষ্টম গোল। ৩৬ মিনিটে লস ব্লাঙ্কোসরা লিডও নেয় গুলারের গোলে। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের বাড়ানো বল কিছুটা ছুটে এসে এক স্পর্শে অ্যাতলেটিকোর জাল কাঁপান এই তুর্কি মিডফিল্ডার। তবে লিড ধরে রাখা যায়নি। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ক্রসে পাওয়া বলে হেড দিয়ে সফল সোরলথ।দ্বিতীয়ার্ধে রিয়াল আর কোনো শক্ত আক্রমণ তো করতেই পারেনি, উল্টো তিন গোল হজম করেছে। অ্যাতলেটিকোর আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা আর্জেন্টাইন তারকা আলভারেজ এদিন শুরুটা করেন পেনাল্টি দিয়ে। ৪৯ মিনিটে তার স্পটকিকে ব্যবধান ৩-২ এ পরিণত হয়। আলভারেজ নিজের দ্বিতীয় ও দলের চতুর্থ গোলটি করেন ৬৩ মিনিটে। ফ্রি-কিক থেকে তিনি সরাসরি বল জালে জড়ালেন এবার। জয় প্রায় নিশ্চিত ধরে নিয়েই আগাচ্ছিল অ্যাতলেটিকো। এরই মাঝে ২২ ম্যাচ গোলখরায় থাকা গ্রিজম্যান ৯০ মিনিট পর যোগ করা সময়ে স্কোরশিটে নাম তোলেন।৫-২ ব্যবধানে বড় এই হার সত্ত্বেও লা লিগার পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান ধরে রাখল রিয়াল। তবে সেটি তারা আজই (রোববার) হারাতে পারে। ৭ ম্যাচে রিয়ালের পয়েন্ট ১৮। এক ম্যাচ কম খেলে বার্সেলোনা ১৬ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে অবস্থান করছে। কাতালানরা আজ মুখোমুখি হবে রিয়াল সোসিয়েদাদের। এ ছাড়া হালে পানি পাওয়া অ্যাতলেটিকো ৭ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে আছে চারে।ভোরের আকাশ/তা.কা